অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্কের নিয়ন্ত্রণাধীন রকেট প্রস্তুতকারক সংস্থা স্পেসএক্সের একটি মহাকাশযানের কারণে সৃষ্ট তীব্র শব্দের কম্পনের কারণে পুরো ক্যালিফোর্নিয়াই যেন ভূমিকম্পের মতো কেঁপে উঠেছিল। মূলত রকেটটি মহাশূন্য থেকে ক্যালিফোর্নিয়ার বায়ুমণ্ডলে পুনরায় প্রবেশের সময় সনিক বুম তৈরি করায় এমনটা ঘটে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকে প্রথমে এটিকে ভূমিকম্প বলে ভুল করেন। এমনকি একজন তো বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে বলেও ভেবেছিলেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউজউইকের খবরে বলা হয়, স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার গভীর রাতে লস অ্যাঞ্জেলেসসহ ক্যালিফোর্নিয়ার বিভিন্ন অংশে এই সনিক বুম শোনা যায়। ভিডিওতে রাতের আকাশে একটি লালচে-হলুদ রেখা দেখা যায় এবং এর সঙ্গে একটি বিকট শব্দও শোনা যায়।
স্পেসএক্সের ‘ড্রাগন’ মহাকাশযানটি আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে রসদ নিয়ে ফিরছিল। এ সময় এটির গতি শব্দের গতির চেয়ে অনেক বেশি ছিল। স্পেসএক্স আগে থেকেই সতর্ক করেছিল যে, মহাকাশযানটি স্থানীয় সময় রাত ১০টা ৪৪ মিনিটে সান ডিয়েগোর কাছে প্রশান্ত মহাসাগরে অবতরণের আগে একটি সংক্ষিপ্ত সনিক বুম তৈরি করতে পারে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লস অ্যাঞ্জেলেসের এক বাসিন্দা লিখেন, ‘প্রথমে আমি ভেবেছিলাম এটি ভূমিকম্পের শুরু। কিছুদিন আগেও এর চেয়েও দ্বিগুণ শব্দ হয়েছিল। কী হচ্ছে এসব? আমার এটা পছন্দ নয়!’ আরেকজন লিখেন, ‘লস অ্যাঞ্জেলেসে কি এইমাত্র ভূমিকম্প হলো? কিন্তু কোনো কম্পন ছিল না। এটা সনিক বুমের মতো মনে হয়েছে। আমি ভেবেছিলাম আমার বাড়িতে কিছু একটা আঘাত করেছে! ভূমিকম্প।’
অন্যান্য পর্যবেক্ষকরাও বলেছেন যে, এই সনিক বুম ওই এলাকার স্বাভাবিক ভূমিকম্পের মতো ছিল না। আরেকজন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী বলেন, ‘আক্ষরিক অর্থেই মনে হচ্ছিল লস অ্যাঞ্জেলেসে বোমা পড়েছে। ভূমিকম্পের অনুভূতি একেবারেই ছিল না। এমনকি আমার পরিচিত একজনও অবাক হয়ে বলেছিলেন এটা কী ছিল?’
স্পেসএক্স-এর মহাকাশযানগুলো নিয়মিতভাবে আইএসএস-এ রসদ সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত হয়। স্পেসএক্স ড্রাগন একমাত্র মহাকাশযান যা কার্গো এবং যাত্রী উভয়কেই কক্ষপথে নিয়ে যেতে এবং নিরাপদে ফিরে আসতে পারে। ড্রাগন মহাকাশযানটি ৩২ তম আইএসএস ফ্লাইট থেকে ফিরছিল। এটি ৩১ দিন সেখানে সংযুক্ত ছিল।
সনিক বুম শব্দের গতি অতিক্রম করে যাওয়ার কারণে সৃষ্ট ত্বরণের ফলে হয় না, বরং রকেট যখন সুপারসনিক (শব্দের গতির চেয়ে কয়েকগুণ বেশি) গতি থেকে নিচে নেমে আসে তখন এটি সৃষ্টি হয়। পৃথিবীতে এই বুমের প্রভাব নিয়ে এক প্রতিবেদনে স্পেসএক্স বলেছে, ‘মহাকাশযানে সনিক বুম সাধারণত পৃথিবীতে পর্যবেক্ষকদের দ্বারা তখনই অনুভূত হয় যখন পুনরায় ব্যবহারযোগ্য মহাকাশযান—যেমন স্পেসএক্সের ফ্যালকন রকেট—বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে।’
স্পেসএক্স আরও বলেছে, ‘যখন ফ্যালকন রকেটের প্রথম ধাপের বুস্টার অবতরণের জন্য ফিরে আসে, তখন এর আকার এবং গতি মাটিতে একাধিক সনিক বুম তৈরি করে, যা বজ্রপাতের দ্বিগুণ শব্দের মতো শোনা যায়। নাসার স্পেস শাটলের প্রত্যাবর্তন এবং অবতরণের সময়ও একই ধরনের সনিক বুম শোনা গিয়েছিল।’
বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্কের নিয়ন্ত্রণাধীন রকেট প্রস্তুতকারক সংস্থা স্পেসএক্সের একটি মহাকাশযানের কারণে সৃষ্ট তীব্র শব্দের কম্পনের কারণে পুরো ক্যালিফোর্নিয়াই যেন ভূমিকম্পের মতো কেঁপে উঠেছিল। মূলত রকেটটি মহাশূন্য থেকে ক্যালিফোর্নিয়ার বায়ুমণ্ডলে পুনরায় প্রবেশের সময় সনিক বুম তৈরি করায় এমনটা ঘটে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকে প্রথমে এটিকে ভূমিকম্প বলে ভুল করেন। এমনকি একজন তো বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে বলেও ভেবেছিলেন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউজউইকের খবরে বলা হয়, স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার গভীর রাতে লস অ্যাঞ্জেলেসসহ ক্যালিফোর্নিয়ার বিভিন্ন অংশে এই সনিক বুম শোনা যায়। ভিডিওতে রাতের আকাশে একটি লালচে-হলুদ রেখা দেখা যায় এবং এর সঙ্গে একটি বিকট শব্দও শোনা যায়।
স্পেসএক্সের ‘ড্রাগন’ মহাকাশযানটি আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে রসদ নিয়ে ফিরছিল। এ সময় এটির গতি শব্দের গতির চেয়ে অনেক বেশি ছিল। স্পেসএক্স আগে থেকেই সতর্ক করেছিল যে, মহাকাশযানটি স্থানীয় সময় রাত ১০টা ৪৪ মিনিটে সান ডিয়েগোর কাছে প্রশান্ত মহাসাগরে অবতরণের আগে একটি সংক্ষিপ্ত সনিক বুম তৈরি করতে পারে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লস অ্যাঞ্জেলেসের এক বাসিন্দা লিখেন, ‘প্রথমে আমি ভেবেছিলাম এটি ভূমিকম্পের শুরু। কিছুদিন আগেও এর চেয়েও দ্বিগুণ শব্দ হয়েছিল। কী হচ্ছে এসব? আমার এটা পছন্দ নয়!’ আরেকজন লিখেন, ‘লস অ্যাঞ্জেলেসে কি এইমাত্র ভূমিকম্প হলো? কিন্তু কোনো কম্পন ছিল না। এটা সনিক বুমের মতো মনে হয়েছে। আমি ভেবেছিলাম আমার বাড়িতে কিছু একটা আঘাত করেছে! ভূমিকম্প।’
অন্যান্য পর্যবেক্ষকরাও বলেছেন যে, এই সনিক বুম ওই এলাকার স্বাভাবিক ভূমিকম্পের মতো ছিল না। আরেকজন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী বলেন, ‘আক্ষরিক অর্থেই মনে হচ্ছিল লস অ্যাঞ্জেলেসে বোমা পড়েছে। ভূমিকম্পের অনুভূতি একেবারেই ছিল না। এমনকি আমার পরিচিত একজনও অবাক হয়ে বলেছিলেন এটা কী ছিল?’
স্পেসএক্স-এর মহাকাশযানগুলো নিয়মিতভাবে আইএসএস-এ রসদ সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত হয়। স্পেসএক্স ড্রাগন একমাত্র মহাকাশযান যা কার্গো এবং যাত্রী উভয়কেই কক্ষপথে নিয়ে যেতে এবং নিরাপদে ফিরে আসতে পারে। ড্রাগন মহাকাশযানটি ৩২ তম আইএসএস ফ্লাইট থেকে ফিরছিল। এটি ৩১ দিন সেখানে সংযুক্ত ছিল।
সনিক বুম শব্দের গতি অতিক্রম করে যাওয়ার কারণে সৃষ্ট ত্বরণের ফলে হয় না, বরং রকেট যখন সুপারসনিক (শব্দের গতির চেয়ে কয়েকগুণ বেশি) গতি থেকে নিচে নেমে আসে তখন এটি সৃষ্টি হয়। পৃথিবীতে এই বুমের প্রভাব নিয়ে এক প্রতিবেদনে স্পেসএক্স বলেছে, ‘মহাকাশযানে সনিক বুম সাধারণত পৃথিবীতে পর্যবেক্ষকদের দ্বারা তখনই অনুভূত হয় যখন পুনরায় ব্যবহারযোগ্য মহাকাশযান—যেমন স্পেসএক্সের ফ্যালকন রকেট—বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে।’
স্পেসএক্স আরও বলেছে, ‘যখন ফ্যালকন রকেটের প্রথম ধাপের বুস্টার অবতরণের জন্য ফিরে আসে, তখন এর আকার এবং গতি মাটিতে একাধিক সনিক বুম তৈরি করে, যা বজ্রপাতের দ্বিগুণ শব্দের মতো শোনা যায়। নাসার স্পেস শাটলের প্রত্যাবর্তন এবং অবতরণের সময়ও একই ধরনের সনিক বুম শোনা গিয়েছিল।’
গাঁজার অবাধ ব্যবহারে লাগাম টানতে নতুন উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে থাইল্যান্ডের সরকার। তিন বছর আগে গাঁজা বৈধ করার পর এবার এ বিষয়ে কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘোষণা দিলেন দেশটির জনস্বাস্থ্য মন্ত্রী সোমসাক থেপসুতি।
৬ মিনিট আগেদক্ষিণ কোরিয়ায় এখন স্টারবাকসের কাপেও রাজনীতি ঢুকে পড়েছে। দেশজুড়ে স্টারবাকসের যেকোনো শাখায় গিয়ে আপনি চাইলে ‘লিঁ জে-মিউং’ বা ‘কিম মুন-সু’ নাম দিয়ে কফি অর্ডার করতে পারবেন না—কারণ এটি এখন নিষিদ্ধ। দেশটির আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে ঘিরে স্টারবাকস ঘোষণা দিয়েছে, তারা নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে ছয় প্রেসিডেন্ট
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভসহ অন্য শহরগুলোতে রাশিয়া এক রাতে ৩৬৭টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। এটিই এখন পর্যন্ত চলমান যুদ্ধের সবচেয়ে বড় বিমান হামলা। ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এতে অন্তত ১২ জন নিহত এবং কয়েক ডজন মানুষ আহত হয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেপশ্চিমা দেশগুলোতে আইভিএফ পদ্ধতিতে গর্ভধারণ বেশ প্রচলিত। তাই স্পার্ম ডোনেশন বা শুক্রাণু দান করাও হয়ে উঠেছে সাধারণ ঘটনা। এবার বিশেষ এই পদ্ধতিতে সন্তান জন্মদানই কাল হলো ৬৭ পরিবারের। শুক্রাণু দাতার শরীরে বিরল জিনগত সমস্যার কারণে ক্যানসারের ঝুঁকিতে রয়েছে ৬৭ শিশু।
৪ ঘণ্টা আগে