অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষা নিশ্চিতে নতুন প্রতিরক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলার পরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন। নতুন এই আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থার নাম দেওয়া হয়েছে ‘গোল্ডেন ডোম’। এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১৭৫ বিলিয়ন ডলার। আগামী তিন বছরের মধ্যে এটি চালু হতে পারে।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনবিসি নিউজের খবরে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল মঙ্গলবার কয়েক বিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ডেন ডোম’ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা তৈরির পরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন। তিনি জানান, এটি প্রায় ৩তিন বছরের মধ্যে চালু হতে পারে।
হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথের সঙ্গে ট্রাম্প বলেন, ‘একবার সম্পূর্ণ তৈরি হয়ে গেলে গোল্ডেন ডোম বিশ্বের অন্য প্রান্ত থেকে বা মহাকাশ থেকে উৎক্ষেপিত ক্ষেপণাস্ত্রও আটকাতে সক্ষম হবে। এটি হবে সর্বকালের সেরা ব্যবস্থা।’ প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘আমরা এই অত্যাধুনিক ব্যবস্থার জন্য একটি নকশা অফিশিয়ালি বাছাই করেছি।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা এটি জল, স্থল ও অন্তরিক্ষে সব জায়গায়ই মোতায়েন করব। এই ব্যবস্থায় মহাশূন্যভিত্তিক বিভিন্ন সেনসর এবং ইন্টারসেপ্টরসহ পরবর্তী প্রজন্মের প্রযুক্তি মোতায়েন করা হবে।’ মার্কিন মহাকাশ বাহিনীর স্পেস অপারেশন বিভাগের ভাইস চিফ জেনারেল মাইকেল গুটলেইন এই প্রকল্পের তদারক করবেন।
ট্রাম্প অনুমান করেছেন, এই প্রকল্পে ব্যয় হবে প্রায় ১৭৫ বিলিয়ন ডলার। তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে আগামী বছরের জন্য ২৫ বিলিয়ন ডলার প্রতিরক্ষা তহবিল থেকে বরাদ্দ করা হয়েছে। ট্রাম্প এই প্রকল্পকে ‘আমাদের দেশের সাফল্য ও অস্তিত্বের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘বাইরের দুনিয়া খারাপ।’ ট্রাম্প আরও জানান, কানাডাও ‘যোগাযোগ করেছে’ এবং ‘এর অংশ হতে চায়।’
কয়েক মাস ধরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলে আসছেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা আয়রন ডোমের মতো একটি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা তৈরি করতে চান। গত মার্চে কংগ্রেসে দেওয়া বক্তৃতায় ট্রাম্প মার্কিন পার্লামেন্টকে ‘আমাদের মাতৃভূমি রক্ষায় অত্যাধুনিক গোল্ডেন ডোম শিল্ডে অর্থায়নের’ আহ্বান জানান।
জানুয়ারিতে দায়িত্ব গ্রহণের কয়েক দিন পরই তিনি একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে ‘দ্য আয়রন ডোম অব আমেরিকা’ তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। ট্রাম্প আশাবাদী যে, তাঁর মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই এই বিশাল কাজ শেষ হবে। তবে বিশ্লেষকেরা সন্দেহ প্রকাশ করেছেন, ইসরায়েলের চেয়ে ৪০০ গুণেরও বেশি বড় একটি দেশের জন্য এত বড় আকারের প্রকল্প তৈরি করা সম্ভব কি না।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষা নিশ্চিতে নতুন প্রতিরক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলার পরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন। নতুন এই আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থার নাম দেওয়া হয়েছে ‘গোল্ডেন ডোম’। এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১৭৫ বিলিয়ন ডলার। আগামী তিন বছরের মধ্যে এটি চালু হতে পারে।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনবিসি নিউজের খবরে বলা হয়েছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল মঙ্গলবার কয়েক বিলিয়ন ডলারের ‘গোল্ডেন ডোম’ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা তৈরির পরিকল্পনা প্রকাশ করেছেন। তিনি জানান, এটি প্রায় ৩তিন বছরের মধ্যে চালু হতে পারে।
হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথের সঙ্গে ট্রাম্প বলেন, ‘একবার সম্পূর্ণ তৈরি হয়ে গেলে গোল্ডেন ডোম বিশ্বের অন্য প্রান্ত থেকে বা মহাকাশ থেকে উৎক্ষেপিত ক্ষেপণাস্ত্রও আটকাতে সক্ষম হবে। এটি হবে সর্বকালের সেরা ব্যবস্থা।’ প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘আমরা এই অত্যাধুনিক ব্যবস্থার জন্য একটি নকশা অফিশিয়ালি বাছাই করেছি।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা এটি জল, স্থল ও অন্তরিক্ষে সব জায়গায়ই মোতায়েন করব। এই ব্যবস্থায় মহাশূন্যভিত্তিক বিভিন্ন সেনসর এবং ইন্টারসেপ্টরসহ পরবর্তী প্রজন্মের প্রযুক্তি মোতায়েন করা হবে।’ মার্কিন মহাকাশ বাহিনীর স্পেস অপারেশন বিভাগের ভাইস চিফ জেনারেল মাইকেল গুটলেইন এই প্রকল্পের তদারক করবেন।
ট্রাম্প অনুমান করেছেন, এই প্রকল্পে ব্যয় হবে প্রায় ১৭৫ বিলিয়ন ডলার। তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে আগামী বছরের জন্য ২৫ বিলিয়ন ডলার প্রতিরক্ষা তহবিল থেকে বরাদ্দ করা হয়েছে। ট্রাম্প এই প্রকল্পকে ‘আমাদের দেশের সাফল্য ও অস্তিত্বের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘বাইরের দুনিয়া খারাপ।’ ট্রাম্প আরও জানান, কানাডাও ‘যোগাযোগ করেছে’ এবং ‘এর অংশ হতে চায়।’
কয়েক মাস ধরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলে আসছেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা আয়রন ডোমের মতো একটি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা তৈরি করতে চান। গত মার্চে কংগ্রেসে দেওয়া বক্তৃতায় ট্রাম্প মার্কিন পার্লামেন্টকে ‘আমাদের মাতৃভূমি রক্ষায় অত্যাধুনিক গোল্ডেন ডোম শিল্ডে অর্থায়নের’ আহ্বান জানান।
জানুয়ারিতে দায়িত্ব গ্রহণের কয়েক দিন পরই তিনি একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে ‘দ্য আয়রন ডোম অব আমেরিকা’ তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। ট্রাম্প আশাবাদী যে, তাঁর মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই এই বিশাল কাজ শেষ হবে। তবে বিশ্লেষকেরা সন্দেহ প্রকাশ করেছেন, ইসরায়েলের চেয়ে ৪০০ গুণেরও বেশি বড় একটি দেশের জন্য এত বড় আকারের প্রকল্প তৈরি করা সম্ভব কি না।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৬ মিনিট আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দু’টি ইতিমধ্যেই প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দু’টি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
২৭ মিনিট আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৩৩ মিনিট আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
১ ঘণ্টা আগে