২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার জন্য জো বাইডেন ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সিনেটর মিট রমনি। নিজের অবসর নিয়ে গত বুধবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাইডেন ও ট্রাম্পের প্রতি এই আহ্বান জানান তিনি।
বয়স বেড়ে যাওয়ার প্রসঙ্গ টেনে এ সময় ৭৬ বছর বয়সী রমনি জানান, সিনেটর পদে আর লড়বেন না তিনি। একই কারণে বাইডেন ও ট্রাম্পকেও রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ানোর পরামর্শ দেন তিনি। মিট রমনি বলেন, ‘এখন নতুন প্রজন্মের রাজনীতিবিদদের জায়গা করে দেওয়ার সময়।’
যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে ২০ বছর ধরে আছেন মিট রমনি। এর মধ্যে এই রিপাবলিকান নেতা ম্যাসাচুসেটসের গভর্নর হিসেবে পাঁচ বছর দায়িত্বে ছিলেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় বাইডেন এবং ট্রাম্প দুজনেরই সমালোচনায় সোচ্চার হতে দেখা গেছে তাঁকে। ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত সিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি।
সিনেটর পদে আর নির্বাচন না করার সিদ্ধান্ত জানিয়ে গত বুধবার সামাজিক মাধ্যমে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন মিট রমনি। তিনি জানিয়েছেন, এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে তাঁর বয়স।
ভিডিওতে মিট রমনি বলেন, ‘আরেক মেয়াদ শেষে আমার বয়স ৮০ পেরিয়ে যাবে। সত্যি বলতে, এখন সময় নতুন প্রজন্মের নেতাদের। আমি নির্বাচনে না লড়লেও অন্যান্য লড়াই থেকে অবসর নিচ্ছি না।’
জো বাইডেনের বয়স এখন ৮০। ট্রাম্পের ৭৭। তাঁদের নেতৃত্বে এখন আর উচ্ছ্বসিত নন মিট রমনি। বিবিসির সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে মিট রমনি বলেছেন, ‘এই দুজনের কারও থেকেই নেতৃত্বের ব্যাপারে আর দারুণ কিছু আসবে বলে মনে করি না আমি। প্রেসিডেন্ট বাইডেন ও ট্রাম্প দুজনেই যদি সরে দাঁড়ান তবে দারুণ হয়। এতে দুই পার্টিই নতুন প্রজন্মের নেতাদের বাছাই করতে পারবে।’
মিট রমনি বলেন, ‘বাইডেন এবং ম্যাককনেলকে (মিচেল ম্যাককনেল) দেখে নিজেকেই বলি, ওদের দুজনের বয়সই ৮০। কয়েক দিন পর আমারও ৮০ হবে। কেবল নিজের অহং এবং আত্মসম্মানের জন্য নির্বাচন করতেই থাকব, ব্যাপারটা এমনটি নয়।’
২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার জন্য জো বাইডেন ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সিনেটর মিট রমনি। নিজের অবসর নিয়ে গত বুধবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বাইডেন ও ট্রাম্পের প্রতি এই আহ্বান জানান তিনি।
বয়স বেড়ে যাওয়ার প্রসঙ্গ টেনে এ সময় ৭৬ বছর বয়সী রমনি জানান, সিনেটর পদে আর লড়বেন না তিনি। একই কারণে বাইডেন ও ট্রাম্পকেও রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ানোর পরামর্শ দেন তিনি। মিট রমনি বলেন, ‘এখন নতুন প্রজন্মের রাজনীতিবিদদের জায়গা করে দেওয়ার সময়।’
যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে ২০ বছর ধরে আছেন মিট রমনি। এর মধ্যে এই রিপাবলিকান নেতা ম্যাসাচুসেটসের গভর্নর হিসেবে পাঁচ বছর দায়িত্বে ছিলেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় বাইডেন এবং ট্রাম্প দুজনেরই সমালোচনায় সোচ্চার হতে দেখা গেছে তাঁকে। ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত সিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি।
সিনেটর পদে আর নির্বাচন না করার সিদ্ধান্ত জানিয়ে গত বুধবার সামাজিক মাধ্যমে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন মিট রমনি। তিনি জানিয়েছেন, এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে তাঁর বয়স।
ভিডিওতে মিট রমনি বলেন, ‘আরেক মেয়াদ শেষে আমার বয়স ৮০ পেরিয়ে যাবে। সত্যি বলতে, এখন সময় নতুন প্রজন্মের নেতাদের। আমি নির্বাচনে না লড়লেও অন্যান্য লড়াই থেকে অবসর নিচ্ছি না।’
জো বাইডেনের বয়স এখন ৮০। ট্রাম্পের ৭৭। তাঁদের নেতৃত্বে এখন আর উচ্ছ্বসিত নন মিট রমনি। বিবিসির সাংবাদিকের এক প্রশ্নের জবাবে মিট রমনি বলেছেন, ‘এই দুজনের কারও থেকেই নেতৃত্বের ব্যাপারে আর দারুণ কিছু আসবে বলে মনে করি না আমি। প্রেসিডেন্ট বাইডেন ও ট্রাম্প দুজনেই যদি সরে দাঁড়ান তবে দারুণ হয়। এতে দুই পার্টিই নতুন প্রজন্মের নেতাদের বাছাই করতে পারবে।’
মিট রমনি বলেন, ‘বাইডেন এবং ম্যাককনেলকে (মিচেল ম্যাককনেল) দেখে নিজেকেই বলি, ওদের দুজনের বয়সই ৮০। কয়েক দিন পর আমারও ৮০ হবে। কেবল নিজের অহং এবং আত্মসম্মানের জন্য নির্বাচন করতেই থাকব, ব্যাপারটা এমনটি নয়।’
পুলিশ জানিয়েছে, সূর্যাংশু নামের ওই যুবককে দুই বছর ধরে চিনতেন হামলার শিকার শিক্ষিকা। তাঁর প্রতি সূর্যাংশুর দুর্বলতা ছিল বলেও জানা গেছে। কিন্তু তাতে কখনোই সায় দেননি তিনি। গত বছর নিয়মবহির্ভূত কার্যকলাপের জন্য স্কুল থেকে ওই ছাত্রকে বের করে দেওয়া হয়। এরপর চলতি বছর স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে আবারও স্কুলে
৪০ মিনিট আগেউত্তর কোরিয়ার কাছে অস্ত্র ও অন্যান্য সামরিক সরঞ্জাম চোরাচালানের দায়ে এক চীনা নাগরিককে আট বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ। ওই চীনা নাগরিকের নাম শেনঘুয়া ওয়েন (৪২)।
১ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ ইসরায়েলের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। আলবানিজ অস্ট্রেলিয়ার ইহুদি সম্প্রদায়কে ‘পরিত্যাগ’ করেছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে কিম ইয়ো জং বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক কোনো দিনই স্বাভাবিক হবে না। তিনি দক্ষিণ কোরিয়াকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘বিশ্বস্ত কুকুর’ বলেও অভিহিত করেন। বলেন, ‘উত্তর কোরিয়ার জন্য দক্ষিণ কোরিয়াই সবচেয়ে ক্ষতিকর। তারা যুক্তরাষ্ট্রের পোষা কুকুর।
১ ঘণ্টা আগে