আজকের পত্রিকা ডেস্ক
অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক ধরপাকড় চালাচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন। সম্প্রতি টেক্সাস ও ক্যালিফোর্নিয়া থেকে ন্যাশনাল গার্ডকে ওরেগনের পোর্টল্যান্ডে মোতায়েন করার ঘোষণা দেন ট্রাম্প। তবে তাঁর এ সিদ্ধান্তের ওপর সাময়িকভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একটি ফেডারেল আদালত।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল রোববার রাতে এ সিদ্ধান্ত আসে। এর আগে একই আদালত ওরেগনের নিজস্ব ন্যাশনাল গার্ড সদস্যদের পোর্টল্যান্ডে পাঠানোর বিষয়ে ট্রাম্পের আবেদন নাকচ করে দেন।
ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন পোর্টল্যান্ড শহরটি সাম্প্রতিক সময়ে ট্রাম্পের অভিযানের নতুন লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অনেকে বলছেন, তিনি সেখানে অপরাধ দমনের নামে অভিবাসনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের দমনে ফেডারেল বাহিনী পাঠাচ্ছেন। এর পাশাপাশি ট্রাম্প ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের শিকাগো শহরেও অন্য রাজ্যের ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের অনুমোদন দিয়েছেন।
গতকাল মার্কিন জেলা আদালতের বিচারক কারিন ইমারগাট এ রায় দেন। তাঁর সিদ্ধান্ত আসে ঠিক কিছুক্ষণ পরেই, যখন পেন্টাগন জানায়, ক্যালিফোর্নিয়ার ন্যাশনাল গার্ডের ২০০ সদস্যকে পোর্টল্যান্ডে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) এবং অন্যান্য ফেডারেল কর্মকর্তাকে সহায়তা করতে পারে।
তবে ক্যালিফোর্নিয়া ও ওরেগন রাজ্য যৌথভাবে ট্রাম্পের এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চেয়েছিল। বিচারক কারিন ইমারগাট ট্রাম্পেরই মনোনীত। রায় ঘোষণার সময় তিনি বলেন, সাম্প্রতিক বিক্ষোভগুলো এমন পরিস্থিতি তৈরি করেনি, যাতে ফেডারেল ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে।
গতকালের জরুরি শুনানিতে তিনি ফেডারেল সরকারের আইনজীবীদের প্রশ্ন করেন—ওরেগনে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের আগের আবেদন নাকচ করে দেওয়া হয়েছে। এরপরও কীভাবে সেখানে অন্য রাজ্যের গার্ড পাঠানো ন্যায়সংগত হতে পারে?
এর আগের রায়ে কারিন ইমারগাট বলেছিলেন, কোনো রাজ্যের সম্মতি ছাড়া সেখানে সামরিক বাহিনী পাঠানো রাজ্যের সার্বভৌমত্বের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ এবং এতে শহরে উত্তেজনা আরও বাড়বে।
হোয়াইট হাউস এখনো এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে ট্রাম্পের উপপ্রধান স্টাফ স্টিফেন মিলার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘এ রায় যুক্তরাষ্ট্রের সাংবিধানিক কাঠামোর সবচেয়ে গুরুতর লঙ্ঘনগুলোর একটি।’
এই অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা অন্তত ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। ট্রাম্প প্রশাসন দ্রুত সিদ্ধান্তটির বিরুদ্ধে আপিল করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের গভর্নর জেবি প্রিটজকার বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ‘টেক্সাস ন্যাশনাল গার্ডের ৪০০ সদস্যকে ইলিনয়, ওরেগনসহ অন্যান্য রাজ্যে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন’। তিনি এই পদক্ষেপকে ‘ট্রাম্পের আগ্রাসন’ বলে অভিহিত করেন এবং বলেন, স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সম্মতি বা সহযোগিতা ছাড়া কোনো রাজ্যে সেনা পাঠানোর ‘কোনো যৌক্তিক কারণ নেই’।
সিএনএনকে জেবি প্রিটজকার বলেন, প্রেসিডেন্টের এমন সিদ্ধান্ত বিক্ষোভ আরও উসকে দেবে এবং প্রশাসন ইচ্ছাকৃতভাবে দেশকে যুদ্ধক্ষেত্র বানাতে চাইছে, যেন তাদের কঠোর পদক্ষেপকে ন্যায্যতা দেওয়া যায়। তিনি টেক্সাসের গভর্নর গ্রেগ অ্যাবটকে আহ্বান জানান যেন তিনি এ সিদ্ধান্তে তাঁর ‘সমর্থন’ প্রত্যাহার করেন।
তবে অ্যাবট জানান, তিনি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সিদ্ধান্তকে ‘সম্পূর্ণ অনুমোদন’ দিয়েছেন, কারণ এটি ফেডারেল কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। তিনি এক্সে লিখেছেন, ‘আপনি হয় ফেডারেল কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করুন, নয়তো টেক্সাস গার্ডকে তা করতে দিন।’
পোর্টল্যান্ডের মতোই শিকাগোতেও অভিবাসন আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চলছে। গত শনিবারের এক বিক্ষোভ সেখানে সহিংস রূপ নেয়। স্থানীয় কর্মকর্তারা দাবি করেন, একজন নারী গাড়ি নিয়ে পুলিশের যানবাহনে হামলা চালান। তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। তবে এই গুলির জেরেই বিক্ষোভ সহিংস রূপ নেয়। ওই নারীর অবস্থা এখনো অজানা, তবে তিনি নিজেই হাসপাতালে যান বলে জানা গেছে।
পোর্টল্যান্ডসহ একাধিক শহরে ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। এদিকে পোর্টল্যান্ড শহরটি দীর্ঘদিন ধরে ট্রাম্পের চোখে ‘অ্যান্টিফা’ গোষ্ঠীর ঘাঁটি হিসেবে চিহ্নিত। সম্প্রতি তিনি একটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে এই ‘অ্যান্টিফা’ গোষ্ঠীকে দেশীয় সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেছেন।
ন্যাশনাল গার্ড হলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনা ও বিমানবাহিনীর রিজার্ভ ইউনিট। তারা সাধারণত প্রাকৃতিক দুর্যোগে সহায়তা দেয়, তবে প্রয়োজনে সামরিক অভিযানে অংশ নিতে পারে।
চলতি বছরের গ্রীষ্মে অপরাধ ও বিক্ষোভ দমনের অজুহাতে ওয়াশিংটন ডিসি ও লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করেছিল ট্রাম্প প্রশাসন। তবে সে সময় দুই রাজ্যের গভর্নরেরই অনুমোদন ছিল। তবে সেপ্টেম্বরে ক্যালিফোর্নিয়ার একটি ফেডারেল আদালত রায় দেন, লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন অবৈধ। ট্রাম্প প্রশাসন ওই রায়ের বিরুদ্ধেও আপিল করেছে।
অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক ধরপাকড় চালাচ্ছে ট্রাম্প প্রশাসন। সম্প্রতি টেক্সাস ও ক্যালিফোর্নিয়া থেকে ন্যাশনাল গার্ডকে ওরেগনের পোর্টল্যান্ডে মোতায়েন করার ঘোষণা দেন ট্রাম্প। তবে তাঁর এ সিদ্ধান্তের ওপর সাময়িকভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একটি ফেডারেল আদালত।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল রোববার রাতে এ সিদ্ধান্ত আসে। এর আগে একই আদালত ওরেগনের নিজস্ব ন্যাশনাল গার্ড সদস্যদের পোর্টল্যান্ডে পাঠানোর বিষয়ে ট্রাম্পের আবেদন নাকচ করে দেন।
ডেমোক্র্যাট নেতৃত্বাধীন পোর্টল্যান্ড শহরটি সাম্প্রতিক সময়ে ট্রাম্পের অভিযানের নতুন লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অনেকে বলছেন, তিনি সেখানে অপরাধ দমনের নামে অভিবাসনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভকারীদের দমনে ফেডারেল বাহিনী পাঠাচ্ছেন। এর পাশাপাশি ট্রাম্প ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের শিকাগো শহরেও অন্য রাজ্যের ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের অনুমোদন দিয়েছেন।
গতকাল মার্কিন জেলা আদালতের বিচারক কারিন ইমারগাট এ রায় দেন। তাঁর সিদ্ধান্ত আসে ঠিক কিছুক্ষণ পরেই, যখন পেন্টাগন জানায়, ক্যালিফোর্নিয়ার ন্যাশনাল গার্ডের ২০০ সদস্যকে পোর্টল্যান্ডে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস এনফোর্সমেন্ট (আইসিই) এবং অন্যান্য ফেডারেল কর্মকর্তাকে সহায়তা করতে পারে।
তবে ক্যালিফোর্নিয়া ও ওরেগন রাজ্য যৌথভাবে ট্রাম্পের এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চেয়েছিল। বিচারক কারিন ইমারগাট ট্রাম্পেরই মনোনীত। রায় ঘোষণার সময় তিনি বলেন, সাম্প্রতিক বিক্ষোভগুলো এমন পরিস্থিতি তৈরি করেনি, যাতে ফেডারেল ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে।
গতকালের জরুরি শুনানিতে তিনি ফেডারেল সরকারের আইনজীবীদের প্রশ্ন করেন—ওরেগনে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের আগের আবেদন নাকচ করে দেওয়া হয়েছে। এরপরও কীভাবে সেখানে অন্য রাজ্যের গার্ড পাঠানো ন্যায়সংগত হতে পারে?
এর আগের রায়ে কারিন ইমারগাট বলেছিলেন, কোনো রাজ্যের সম্মতি ছাড়া সেখানে সামরিক বাহিনী পাঠানো রাজ্যের সার্বভৌমত্বের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ এবং এতে শহরে উত্তেজনা আরও বাড়বে।
হোয়াইট হাউস এখনো এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তবে ট্রাম্পের উপপ্রধান স্টাফ স্টিফেন মিলার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘এ রায় যুক্তরাষ্ট্রের সাংবিধানিক কাঠামোর সবচেয়ে গুরুতর লঙ্ঘনগুলোর একটি।’
এই অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা অন্তত ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। ট্রাম্প প্রশাসন দ্রুত সিদ্ধান্তটির বিরুদ্ধে আপিল করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের গভর্নর জেবি প্রিটজকার বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ‘টেক্সাস ন্যাশনাল গার্ডের ৪০০ সদস্যকে ইলিনয়, ওরেগনসহ অন্যান্য রাজ্যে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন’। তিনি এই পদক্ষেপকে ‘ট্রাম্পের আগ্রাসন’ বলে অভিহিত করেন এবং বলেন, স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সম্মতি বা সহযোগিতা ছাড়া কোনো রাজ্যে সেনা পাঠানোর ‘কোনো যৌক্তিক কারণ নেই’।
সিএনএনকে জেবি প্রিটজকার বলেন, প্রেসিডেন্টের এমন সিদ্ধান্ত বিক্ষোভ আরও উসকে দেবে এবং প্রশাসন ইচ্ছাকৃতভাবে দেশকে যুদ্ধক্ষেত্র বানাতে চাইছে, যেন তাদের কঠোর পদক্ষেপকে ন্যায্যতা দেওয়া যায়। তিনি টেক্সাসের গভর্নর গ্রেগ অ্যাবটকে আহ্বান জানান যেন তিনি এ সিদ্ধান্তে তাঁর ‘সমর্থন’ প্রত্যাহার করেন।
তবে অ্যাবট জানান, তিনি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সিদ্ধান্তকে ‘সম্পূর্ণ অনুমোদন’ দিয়েছেন, কারণ এটি ফেডারেল কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। তিনি এক্সে লিখেছেন, ‘আপনি হয় ফেডারেল কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করুন, নয়তো টেক্সাস গার্ডকে তা করতে দিন।’
পোর্টল্যান্ডের মতোই শিকাগোতেও অভিবাসন আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ চলছে। গত শনিবারের এক বিক্ষোভ সেখানে সহিংস রূপ নেয়। স্থানীয় কর্মকর্তারা দাবি করেন, একজন নারী গাড়ি নিয়ে পুলিশের যানবাহনে হামলা চালান। তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। তবে এই গুলির জেরেই বিক্ষোভ সহিংস রূপ নেয়। ওই নারীর অবস্থা এখনো অজানা, তবে তিনি নিজেই হাসপাতালে যান বলে জানা গেছে।
পোর্টল্যান্ডসহ একাধিক শহরে ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসনবিরোধী নীতির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। এদিকে পোর্টল্যান্ড শহরটি দীর্ঘদিন ধরে ট্রাম্পের চোখে ‘অ্যান্টিফা’ গোষ্ঠীর ঘাঁটি হিসেবে চিহ্নিত। সম্প্রতি তিনি একটি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে এই ‘অ্যান্টিফা’ গোষ্ঠীকে দেশীয় সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেছেন।
ন্যাশনাল গার্ড হলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনা ও বিমানবাহিনীর রিজার্ভ ইউনিট। তারা সাধারণত প্রাকৃতিক দুর্যোগে সহায়তা দেয়, তবে প্রয়োজনে সামরিক অভিযানে অংশ নিতে পারে।
চলতি বছরের গ্রীষ্মে অপরাধ ও বিক্ষোভ দমনের অজুহাতে ওয়াশিংটন ডিসি ও লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করেছিল ট্রাম্প প্রশাসন। তবে সে সময় দুই রাজ্যের গভর্নরেরই অনুমোদন ছিল। তবে সেপ্টেম্বরে ক্যালিফোর্নিয়ার একটি ফেডারেল আদালত রায় দেন, লস অ্যাঞ্জেলেসে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন অবৈধ। ট্রাম্প প্রশাসন ওই রায়ের বিরুদ্ধেও আপিল করেছে।
মিশরে শুরু হলো ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনা। সোমবার রাতে (৬ অক্টোবর) বিবিসি ও সিএনএন জানিয়েছে, শুরু হওয়া এই আলোচনা অনুষ্ঠিত হচ্ছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২০ দফা গাজা শান্তি পরিকল্পনার ভিত্তিতে।
৩৪ মিনিট আগেটাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, গাজায় আটক ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির দাবিতে কাজ করছে ‘হোস্টেস অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলিজ ফোরাম’ নামে একটি সংগঠন। সোমবার (৬ অক্টোবর) এই সংগঠনের পক্ষ থেকে নরওয়ের নোবেল কমিটিকে পাঠানো এক চিঠিতে দাবি করা হয়েছে—ট্রাম্প যা সম্ভব করেছেন, তা অনেকেই অসম্ভব ভেবেছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ও কৌশলগত সম্পর্ক নতুন একপর্যায়ে প্রবেশ করেছে। উভয় দেশ এখন বিরল খনিজ রপ্তানিসংক্রান্ত এক চুক্তি বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। পাকিস্তানের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক দ্য ডনের প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন সুপ্রিম কোর্ট সোমবার (৬ অক্টোবর) জেফরি এপস্টিনের সাবেক সঙ্গিনী জিলেইন ম্যাক্সওয়েলের দায়ের করা আপিল খারিজ করেছে। ম্যাক্সওয়েল দাবি করেছিলেন, এপস্টিনের সঙ্গে করা এক পুরোনো চুক্তির আওতায় তাঁকেও যেন মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। তবে আদালত সেই যুক্তি গ্রহণ করেনি।
৩ ঘণ্টা আগে