ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর প্রথমবারের মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ায় উত্তর কোরিয়ার সৈন্যর উপস্থিতি রয়েছে বলে দাবি করেছে। আজ বুধবার ইতালির রোমে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন এ দাবি করেন।
তিনি বলেছেন, রাশিয়ায় উত্তর কোরিয়ার সেনা থাকার প্রমাণ আছে। সেখানে তারা কি করে সেটিই এখন দেখার বিষয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
সাংবাদিকদের অস্টিন বলেন, ‘তারা (উত্তর কোরিয়ার সেনা) সেখানে ঠিক কী করছে? সেটাই এখন দেখার বাকি। এ বিষয়গুলোই আমাদের খতিয়ে দেখতে হবে।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি গোয়েন্দা তথ্য উদ্ধৃত করে বলেছেন, তারা উত্তর কোরিয়ার ১২ হাজার সেনার দুটো ইউনিটের প্রস্তুতির খবর পেয়েছেন। তারা রাশিয়া বাহিনীর পাশাপাশি যুদ্ধে অংশ নেবে।
দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা (এনআইএস) গত সপ্তাহের এক বিবৃতিতে নিশ্চিত করে জানিয়েছিল, ১ হাজার ৫০০ সেনা রাশিয়ায় পৌঁছেছে। ৮ অক্টোবর থেকে ১৩ অক্টোবরের মধ্যে উত্তর কোরিয়ার বিশেষ অভিযান পরিচালনা বাহিনীর এই সেনাদের রুশ নৌবাহিনীর জাহাজে করে রাশিয়ার বন্দর নগরী ভ্লাদিভোস্তকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার আইনপ্রণেতারা বলেছেন, ক্রেমলিনের সমর্থনে প্রায় ৩ হাজার সৈন্যকে ইউক্রেন যুদ্ধ পাঠানো হয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার আরও সেনা শিগগিরই রাশিয়ায় পাঠানো হবে বলেও জানিয়েছিল এনআইএস। এই সেনা সংখ্যা শেষ পর্যন্ত মোট ১২ হাজারের কাছাকাছি দাঁড়াতে পারে বলে দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যমকে জানায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকটি সূত্র।
এনআইএস আরও জানিয়েছিল, রাশিয়ায় পাঠানো উত্তর কোরীয় সেনাদের রুশ সেনাবাহিনীর সেনাদের ইউনিফর্ম ও অস্ত্র দেওয়া হয়েছে এবং পরিচয়পত্রও করে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তাদের রাখা হয়েছে রাশিয়ার ভ্লাদিভোস্তক এবং অন্যান্য স্থান যেমন: উসুরিয়াক, খাবারোভোস্ক এবং ব্লাগোচেনস্ক এর সামরিক ঘাঁটিতে। প্রশিক্ষণ শেষ হয়ে গেলেই এই সেনাদের ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠানো হবে।
সম্প্রতি কয়েক মাসে রাশিয়া এবং উত্তর কোরিয়া নিজেদের মধ্যে সহযোগিতা অনেক বেশি বাড়িয়েছে। গত সপ্তাহে উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে জন্মদিনের শুভেচ্ছায় তাকে ‘সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ সহচর’ বলে সম্বোধন করেন।
ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর প্রথমবারের মতো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ায় উত্তর কোরিয়ার সৈন্যর উপস্থিতি রয়েছে বলে দাবি করেছে। আজ বুধবার ইতালির রোমে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন এ দাবি করেন।
তিনি বলেছেন, রাশিয়ায় উত্তর কোরিয়ার সেনা থাকার প্রমাণ আছে। সেখানে তারা কি করে সেটিই এখন দেখার বিষয়।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
সাংবাদিকদের অস্টিন বলেন, ‘তারা (উত্তর কোরিয়ার সেনা) সেখানে ঠিক কী করছে? সেটাই এখন দেখার বাকি। এ বিষয়গুলোই আমাদের খতিয়ে দেখতে হবে।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি গোয়েন্দা তথ্য উদ্ধৃত করে বলেছেন, তারা উত্তর কোরিয়ার ১২ হাজার সেনার দুটো ইউনিটের প্রস্তুতির খবর পেয়েছেন। তারা রাশিয়া বাহিনীর পাশাপাশি যুদ্ধে অংশ নেবে।
দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা (এনআইএস) গত সপ্তাহের এক বিবৃতিতে নিশ্চিত করে জানিয়েছিল, ১ হাজার ৫০০ সেনা রাশিয়ায় পৌঁছেছে। ৮ অক্টোবর থেকে ১৩ অক্টোবরের মধ্যে উত্তর কোরিয়ার বিশেষ অভিযান পরিচালনা বাহিনীর এই সেনাদের রুশ নৌবাহিনীর জাহাজে করে রাশিয়ার বন্দর নগরী ভ্লাদিভোস্তকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার আইনপ্রণেতারা বলেছেন, ক্রেমলিনের সমর্থনে প্রায় ৩ হাজার সৈন্যকে ইউক্রেন যুদ্ধ পাঠানো হয়েছে।
উত্তর কোরিয়ার আরও সেনা শিগগিরই রাশিয়ায় পাঠানো হবে বলেও জানিয়েছিল এনআইএস। এই সেনা সংখ্যা শেষ পর্যন্ত মোট ১২ হাজারের কাছাকাছি দাঁড়াতে পারে বলে দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যমকে জানায় নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকটি সূত্র।
এনআইএস আরও জানিয়েছিল, রাশিয়ায় পাঠানো উত্তর কোরীয় সেনাদের রুশ সেনাবাহিনীর সেনাদের ইউনিফর্ম ও অস্ত্র দেওয়া হয়েছে এবং পরিচয়পত্রও করে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে তাদের রাখা হয়েছে রাশিয়ার ভ্লাদিভোস্তক এবং অন্যান্য স্থান যেমন: উসুরিয়াক, খাবারোভোস্ক এবং ব্লাগোচেনস্ক এর সামরিক ঘাঁটিতে। প্রশিক্ষণ শেষ হয়ে গেলেই এই সেনাদের ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠানো হবে।
সম্প্রতি কয়েক মাসে রাশিয়া এবং উত্তর কোরিয়া নিজেদের মধ্যে সহযোগিতা অনেক বেশি বাড়িয়েছে। গত সপ্তাহে উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে জন্মদিনের শুভেচ্ছায় তাকে ‘সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ সহচর’ বলে সম্বোধন করেন।
ইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
১০ মিনিট আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় ও খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৩০ মিনিট আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে ৩ দশমিক ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের নতুন অস্ত্র ও বিমান কেনার পরিকল্পনা আপাতত স্থগিত করেছে ভারত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভারতীয় রপ্তানি পণ্যের ওপর শুল্ক দ্বিগুণ করে ৫০ শতাংশ করার সিদ্ধান্তের জবাবে এটি দেশটির প্রথম দৃশ্যমান পদক্ষেপ...
২ ঘণ্টা আগে