যুক্তরাষ্ট্রের সময় অনুযায়ী, আজ শুক্রবার হোয়াইট হাউসে সাক্ষাৎ করতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি। এই সাক্ষাতে একটি খনিজ সম্পদ বিষয়ক চুক্তিতে স্বাক্ষর হতে পারে। এ অবস্থায় দুই নেতার আলোচনার ফলাফল কী হয় জানতে অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছে কিয়েভের মানুষ।
আজ শুক্রবার ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে বিবিসির সঙ্গে কথা বলার সময় ডায়ানা বলেন, ‘আজ সকালে আমি আমার সন্তানদের শুধু একটাই কথা বলেছি—আমাদের প্রার্থনা করতে হবে, কারণ আজ আমাদের প্রেসিডেন্ট শান্তি চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে যাচ্ছেন।’
ডায়ানা আরও বলেন, ‘আপনি শিশুদের খনিজ চুক্তির বিষয়টি বোঝাতে পারবেন না। কিন্তু তারা শান্তির অর্থ জানে এবং তারা জানে যুদ্ধ শেষ হলে জীবন কেমন হবে। তাই আমি আমাদের প্রেসিডেন্টের সফলতা কামনা করি এবং ঈশ্বর যেন তাকে সাহায্য করেন।’
আর্সেনি নামে আরেক নারী বলেন, ‘যদি ট্রাম্প আমাদের খনিজ সম্পদ চায়, তবে আমাদের সেই ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। যেন মানুষ ও শিশুরা এই যুদ্ধে আর মারা না যায়। আমি এই যুদ্ধে অনেক পরিবার ও বন্ধু হারিয়েছি, এখন সময় এসেছে এটি শেষ করার।’
তবে কিয়েভের অপর বাসিন্দা ভিটালি বলেছেন, ‘ট্রাম্প বা জেলেনস্কি কীভাবে জনগণের মতামত ছাড়া এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন? সংবিধান অনুযায়ী, দেশের ভূগর্ভস্থ সম্পদ ইউক্রেনের জনগণের, এককভাবে প্রেসিডেন্টের নয়। তবে আমেরিকা শক্তিশালী দেশ এবং আমাদের নিরাপত্তার প্রয়োজন। আমাদের নিশ্চয়তার প্রয়োজন।’
ইগর মনে করেন, এই চুক্তি হয়তো অনেক কিছু বদলে দিতে পারে, আবার কিছুই নাও হতে পারে। তিনি বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য হলো আমাদের প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন পাওয়া। তাই গৌরব হোক ইউক্রেনের! আমেরিকার সহায়তার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।’
এদিকে একটি লাইভ প্রতিবেদনে বিবিসি ইউক্রেনের সাংবাদিক মিরোস্লাভা পেস্তা লিখেছেন, খনিজ চুক্তি যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেন সম্পর্কে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হতে পারে। তাঁর মতে, জেলেনস্কি ও ট্রাম্পের সম্পর্ক যেন এক নাটকীয় সিরিজ চলছে—যা স্বাভাবিক কূটনীতির চেয়েও অনেক বেশি উত্তেজনাপূর্ণ।
জেলেনস্কির প্রেসিডেন্ট হওয়ার শুরুর দিকে, ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে, তিনি জো বাইডেন ও তাঁর ছেলে হান্টারের বিরুদ্ধে তদন্তের জন্য ইউক্রেনের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন। আবার যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের দ্বিদলীয় সমর্থনের কারণে ট্রাম্পের শাসনামলেই ইউক্রেন ২০১৪ সালে রাশিয়ার আক্রমণের পর প্রথমবার প্রাণঘাতী অস্ত্র সহায়তা পেয়েছিল।
নিজের পুনঃ নির্বাচনের প্রচারের সময় ট্রাম্প জেলেনস্কিকে ‘বিশ্বের সেরা বিক্রেতা’ বলে অভিহিত করেছিলেন। কারণ তিনি বাইডেন প্রশাসনকে ইউক্রেনকে সহায়তা চালিয়ে যেতে রাজি করাতে পেরেছিলেন।
কিন্তু মাত্র দুই সপ্তাহ আগেই ট্রাম্প জেলেনস্কিকে ‘একনায়ক’ আখ্যা দেন এবং ভুলভাবে দাবি করেন, ইউক্রেনই রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধের সূচনা করেছিল।
এর প্রতিক্রিয়ায় জেলেনস্কি মন্তব্য করেছিলেন, ট্রাম্প হয়তো রুশ ভুয়া তথ্যের বলয়ে আটকে আছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সময় অনুযায়ী, আজ শুক্রবার হোয়াইট হাউসে সাক্ষাৎ করতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি। এই সাক্ষাতে একটি খনিজ সম্পদ বিষয়ক চুক্তিতে স্বাক্ষর হতে পারে। এ অবস্থায় দুই নেতার আলোচনার ফলাফল কী হয় জানতে অধীর আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছে কিয়েভের মানুষ।
আজ শুক্রবার ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে বিবিসির সঙ্গে কথা বলার সময় ডায়ানা বলেন, ‘আজ সকালে আমি আমার সন্তানদের শুধু একটাই কথা বলেছি—আমাদের প্রার্থনা করতে হবে, কারণ আজ আমাদের প্রেসিডেন্ট শান্তি চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে যাচ্ছেন।’
ডায়ানা আরও বলেন, ‘আপনি শিশুদের খনিজ চুক্তির বিষয়টি বোঝাতে পারবেন না। কিন্তু তারা শান্তির অর্থ জানে এবং তারা জানে যুদ্ধ শেষ হলে জীবন কেমন হবে। তাই আমি আমাদের প্রেসিডেন্টের সফলতা কামনা করি এবং ঈশ্বর যেন তাকে সাহায্য করেন।’
আর্সেনি নামে আরেক নারী বলেন, ‘যদি ট্রাম্প আমাদের খনিজ সম্পদ চায়, তবে আমাদের সেই ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। যেন মানুষ ও শিশুরা এই যুদ্ধে আর মারা না যায়। আমি এই যুদ্ধে অনেক পরিবার ও বন্ধু হারিয়েছি, এখন সময় এসেছে এটি শেষ করার।’
তবে কিয়েভের অপর বাসিন্দা ভিটালি বলেছেন, ‘ট্রাম্প বা জেলেনস্কি কীভাবে জনগণের মতামত ছাড়া এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন? সংবিধান অনুযায়ী, দেশের ভূগর্ভস্থ সম্পদ ইউক্রেনের জনগণের, এককভাবে প্রেসিডেন্টের নয়। তবে আমেরিকা শক্তিশালী দেশ এবং আমাদের নিরাপত্তার প্রয়োজন। আমাদের নিশ্চয়তার প্রয়োজন।’
ইগর মনে করেন, এই চুক্তি হয়তো অনেক কিছু বদলে দিতে পারে, আবার কিছুই নাও হতে পারে। তিনি বলেন, ‘আমাদের মূল লক্ষ্য হলো আমাদের প্রধান মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন পাওয়া। তাই গৌরব হোক ইউক্রেনের! আমেরিকার সহায়তার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।’
এদিকে একটি লাইভ প্রতিবেদনে বিবিসি ইউক্রেনের সাংবাদিক মিরোস্লাভা পেস্তা লিখেছেন, খনিজ চুক্তি যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেন সম্পর্কে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হতে পারে। তাঁর মতে, জেলেনস্কি ও ট্রাম্পের সম্পর্ক যেন এক নাটকীয় সিরিজ চলছে—যা স্বাভাবিক কূটনীতির চেয়েও অনেক বেশি উত্তেজনাপূর্ণ।
জেলেনস্কির প্রেসিডেন্ট হওয়ার শুরুর দিকে, ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে, তিনি জো বাইডেন ও তাঁর ছেলে হান্টারের বিরুদ্ধে তদন্তের জন্য ইউক্রেনের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন। আবার যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের দ্বিদলীয় সমর্থনের কারণে ট্রাম্পের শাসনামলেই ইউক্রেন ২০১৪ সালে রাশিয়ার আক্রমণের পর প্রথমবার প্রাণঘাতী অস্ত্র সহায়তা পেয়েছিল।
নিজের পুনঃ নির্বাচনের প্রচারের সময় ট্রাম্প জেলেনস্কিকে ‘বিশ্বের সেরা বিক্রেতা’ বলে অভিহিত করেছিলেন। কারণ তিনি বাইডেন প্রশাসনকে ইউক্রেনকে সহায়তা চালিয়ে যেতে রাজি করাতে পেরেছিলেন।
কিন্তু মাত্র দুই সপ্তাহ আগেই ট্রাম্প জেলেনস্কিকে ‘একনায়ক’ আখ্যা দেন এবং ভুলভাবে দাবি করেন, ইউক্রেনই রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধের সূচনা করেছিল।
এর প্রতিক্রিয়ায় জেলেনস্কি মন্তব্য করেছিলেন, ট্রাম্প হয়তো রুশ ভুয়া তথ্যের বলয়ে আটকে আছেন।
গতকাল মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ৮টায় কলকাতার বড়বাজারের মেছুয়া ফলপট্টি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের অন্তত ১০টি ইউনিটের ৮ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আনন্দবাজারের সকাল ৭টার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, তখনো আগুন পুরোপুরি নেভানো সম্ভব হয়নি।
৫ মিনিট আগেভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে মন্দিরে দেয়াল ধসে অন্তত ৮ জন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন। স্থানীয় সময় আজ বুধবার ভোরে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দেয়াল ধসে পড়ার কারণ এখনো জানা যায়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৫ মিনিট আগেভারত আগামী ২৪-৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাবে বলে দাবি করেছেন দেশটির তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাতে সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে এই দাবি করেন তারার। তবে তিনি তাঁর দাবির পক্ষে কোনো তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করেননি। কেবল গোয়েন্দা তথ্যের কথা বলেছেন।
৩৩ মিনিট আগেভারত অভিযোগ করেছে, পাকিস্তানি সেনারা আন্তর্জাতিক সীমানা পেরিয়ে ভেতরে ঢুকে গুলি চালিয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে টানা ষষ্ঠ দিনের মতো সীমান্তে গুলি চালাল পাকিস্তানি সেনারা। পাল্টা জবাব দেওয়ারও দাবি করেছে ভারত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে