ঢাকা: করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে বিশ্বব্যাপী ব্যাপকভাবে টিকাপ্রয়োগ নিশ্চিত করার ওপর জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। আর এর জন্য ভ্যাকসিনের ফর্মুলা ভাগাভাগি করতে পেটেন্ট সুরক্ষা সাময়িকভাবে তুলে নেওয়ার দাবি উঠেছে অনেক আগেই। যুক্তরাষ্ট্রের প্রগতিশীল আইন প্রণেতা এবং অনেক জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ শুরু থেকেই বাইডেন প্রশাসনের ওপর এ নিয়ে চাপ দিয়ে যাচ্ছেন।
সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ভারত এবং অন্য অনুন্নত দেশগুলোতে করোনা সংক্রমণ এবং এবং মৃত্যু যেভাবে বাড়ছে তাতে পেটেন্ট উন্মুক্ত করার দাবি আরও জোরাল হয়েছে।
কিন্তু গণহারে টিকা দেওয়ার পক্ষের অন্যতম সোচ্চার এবং উদ্যোক্তা ব্যক্তি বিল গেটস নিজেই এই দাবির বিপক্ষে দাঁড়িয়েছেন। পেটেন্ট উন্মুক্ত করাকে তিনি মোটেই ভালো ধারণা বলে মনে করছেন না।
গত সপ্তাহে ব্রিটেনের স্কাই নিউজে একটি সাক্ষাৎকারে বিলিয়নিয়ার ‘দানবীর’ বিল গেটসকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে, কোভিড ভ্যাকসিন সমবণ্টনের ক্ষেত্রে মেধাস্বত্ব সুরক্ষা তুলে নেওয়া সহায়ক হবে কিনা। তিনি অবাক করে দিয়ে ‘না’ সূচক উত্তর দেন।
বিল গেটস বলেন, এই মেধাস্বত্ব সুরক্ষাই যে অনেক দেশকে ব্যাপকভাবে ভ্যাকসিন প্রয়োগের ক্ষেত্রে পিছিয়ে রেখেছে এমনটা নয়। এটি এমন নয় যে, উপযুক্ত এবং অনুমোদিত কিছু কারখানা অলস পড়ে রয়েছে, যারা জাদুমন্ত্রের মতো নিরাপদ ভ্যাকসিন তৈরি করতে পারবে। আপনাকে এই জিনিসগুলোর জন্য ট্রায়াল করতে হবে। এবং প্রতিটি উৎপাদন প্রক্রিয়া অত্যন্ত সতর্কতার সাথে দেখভাল করতে হবে।
বিশ্বে এতগুলো ভ্যাকসিন কারখানা রয়েছে এবং মানুষ ভ্যাকসিনের নিরাপত্তা বা ঝুঁকির ব্যাপারে খুবই সচেতন, যোগ করেন গেটস।
তিনি বলেন, কারাখানা স্থানান্তর, যেমন ধরা যাক, একটি (জনসন অ্যান্ড জনসন) কারখানা ভারতে স্থানান্তর করার কথা। এটি বিশাল ব্যাপার। এটি কেবল সম্ভব হচ্ছে আমাদের অনুদান এবং দক্ষতার কারণেই।
বিল গেটসের এই মন্তব্য ইন্টারনেটে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। অনেকে এ নিয়ে উপহাসও করছেন।
দ্য গার্ডিয়ানের কলাম লেখক স্টিফেন বুরানায়ি টুইট করে বলেন, বিলিয়নেয়ার বিল গেটস আশাবাদী মানুষের মতো আচরণ করেন। কিন্তু তিনি এমন বিশ্বধারণা পোষণ করেন যা সত্যিই হতাশাজনক। আমরা আরও ভ্যাকসিন তৈরি করতে পারি না, আমরা মুনাফার সাথে আপস করতে পারি না, আমরা আমাদের প্রযুক্তি দিয়ে দরিদ্র দেশগুলোর ওপর আস্থা রাখতে পারি না এবং তারা আমাদের উচ্ছিষ্টগুলোই শুধু পাবে। এটা ভয়ানক, আতঙ্কজনক চিন্তাভাবনা।
‘জোনাস সাল্ককেও (পোলিও ভ্যাকসিনের উদ্ভাবক) একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, আপনি পোলিও টিকার পেটেন্ট নিতে পারতেন কিনা। অগ্রাধিকার বিবেচনায় পেটেন্ট সুরক্ষাকে বিশ্বস্বাস্থ্যের ঊর্ধ্বে রাখার পক্ষে বিল গেটসের এই একতরফা সিদ্ধান্ত অনেক দূরের কথা।’
জর্জিটাউন ইউনিভার্সিটির গ্লোবাল হেলথ সায়েন্স অ্যান্ড সিকিউরিটির ভাইরাস বিশেষজ্ঞ অ্যাঞ্জেলা রাসমুসেন টুইটে এমন মন্তব্যই করেছেন।
ধনী দেশ এবং বিশ্বের স্বল্পোন্নত অংশের মধ্যে কোভিড টিকা দেওয়ার অগ্রগতিতে বিশাল ফারাক লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে প্রাপ্তবয়স্কদের অর্ধেকেরও বেশি কমপক্ষে ভ্যাকসিনের একটি ডোজ পেয়েছেন। ইউরোপ এবং যুক্তরাজ্য দ্রুতই সেই লক্ষ্য পূরণের দিকে যাচ্ছে। বিপরীতে, বেশিরভাগ দরিদ্র দেশ এখনও একটি কার্যকর ভ্যাকসিনই ঠিকঠাক পাচ্ছে না।
স্কাই নিউজে সাক্ষাৎকারে গেটস বলেন, উন্নত দেশগুলো ভ্যাকসিনের জন্য নিজেদের অগ্রাধিকার দিয়েছে, এতে এতো অতো অবাক হওয়ার কিছু তো নেই!
‘সত্য যে আমরা যুক্তরাজ্যে এবং যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ বছর বয়সীদের টিকা দিচ্ছি এবং ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকায় ৬০ বছর বয়সীদেরই টিকা নিশ্চিত করতে পারিনি। এটা ন্যায্য নয়।’ বলেন বিল গেটস। তবে তিন বা চার মাসের মধ্যে ভ্যাকসিনের বরাদ্দ অত্যন্ত তীব্র সংক্রমণযুক্ত সব দেশই পাবে বলে তার দৃঢ় বিশ্বাস।
গত সোমবার দ্য ওয়াশিংটন পোস্টে একটি উপসম্পাদকীয়তে নোবেল পুরস্কারজয়ী অর্থনীতিবিদ জোসেফ স্টিগলিৎজ এবং পাবলিক সিটিজেনের গ্লোবাল ট্রেড ওয়াচের পরিচালক লরি ওয়ালেক যুক্তি দিয়েছিলেন যে, কোভিড ভ্যাকসিনে মেধাস্বত্ব বাধা রাখা নৈতিকভাবে ভুল এবং বোকামি।
মেধাস্বত্ব উন্মুক্ত করলে উন্নয়নশীল দেশগুলো আরও বেশি ভ্যাকসিন তৈরি করতে পারবে। তাতে বৈশ্বিক হার্ড ইমিউনিটি অর্জনের পথে অনেকখানি অগ্রগতি হবে। অন্যথায়, এই মহামারি বিশ্বের জনসংখ্যার উল্লেখযোগ্য অংশের মধ্যে নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে উঠবে, ফলস্বরূপ মৃত্যু বাড়বে। তাতে দেখা যাবে লকডাউনে ফিরে আসবে ভ্যাকসিন প্রতিরোধী কোনো নতুন ধরন। এভাবেই সতর্ক করে দিয়েছেন এই দুই বিশেষজ্ঞ।
ঢাকা: করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে বিশ্বব্যাপী ব্যাপকভাবে টিকাপ্রয়োগ নিশ্চিত করার ওপর জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। আর এর জন্য ভ্যাকসিনের ফর্মুলা ভাগাভাগি করতে পেটেন্ট সুরক্ষা সাময়িকভাবে তুলে নেওয়ার দাবি উঠেছে অনেক আগেই। যুক্তরাষ্ট্রের প্রগতিশীল আইন প্রণেতা এবং অনেক জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ শুরু থেকেই বাইডেন প্রশাসনের ওপর এ নিয়ে চাপ দিয়ে যাচ্ছেন।
সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ভারত এবং অন্য অনুন্নত দেশগুলোতে করোনা সংক্রমণ এবং এবং মৃত্যু যেভাবে বাড়ছে তাতে পেটেন্ট উন্মুক্ত করার দাবি আরও জোরাল হয়েছে।
কিন্তু গণহারে টিকা দেওয়ার পক্ষের অন্যতম সোচ্চার এবং উদ্যোক্তা ব্যক্তি বিল গেটস নিজেই এই দাবির বিপক্ষে দাঁড়িয়েছেন। পেটেন্ট উন্মুক্ত করাকে তিনি মোটেই ভালো ধারণা বলে মনে করছেন না।
গত সপ্তাহে ব্রিটেনের স্কাই নিউজে একটি সাক্ষাৎকারে বিলিয়নিয়ার ‘দানবীর’ বিল গেটসকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে, কোভিড ভ্যাকসিন সমবণ্টনের ক্ষেত্রে মেধাস্বত্ব সুরক্ষা তুলে নেওয়া সহায়ক হবে কিনা। তিনি অবাক করে দিয়ে ‘না’ সূচক উত্তর দেন।
বিল গেটস বলেন, এই মেধাস্বত্ব সুরক্ষাই যে অনেক দেশকে ব্যাপকভাবে ভ্যাকসিন প্রয়োগের ক্ষেত্রে পিছিয়ে রেখেছে এমনটা নয়। এটি এমন নয় যে, উপযুক্ত এবং অনুমোদিত কিছু কারখানা অলস পড়ে রয়েছে, যারা জাদুমন্ত্রের মতো নিরাপদ ভ্যাকসিন তৈরি করতে পারবে। আপনাকে এই জিনিসগুলোর জন্য ট্রায়াল করতে হবে। এবং প্রতিটি উৎপাদন প্রক্রিয়া অত্যন্ত সতর্কতার সাথে দেখভাল করতে হবে।
বিশ্বে এতগুলো ভ্যাকসিন কারখানা রয়েছে এবং মানুষ ভ্যাকসিনের নিরাপত্তা বা ঝুঁকির ব্যাপারে খুবই সচেতন, যোগ করেন গেটস।
তিনি বলেন, কারাখানা স্থানান্তর, যেমন ধরা যাক, একটি (জনসন অ্যান্ড জনসন) কারখানা ভারতে স্থানান্তর করার কথা। এটি বিশাল ব্যাপার। এটি কেবল সম্ভব হচ্ছে আমাদের অনুদান এবং দক্ষতার কারণেই।
বিল গেটসের এই মন্তব্য ইন্টারনেটে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। অনেকে এ নিয়ে উপহাসও করছেন।
দ্য গার্ডিয়ানের কলাম লেখক স্টিফেন বুরানায়ি টুইট করে বলেন, বিলিয়নেয়ার বিল গেটস আশাবাদী মানুষের মতো আচরণ করেন। কিন্তু তিনি এমন বিশ্বধারণা পোষণ করেন যা সত্যিই হতাশাজনক। আমরা আরও ভ্যাকসিন তৈরি করতে পারি না, আমরা মুনাফার সাথে আপস করতে পারি না, আমরা আমাদের প্রযুক্তি দিয়ে দরিদ্র দেশগুলোর ওপর আস্থা রাখতে পারি না এবং তারা আমাদের উচ্ছিষ্টগুলোই শুধু পাবে। এটা ভয়ানক, আতঙ্কজনক চিন্তাভাবনা।
‘জোনাস সাল্ককেও (পোলিও ভ্যাকসিনের উদ্ভাবক) একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, আপনি পোলিও টিকার পেটেন্ট নিতে পারতেন কিনা। অগ্রাধিকার বিবেচনায় পেটেন্ট সুরক্ষাকে বিশ্বস্বাস্থ্যের ঊর্ধ্বে রাখার পক্ষে বিল গেটসের এই একতরফা সিদ্ধান্ত অনেক দূরের কথা।’
জর্জিটাউন ইউনিভার্সিটির গ্লোবাল হেলথ সায়েন্স অ্যান্ড সিকিউরিটির ভাইরাস বিশেষজ্ঞ অ্যাঞ্জেলা রাসমুসেন টুইটে এমন মন্তব্যই করেছেন।
ধনী দেশ এবং বিশ্বের স্বল্পোন্নত অংশের মধ্যে কোভিড টিকা দেওয়ার অগ্রগতিতে বিশাল ফারাক লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে প্রাপ্তবয়স্কদের অর্ধেকেরও বেশি কমপক্ষে ভ্যাকসিনের একটি ডোজ পেয়েছেন। ইউরোপ এবং যুক্তরাজ্য দ্রুতই সেই লক্ষ্য পূরণের দিকে যাচ্ছে। বিপরীতে, বেশিরভাগ দরিদ্র দেশ এখনও একটি কার্যকর ভ্যাকসিনই ঠিকঠাক পাচ্ছে না।
স্কাই নিউজে সাক্ষাৎকারে গেটস বলেন, উন্নত দেশগুলো ভ্যাকসিনের জন্য নিজেদের অগ্রাধিকার দিয়েছে, এতে এতো অতো অবাক হওয়ার কিছু তো নেই!
‘সত্য যে আমরা যুক্তরাজ্যে এবং যুক্তরাষ্ট্রে ৩০ বছর বয়সীদের টিকা দিচ্ছি এবং ব্রাজিল ও দক্ষিণ আফ্রিকায় ৬০ বছর বয়সীদেরই টিকা নিশ্চিত করতে পারিনি। এটা ন্যায্য নয়।’ বলেন বিল গেটস। তবে তিন বা চার মাসের মধ্যে ভ্যাকসিনের বরাদ্দ অত্যন্ত তীব্র সংক্রমণযুক্ত সব দেশই পাবে বলে তার দৃঢ় বিশ্বাস।
গত সোমবার দ্য ওয়াশিংটন পোস্টে একটি উপসম্পাদকীয়তে নোবেল পুরস্কারজয়ী অর্থনীতিবিদ জোসেফ স্টিগলিৎজ এবং পাবলিক সিটিজেনের গ্লোবাল ট্রেড ওয়াচের পরিচালক লরি ওয়ালেক যুক্তি দিয়েছিলেন যে, কোভিড ভ্যাকসিনে মেধাস্বত্ব বাধা রাখা নৈতিকভাবে ভুল এবং বোকামি।
মেধাস্বত্ব উন্মুক্ত করলে উন্নয়নশীল দেশগুলো আরও বেশি ভ্যাকসিন তৈরি করতে পারবে। তাতে বৈশ্বিক হার্ড ইমিউনিটি অর্জনের পথে অনেকখানি অগ্রগতি হবে। অন্যথায়, এই মহামারি বিশ্বের জনসংখ্যার উল্লেখযোগ্য অংশের মধ্যে নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে উঠবে, ফলস্বরূপ মৃত্যু বাড়বে। তাতে দেখা যাবে লকডাউনে ফিরে আসবে ভ্যাকসিন প্রতিরোধী কোনো নতুন ধরন। এভাবেই সতর্ক করে দিয়েছেন এই দুই বিশেষজ্ঞ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনের সাবেক ট্রাক মেকানিক টিম ফ্রিড ১৮ বছর ধরে নিজ শরীরে কোবরা, মাম্বা, রেটলস্ন্যাকসহ ১৬ প্রজাতির প্রাণঘাতী সাপের বিষ প্রয়োগ করে এক ব্যতিক্রমী রোগ প্রতিরোধক্ষমতা গড়ে তুলেছেন। এর ফলে বিজ্ঞানীরা এখন তৈরি করতে পেরেছেন ইতিহাসের সবচেয়ে বিস্তৃত ও কার্যকর অ্যান্টিভেনম। এটি ভবিষ্
৮ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে রাজকীয় দায়িত্ব ত্যাগ করে বিদেশে বসবাস শুরু করার পর হ্যারির নিরাপত্তা কমিয়ে আনা হয়েছিল। তখন থেকেই তিনি যুক্তরাজ্যে তাঁর জন্য নির্ধারিত নিরাপত্তাব্যবস্থাকে ‘নিম্ন মানের’ এবং ‘অসম আচরণ’ বলে দাবি করে আসছিলেন। কিন্তু আদালত তাঁর সেই যুক্তি প্রত্যাখ্যান করেছে।
৮ ঘণ্টা আগেগাজায় মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর লক্ষ্যে রওনা হওয়া ‘ফ্রিডম ফ্লোটিলা’ জোটের একটি জাহাজ আন্তর্জাতিক পানিসীমায় ড্রোন হামলার শিকার হয়েছে। আজ শুক্রবার এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানিয়েছে, মাল্টার উপকূল থেকে ১৪ নটিক্যাল মাইল (প্রায় ২৫ কিলোমিটার) দূরে অবস্থান করা ওই জাহাজে দুটি ড্রোন হামলা চালানো হয়।
১০ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের ইয়াঙ্গুনে নয়নাভিরাম ইনয়া লেকের ধারে অবস্থিত নোবেলজয়ী নেত্রী অং সান সু চির ঐতিহাসিক উপনিবেশ আমলের বাসভবনটি। বাড়িটি বিক্রি করার জন্য টানা চতুর্থবারের মতো নিলামে তোলা হলেও কোনো ক্রেতা পাওয়া যায়নি।
১০ ঘণ্টা আগে