যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের সান আন্তোনিও শহরের একটি পরিত্যক্ত লরি থেকে অন্তত ৪৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, মৃত ব্যক্তিরা সবাই অভিবাসী। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
স্থানীয় একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘মৃতদেহ ছাড়াও অন্তত ১৬ ব্যক্তিকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে এবং তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহত ব্যক্তিরা হিট স্ট্রোক ও গরমজনিত ক্লান্তিতে ভুগছিলেন।’
সান আন্তোনিও শহরটি যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্ত থেকে ২৫০ কিলোমিটার দূরের একটি শহর। মানব পাচারকারীরা এই শহরকে মানুষ পাচারের জন্য প্রধান ট্রানজিট রুট হিসেবে ব্যবহার করে বলে অভিযোগ রয়েছে।
সান আন্তোনিও ফায়ার সার্ভিসের প্রধান চার্লস হুড বলেছেন, ‘খবর পাওয়ার পর উদ্ধারকারীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান এবং বহু মৃতদেহসহ একটি লরি খুঁজে পান। লরিতে কোনো শীতাতপনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা ছিল না এবং ভেতরে পান করার মতো কোনো পানি ছিল না।’
স্থানীয় টেলিভিশন চ্যানেল কেএসএটি টিভি জানিয়েছে, গাড়িটি সান আন্তোনিওর দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে রেললাইনের পাশে পাওয়া গেছে। সেখানে বিপুলসংখ্যক পুলিশ, ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও অ্যাম্বুলেন্স কর্মীকে দেখা গেছে।
সান আন্তোনিওর পুলিশপ্রধান উইলিয়াম ম্যাকম্যানাস বলেছেন, ‘এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়েছে। ঘটনা তদন্তের জন্য ফেডারেল এজেন্টদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
মেক্সিকোর পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্সেলো ইব্রার্ড বলেছেন, ‘দেশটির কনসাল ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন। নিহতরা কোন দেশের নাগরিক তা এখনো জানা যায়নি।’
টেক্সাসের রিপাবলিকান গভর্নর গ্রেগ অ্যাবট মৃত্যুর জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে দায়ী করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘মার্কিন সরকারের উন্মুক্ত সীমান্তনীতির মারাত্মক ফলাফল এটি।’
এদিকে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, সান আন্তোনিওতে প্রচণ্ড গরম পড়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার সেখানে তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস উচ্চতায় পৌঁছেছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের সান আন্তোনিও শহরের একটি পরিত্যক্ত লরি থেকে অন্তত ৪৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, মৃত ব্যক্তিরা সবাই অভিবাসী। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
স্থানীয় একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘মৃতদেহ ছাড়াও অন্তত ১৬ ব্যক্তিকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে এবং তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহত ব্যক্তিরা হিট স্ট্রোক ও গরমজনিত ক্লান্তিতে ভুগছিলেন।’
সান আন্তোনিও শহরটি যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্ত থেকে ২৫০ কিলোমিটার দূরের একটি শহর। মানব পাচারকারীরা এই শহরকে মানুষ পাচারের জন্য প্রধান ট্রানজিট রুট হিসেবে ব্যবহার করে বলে অভিযোগ রয়েছে।
সান আন্তোনিও ফায়ার সার্ভিসের প্রধান চার্লস হুড বলেছেন, ‘খবর পাওয়ার পর উদ্ধারকারীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছান এবং বহু মৃতদেহসহ একটি লরি খুঁজে পান। লরিতে কোনো শীতাতপনিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা ছিল না এবং ভেতরে পান করার মতো কোনো পানি ছিল না।’
স্থানীয় টেলিভিশন চ্যানেল কেএসএটি টিভি জানিয়েছে, গাড়িটি সান আন্তোনিওর দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে রেললাইনের পাশে পাওয়া গেছে। সেখানে বিপুলসংখ্যক পুলিশ, ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও অ্যাম্বুলেন্স কর্মীকে দেখা গেছে।
সান আন্তোনিওর পুলিশপ্রধান উইলিয়াম ম্যাকম্যানাস বলেছেন, ‘এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়েছে। ঘটনা তদন্তের জন্য ফেডারেল এজেন্টদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
মেক্সিকোর পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্সেলো ইব্রার্ড বলেছেন, ‘দেশটির কনসাল ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন। নিহতরা কোন দেশের নাগরিক তা এখনো জানা যায়নি।’
টেক্সাসের রিপাবলিকান গভর্নর গ্রেগ অ্যাবট মৃত্যুর জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে দায়ী করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘মার্কিন সরকারের উন্মুক্ত সীমান্তনীতির মারাত্মক ফলাফল এটি।’
এদিকে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, সান আন্তোনিওতে প্রচণ্ড গরম পড়েছে। স্থানীয় সময় সোমবার সেখানে তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস উচ্চতায় পৌঁছেছিল।
ইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
৯ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
৩০ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
৪১ মিনিট আগেইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
১ ঘণ্টা আগে