যুক্তরাষ্ট্রের আয়তন শিগগির বাড়বে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন দেশটির ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র শিগগিরই নতুন ভূখণ্ড অর্জন করতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদা অঙ্গরাজ্যের লাস ভেগাসে সমর্থকদের উদ্দেশে দেওয়া এক বক্তৃতায় তিনি এই ইঙ্গিত দেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য হিলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সাম্প্রতিক সময়ে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড সম্প্রসারণের বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন এবং গ্রিনল্যান্ড, কানাডা ও পানামা খালকে যুক্তরাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনার কথা বলেছেন। গত শনিবার লাস ভেগাসে এক বক্তৃতায় ট্রাম্প বলেন, ‘খুব শিগগিরই আমরা একটি বৃহত্তর দেশে পরিণত হতে পারি। বহু বছর, এমনকি বহু দশক ধরে আমরা একই আয়তনের ছিলাম, হয়তো একটু ছোটই হয়ে গেছি। তবে এটি শিগগিরই বদলে যেতে পারে।’
সম্প্রতি ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মেটে ফ্রেডরিকসেনের সঙ্গে ফোনালাপে ট্রাম্প গ্রিনল্যান্ডের নিয়ন্ত্রণ ছাড়ার বিষয়ে চাপ সৃষ্টি করেন। ইউরোপীয় কর্মকর্তাদের বরাতে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, এই চাপ প্রয়োগে ডেনিশ কর্মকর্তারা হতভম্ব হয়ে পড়েন।
গ্রিনল্যান্ড ডেনমার্কের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল। এটি ১৯৭৯ সালে স্বায়ত্তশাসনের অধিকার পায়। এই আর্কটিক দ্বীপে প্রায় ৬০ হাজার মানুষের বাস এবং এখানে যুক্তরাষ্ট্রের পিটুফিক সামরিক ঘাঁটি অবস্থিত। গ্রিনল্যান্ডের স্বাধীনতাকামী নেতারা এবং ডেনিশ কর্মকর্তারা ট্রাম্পের প্রস্তাব দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন। যদিও ফ্রেডরিকসেন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক উপস্থিতি বাড়ানো এবং খনিজ সম্পদ উত্তোলনে সহযোগিতা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছেন। তবে ট্রাম্প ফোনালাপে আক্রমণাত্মক ছিলেন বলে জানিয়েছে ফিন্যান্সিয়াল টাইমস।
এর আগে, ২০১৯ সালে প্রেসিডেন্ট থাকাকালে ট্রাম্প প্রথম গ্রিনল্যান্ড কেনার প্রস্তাব দেন। সে সময় ডেনমার্ক ও গ্রিনল্যান্ডের কর্মকর্তারা সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। গত মাসে ট্রাম্প আবারও বলেন, ‘গ্রিনল্যান্ডের মালিকানা ও নিয়ন্ত্রণ যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
গ্রিনল্যান্ডের পাশাপাশি ট্রাম্প পানামা খালের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার কথা বলেছেন। এই খালটি ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবস্থাপনায় ছিল। চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ট্রাম্প এই খালকে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ‘অর্থনৈতিক নিরাপত্তার’ প্রয়োজনীয় অংশ বলে উল্লেখ করেন। তবে পানামার প্রেসিডেন্ট হোসে মুলিনো সম্ভাব্য দখলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ার অঙ্গীকার করেছেন এবং জানিয়েছেন, খালটি বিদেশি নিয়ন্ত্রণে নেই।
এ ছাড়া ট্রাম্প কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১ তম অঙ্গরাজ্য করার প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি কানাডার নাগরিকদের কর সুবিধাসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তবে কানাডাকে বাজে বাণিজ্যিক অংশীদার আখ্যা দিয়ে দেশটির ওপর পণ্যের ওপর কঠোর শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন।
চলতি বছরের জানুয়ারির শুরুর দিকে ট্রাম্প বলেন, গ্রিনল্যান্ড ও পানামার ক্ষেত্রে সামরিক শক্তি প্রয়োগের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কারণ, এগুলো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য। তবে কানাডার ক্ষেত্রে তিনি কেবল ‘অর্থনৈতিক চাপ’ প্রয়োগ করবেন বলে জানান।
যুক্তরাষ্ট্রের আয়তন শিগগির বাড়বে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন দেশটির ৪৭তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র শিগগিরই নতুন ভূখণ্ড অর্জন করতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদা অঙ্গরাজ্যের লাস ভেগাসে সমর্থকদের উদ্দেশে দেওয়া এক বক্তৃতায় তিনি এই ইঙ্গিত দেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য হিলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সাম্প্রতিক সময়ে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড সম্প্রসারণের বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন এবং গ্রিনল্যান্ড, কানাডা ও পানামা খালকে যুক্তরাষ্ট্রের অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনার কথা বলেছেন। গত শনিবার লাস ভেগাসে এক বক্তৃতায় ট্রাম্প বলেন, ‘খুব শিগগিরই আমরা একটি বৃহত্তর দেশে পরিণত হতে পারি। বহু বছর, এমনকি বহু দশক ধরে আমরা একই আয়তনের ছিলাম, হয়তো একটু ছোটই হয়ে গেছি। তবে এটি শিগগিরই বদলে যেতে পারে।’
সম্প্রতি ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মেটে ফ্রেডরিকসেনের সঙ্গে ফোনালাপে ট্রাম্প গ্রিনল্যান্ডের নিয়ন্ত্রণ ছাড়ার বিষয়ে চাপ সৃষ্টি করেন। ইউরোপীয় কর্মকর্তাদের বরাতে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, এই চাপ প্রয়োগে ডেনিশ কর্মকর্তারা হতভম্ব হয়ে পড়েন।
গ্রিনল্যান্ড ডেনমার্কের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল। এটি ১৯৭৯ সালে স্বায়ত্তশাসনের অধিকার পায়। এই আর্কটিক দ্বীপে প্রায় ৬০ হাজার মানুষের বাস এবং এখানে যুক্তরাষ্ট্রের পিটুফিক সামরিক ঘাঁটি অবস্থিত। গ্রিনল্যান্ডের স্বাধীনতাকামী নেতারা এবং ডেনিশ কর্মকর্তারা ট্রাম্পের প্রস্তাব দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন। যদিও ফ্রেডরিকসেন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক উপস্থিতি বাড়ানো এবং খনিজ সম্পদ উত্তোলনে সহযোগিতা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছেন। তবে ট্রাম্প ফোনালাপে আক্রমণাত্মক ছিলেন বলে জানিয়েছে ফিন্যান্সিয়াল টাইমস।
এর আগে, ২০১৯ সালে প্রেসিডেন্ট থাকাকালে ট্রাম্প প্রথম গ্রিনল্যান্ড কেনার প্রস্তাব দেন। সে সময় ডেনমার্ক ও গ্রিনল্যান্ডের কর্মকর্তারা সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। গত মাসে ট্রাম্প আবারও বলেন, ‘গ্রিনল্যান্ডের মালিকানা ও নিয়ন্ত্রণ যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
গ্রিনল্যান্ডের পাশাপাশি ট্রাম্প পানামা খালের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার কথা বলেছেন। এই খালটি ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবস্থাপনায় ছিল। চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ট্রাম্প এই খালকে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ‘অর্থনৈতিক নিরাপত্তার’ প্রয়োজনীয় অংশ বলে উল্লেখ করেন। তবে পানামার প্রেসিডেন্ট হোসে মুলিনো সম্ভাব্য দখলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ার অঙ্গীকার করেছেন এবং জানিয়েছেন, খালটি বিদেশি নিয়ন্ত্রণে নেই।
এ ছাড়া ট্রাম্প কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১ তম অঙ্গরাজ্য করার প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি কানাডার নাগরিকদের কর সুবিধাসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তবে কানাডাকে বাজে বাণিজ্যিক অংশীদার আখ্যা দিয়ে দেশটির ওপর পণ্যের ওপর কঠোর শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছেন।
চলতি বছরের জানুয়ারির শুরুর দিকে ট্রাম্প বলেন, গ্রিনল্যান্ড ও পানামার ক্ষেত্রে সামরিক শক্তি প্রয়োগের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কারণ, এগুলো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য। তবে কানাডার ক্ষেত্রে তিনি কেবল ‘অর্থনৈতিক চাপ’ প্রয়োগ করবেন বলে জানান।
যুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালী বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
১৩ মিনিট আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
২ ঘণ্টা আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
৩ ঘণ্টা আগে