গাজায় হামাসের হাতে বন্দী জিম্মিদের মুক্ত করতে অঞ্চলটিতে ছয় সপ্তাহের একটি যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন নিয়ে আলোচনা চলছে। এমনটাই জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এরই মধ্যে এ বিষয়ে আলোচনার জন্য ইসরায়েলের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা ও কাতারের প্রধানমন্ত্রী মিসরে পৌঁছেছেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুজালেম পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার হোয়াইট হাউসে জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহর সঙ্গে কথা বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। পরে যৌথ এক সংবাদ সম্মেলনে বাইডেন বিষয়টি জানান।
বাইডেন বলেন, ‘ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে বন্দী বিনিময় কার্যকর করতে যুক্তরাষ্ট্র কাজ করে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে গাজায় অন্তত ছয় সপ্তাহের একটি কার্যকর যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন করা হবে, যা হয়তো আমাদের একটি দীর্ঘস্থায়ী শান্তি অর্জনের ভিত্তি স্থাপনের সুযোগ দেবে।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘আলোচনার মূল বিষয়গুলো এরই মধ্যে সবার সামনে উপস্থাপিত হয়েছে। তবে এখনো অনেকগুলো বিষয়ে দূরত্ব আছে। আমি ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের আলোচনায় লেগে থেকে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর বিষয়ে উৎসাহিত করেছি।’ এ সময় তিনি দৃঢ়ভাবে বলেন, ‘বিষয়টি নিশ্চিতে যা যা করা দরকার যুক্তরাষ্ট্র তা করবে।’
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের এই যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আলোচনা করতে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা মিসরের রাজধানী কায়রোয় পৌঁছেছেন। ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের প্রধান ডেভিড বার্নিয়া, শিন বেতের প্রধান রোনান বার, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনীর লে. জেনারেল নিৎজান আলোন আজ মঙ্গলবার কায়রোয় পৌঁছান।
এ ছাড়া কায়রোতে উপস্থিত আছেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (সিআইএ) প্রধান উইলিয়াম জে. বার্নস, মিসরীয় গোয়েন্দাপ্রধান আব্বাস কামেল ও কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আব্দুর রহমান আল-থানি। মার্কিন কর্মকর্তাদের আশা, এই বৈঠক থেকে গাজায় একটি যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ইতিবাচক ইঙ্গিত পাওয়া যাবে।
গাজায় হামাসের হাতে বন্দী জিম্মিদের মুক্ত করতে অঞ্চলটিতে ছয় সপ্তাহের একটি যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন নিয়ে আলোচনা চলছে। এমনটাই জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এরই মধ্যে এ বিষয়ে আলোচনার জন্য ইসরায়েলের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা ও কাতারের প্রধানমন্ত্রী মিসরে পৌঁছেছেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুজালেম পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার হোয়াইট হাউসে জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহর সঙ্গে কথা বলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। পরে যৌথ এক সংবাদ সম্মেলনে বাইডেন বিষয়টি জানান।
বাইডেন বলেন, ‘ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে বন্দী বিনিময় কার্যকর করতে যুক্তরাষ্ট্র কাজ করে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে গাজায় অন্তত ছয় সপ্তাহের একটি কার্যকর যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন করা হবে, যা হয়তো আমাদের একটি দীর্ঘস্থায়ী শান্তি অর্জনের ভিত্তি স্থাপনের সুযোগ দেবে।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘আলোচনার মূল বিষয়গুলো এরই মধ্যে সবার সামনে উপস্থাপিত হয়েছে। তবে এখনো অনেকগুলো বিষয়ে দূরত্ব আছে। আমি ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের আলোচনায় লেগে থেকে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর বিষয়ে উৎসাহিত করেছি।’ এ সময় তিনি দৃঢ়ভাবে বলেন, ‘বিষয়টি নিশ্চিতে যা যা করা দরকার যুক্তরাষ্ট্র তা করবে।’
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের এই যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আলোচনা করতে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা মিসরের রাজধানী কায়রোয় পৌঁছেছেন। ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের প্রধান ডেভিড বার্নিয়া, শিন বেতের প্রধান রোনান বার, ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনীর লে. জেনারেল নিৎজান আলোন আজ মঙ্গলবার কায়রোয় পৌঁছান।
এ ছাড়া কায়রোতে উপস্থিত আছেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (সিআইএ) প্রধান উইলিয়াম জে. বার্নস, মিসরীয় গোয়েন্দাপ্রধান আব্বাস কামেল ও কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আব্দুর রহমান আল-থানি। মার্কিন কর্মকর্তাদের আশা, এই বৈঠক থেকে গাজায় একটি যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ইতিবাচক ইঙ্গিত পাওয়া যাবে।
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৭ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১১ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৯ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে