যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে যৌথভাবে দুটি বই লিখেছেন মার্কিন বিনিয়োগকারী ও লেখক রবার্ট কিয়োসাকি। এবার তিনি সতর্ক করেছেন, বর্তমান মার্কিন শেয়ারবাজারের অস্থিরতা ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ধসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে, যা ১৯২৯ সালের মহামন্দাকেও ছাড়িয়ে যাবে।
‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইয়ের জন্য বিখ্যাত কিয়োসাকি গত ২৭ জানুয়ারি এক সতর্কবার্তায় বলেছিলেন—২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ‘ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শেয়ারবাজার ধস’ দেখা যাবে। তার মতে, এই ধসের ফলে ব্যাপকভাবে গাড়ি, বাড়ি এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে শেয়ার ও বন্ড বিক্রির ঢল নামবে।
সামাজিক মাধ্যমের এক পোস্টে এবার তিনি জানিয়েছেন, বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি একটি ‘এভরিথিং বাবল’ (সবকিছুর মূল্যস্ফীতি) তৈরি করেছে, যা এখন ফেটে যাচ্ছে। তিনি জার্মানি, জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক নীতিকে এই বিপর্যয়ের জন্য দায়ী করেন।
তিনি বলেন, ‘এভরিথিং বাবল ফেটে যাচ্ছে। আমি আশঙ্কা করছি, এটি ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ধস হতে পারে। জার্মানি, জাপান ও আমেরিকা এত দিন বিশ্ব অর্থনীতির চালিকা শক্তি ছিল। কিন্তু দুর্বল নেতৃত্ব আমাদের একটি ভয়াবহ ফাঁদের দিকে ঠেলে দিয়েছে। বিশাল ধস আসছে।’
কিয়োসাকি তাঁর ‘রিচ ড্যাড’ সিরিজের বইয়ের কথা উল্লেখ করেন, যেখানে তিনি এমন ধসের পূর্বাভাস দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, ‘এই ধস ১৯২৯ সালের মহামন্দার চেয়েও বড় হতে যাচ্ছে। এটি এমন এক ধস, যা পুরো বিশ্বকে অর্থনৈতিক সংকটে ফেলতে পারে।’
তবে এতে আতঙ্কিত না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে কিয়োসাকি বলেছেন, ‘ভীত হওয়া স্বাভাবিক, তবে প্যানিক করবেন না। ঠান্ডা মাথায় পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করুন, ধৈর্য ধরুন।’
তাঁর মতে, এই সংকট অনেকের জন্য ভয়াবহ হলেও বিনিয়োগকারীদের জন্য এটি বড় সুযোগ হতে পারে। তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, ২০০৮ সালের অর্থনৈতিক সংকটেও তিনি অপেক্ষা করেছিলেন এবং পরে কম দামে ভালো সম্পদ কিনেছিলেন।
তিনি যোগ করেন—যখন বিশ্ব সংকটের মধ্যে থাকবে, তখনই হয়তো এটি হবে আপনার জীবনের সেরা বিনিয়োগের সুযোগ।
কিয়োসাকি জানান, তিনি এখনো রিয়েল এস্টেট, স্বর্ণ, রৌপ্য এবং বিটকয়েনে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখবেন। কারণ এই সম্পদগুলো এখন ‘ছাড়ে কেনার মতো’ অবস্থায় রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে যৌথভাবে দুটি বই লিখেছেন মার্কিন বিনিয়োগকারী ও লেখক রবার্ট কিয়োসাকি। এবার তিনি সতর্ক করেছেন, বর্তমান মার্কিন শেয়ারবাজারের অস্থিরতা ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ধসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে, যা ১৯২৯ সালের মহামন্দাকেও ছাড়িয়ে যাবে।
‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইয়ের জন্য বিখ্যাত কিয়োসাকি গত ২৭ জানুয়ারি এক সতর্কবার্তায় বলেছিলেন—২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে ‘ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শেয়ারবাজার ধস’ দেখা যাবে। তার মতে, এই ধসের ফলে ব্যাপকভাবে গাড়ি, বাড়ি এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণভাবে শেয়ার ও বন্ড বিক্রির ঢল নামবে।
সামাজিক মাধ্যমের এক পোস্টে এবার তিনি জানিয়েছেন, বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি একটি ‘এভরিথিং বাবল’ (সবকিছুর মূল্যস্ফীতি) তৈরি করেছে, যা এখন ফেটে যাচ্ছে। তিনি জার্মানি, জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক নীতিকে এই বিপর্যয়ের জন্য দায়ী করেন।
তিনি বলেন, ‘এভরিথিং বাবল ফেটে যাচ্ছে। আমি আশঙ্কা করছি, এটি ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ধস হতে পারে। জার্মানি, জাপান ও আমেরিকা এত দিন বিশ্ব অর্থনীতির চালিকা শক্তি ছিল। কিন্তু দুর্বল নেতৃত্ব আমাদের একটি ভয়াবহ ফাঁদের দিকে ঠেলে দিয়েছে। বিশাল ধস আসছে।’
কিয়োসাকি তাঁর ‘রিচ ড্যাড’ সিরিজের বইয়ের কথা উল্লেখ করেন, যেখানে তিনি এমন ধসের পূর্বাভাস দিয়েছিলেন। তিনি বলেন, ‘এই ধস ১৯২৯ সালের মহামন্দার চেয়েও বড় হতে যাচ্ছে। এটি এমন এক ধস, যা পুরো বিশ্বকে অর্থনৈতিক সংকটে ফেলতে পারে।’
তবে এতে আতঙ্কিত না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে কিয়োসাকি বলেছেন, ‘ভীত হওয়া স্বাভাবিক, তবে প্যানিক করবেন না। ঠান্ডা মাথায় পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করুন, ধৈর্য ধরুন।’
তাঁর মতে, এই সংকট অনেকের জন্য ভয়াবহ হলেও বিনিয়োগকারীদের জন্য এটি বড় সুযোগ হতে পারে। তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, ২০০৮ সালের অর্থনৈতিক সংকটেও তিনি অপেক্ষা করেছিলেন এবং পরে কম দামে ভালো সম্পদ কিনেছিলেন।
তিনি যোগ করেন—যখন বিশ্ব সংকটের মধ্যে থাকবে, তখনই হয়তো এটি হবে আপনার জীবনের সেরা বিনিয়োগের সুযোগ।
কিয়োসাকি জানান, তিনি এখনো রিয়েল এস্টেট, স্বর্ণ, রৌপ্য এবং বিটকয়েনে বিনিয়োগ অব্যাহত রাখবেন। কারণ এই সম্পদগুলো এখন ‘ছাড়ে কেনার মতো’ অবস্থায় রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৪ ঘণ্টা আগে