অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে অবশেষে খনিজ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েই গেল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যাপকভাবে এই চুক্তির পক্ষে ওকালতি করেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্র এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। এই চুক্তির ফলে ইউক্রেনের খনিজ উত্তোলনে যুক্তরাষ্ট্র অগ্রাধিকার পাবে এবং ইউক্রেন পুনর্গঠনে বিনিয়োগের জন্য তহবিল সরবরাহ করবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, কয়েক মাস ধরে চলা উত্তপ্ত আলোচনার পর ওয়াশিংটনে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তির বিষয়ে একটি বাধার খবর আসায় অনিশ্চয়তা বজায় ছিল একেবারে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত। এই চুক্তি ইউক্রেন পুনর্গঠনে একটি যৌথ বিনিয়োগ তহবিল প্রতিষ্ঠা করবে। রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে তিন বছর ধরে চলা যুদ্ধে শান্তি নিষ্পত্তির চেষ্টা করছেন ট্রাম্প।
এই চুক্তি কিয়েভের জন্য ট্রাম্প ও হোয়াইট হাউসের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামতের কেন্দ্রবিন্দুতে। ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে দুই দেশের সম্পর্ক কিছুটা শীতল হয়েছিল। ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা আশা করেছিলেন, এই চুক্তি রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত সমর্থন নিশ্চিত করবে।
মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ তথা অর্থ মন্ত্রণালয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি ছবি শেয়ার করেছে। ছবিতে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট ও ইউক্রেনের প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া সিভিদেনকো চুক্তিটি স্বাক্ষর করছেন। ট্রেজারি বিভাগ বলেছে, এই চুক্তি ‘একটি মুক্ত, সার্বভৌম, সমৃদ্ধ ইউক্রেনের প্রতি ট্রাম্প প্রশাসনের অঙ্গীকারকে স্পষ্টভাবে নির্দেশ করে।’
সিভিদেনকো এক্সে লিখেছেন, এই চুক্তি অনুযায়ী ওয়াশিংটন ইউক্রেন পুনর্গঠন তহবিলে অবদান রাখবে। তিনি বলেন, ‘সরাসরি আর্থিক অবদান ছাড়াও এটি নতুন সহায়তাও প্রদান করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ ইউক্রেনের জন্য আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা।’ ওয়াশিংটন সরাসরি এই প্রস্তাবের বিষয়ে কিছু বলেনি। জার্মান থিংক ট্যাংক কিয়েল ইনস্টিটিউটের মতে, ২০২২ সালে রাশিয়ার আগ্রাসনের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের একক বৃহত্তম সামরিক দাতা। এর পরিমাণ ৭২ বিলিয়ন ডলার।
চুক্তি স্বাক্ষরের আগে গতকাল বুধবার ট্রাম্প আবারও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে যে সহায়তা দিয়েছে, তার জন্য কিছু ফেরত পাওয়া উচিত। তাই ইউক্রেনের প্রচুর পরিমাণে বিরল মৃত্তিকা খনিজ আমানতের জন্য একটি চুক্তি সুরক্ষিত করার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। চুক্তি ঘোষণার সময় যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ বলেছে, এই অংশীদারত্ব ‘রাশিয়ার পূর্ণমাত্রার আগ্রাসনের পর থেকে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের সরবরাহ করা উল্লেখযোগ্য আর্থিক ও বস্তুগত সমর্থনকে স্বীকৃতি দেয়।’
সিভিদেনকো বলেন, এই চুক্তি ইউক্রেনকে ‘কী এবং কোথায় উত্তোলন করতে হবে তা নির্ধারণ করার’ অনুমতি দেয় এবং ভূগর্ভস্থ সম্পদ ইউক্রেনের মালিকানাধীনই থাকবে। ইউক্রেন প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ। দেশটিতে বিভিন্ন বিরল মৃত্তিকা ধাতু রয়েছে। এই ধাতুগুলো ভোক্তা ইলেকট্রনিক, বৈদ্যুতিক যানবাহন এবং সামরিক অ্যাপ্লিকেশনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। বৈশ্বিক বিরল মৃত্তিকার বাজার বর্তমানে চীনের দখলে। তবে ট্রাম্প শুল্ক বাড়ানোর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের বাণিজ্যযুদ্ধ চলছে। ইউক্রেনে লোহা, ইউরেনিয়াম এবং প্রাকৃতিক গ্যাসেরও বিশাল মজুত রয়েছে।
সিভিদেনকো বলেন, এই চুক্তির অধীনে ইউক্রেনের যুক্তরাষ্ট্রের কাছে কোনো ঋণ বাধ্যবাধকতা নেই। দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘ আলোচনার এটি একটি মূল বিষয় ছিল। তিনি আরও বলেন, চুক্তিটি ইউক্রেনের সংবিধান ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদানের জন্য ইউক্রেনের প্রচারণার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। এগুলো ইউক্রেনের আলোচনার অবস্থানের মূল উপাদান ছিল।
খনিজ চুক্তি ও যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি প্রচেষ্টা আলাদাভাবে আলোচনা করা হয়েছে, তবে এটি ইউক্রেন ও রাশিয়ার প্রতি ওয়াশিংটনের দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রতিফলিত করে। ট্রাম্প রাশিয়ার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান নরম করেন এবং কখনো কখনো ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে যুদ্ধের জন্য দায়ী করে যুক্তরাষ্ট্রের নীতি পরিবর্তন করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি প্রস্তাবে ২০১৪ সালে রাশিয়ার দখলকৃত ক্রিমিয়া এবং সম্ভবত চারটি অন্য ইউক্রেনীয় অঞ্চলকে রাশিয়ার দাবি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। জেলেনস্কি বলেছেন, কিয়েভ কখনোই তা মেনে নেবে না, কারণ এটি ইউক্রেনের সংবিধানের পরিপন্থী। সিভিদেনকো এক্সে বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণভাবে চুক্তিটি বৈশ্বিক অংশীদারদের একটি সংকেত পাঠায় যে ইউক্রেনের সঙ্গে কয়েক দশক ধরে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা কেবল সম্ভব নয়, বরং নির্ভরযোগ্যও।’
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে অবশেষে খনিজ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েই গেল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যাপকভাবে এই চুক্তির পক্ষে ওকালতি করেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্র এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। এই চুক্তির ফলে ইউক্রেনের খনিজ উত্তোলনে যুক্তরাষ্ট্র অগ্রাধিকার পাবে এবং ইউক্রেন পুনর্গঠনে বিনিয়োগের জন্য তহবিল সরবরাহ করবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, কয়েক মাস ধরে চলা উত্তপ্ত আলোচনার পর ওয়াশিংটনে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তির বিষয়ে একটি বাধার খবর আসায় অনিশ্চয়তা বজায় ছিল একেবারে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত। এই চুক্তি ইউক্রেন পুনর্গঠনে একটি যৌথ বিনিয়োগ তহবিল প্রতিষ্ঠা করবে। রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে তিন বছর ধরে চলা যুদ্ধে শান্তি নিষ্পত্তির চেষ্টা করছেন ট্রাম্প।
এই চুক্তি কিয়েভের জন্য ট্রাম্প ও হোয়াইট হাউসের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামতের কেন্দ্রবিন্দুতে। ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে দুই দেশের সম্পর্ক কিছুটা শীতল হয়েছিল। ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা আশা করেছিলেন, এই চুক্তি রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত সমর্থন নিশ্চিত করবে।
মার্কিন ট্রেজারি বিভাগ তথা অর্থ মন্ত্রণালয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি ছবি শেয়ার করেছে। ছবিতে দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট ও ইউক্রেনের প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া সিভিদেনকো চুক্তিটি স্বাক্ষর করছেন। ট্রেজারি বিভাগ বলেছে, এই চুক্তি ‘একটি মুক্ত, সার্বভৌম, সমৃদ্ধ ইউক্রেনের প্রতি ট্রাম্প প্রশাসনের অঙ্গীকারকে স্পষ্টভাবে নির্দেশ করে।’
সিভিদেনকো এক্সে লিখেছেন, এই চুক্তি অনুযায়ী ওয়াশিংটন ইউক্রেন পুনর্গঠন তহবিলে অবদান রাখবে। তিনি বলেন, ‘সরাসরি আর্থিক অবদান ছাড়াও এটি নতুন সহায়তাও প্রদান করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ ইউক্রেনের জন্য আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা।’ ওয়াশিংটন সরাসরি এই প্রস্তাবের বিষয়ে কিছু বলেনি। জার্মান থিংক ট্যাংক কিয়েল ইনস্টিটিউটের মতে, ২০২২ সালে রাশিয়ার আগ্রাসনের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনের একক বৃহত্তম সামরিক দাতা। এর পরিমাণ ৭২ বিলিয়ন ডলার।
চুক্তি স্বাক্ষরের আগে গতকাল বুধবার ট্রাম্প আবারও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে যে সহায়তা দিয়েছে, তার জন্য কিছু ফেরত পাওয়া উচিত। তাই ইউক্রেনের প্রচুর পরিমাণে বিরল মৃত্তিকা খনিজ আমানতের জন্য একটি চুক্তি সুরক্ষিত করার প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। চুক্তি ঘোষণার সময় যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ বলেছে, এই অংশীদারত্ব ‘রাশিয়ার পূর্ণমাত্রার আগ্রাসনের পর থেকে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের সরবরাহ করা উল্লেখযোগ্য আর্থিক ও বস্তুগত সমর্থনকে স্বীকৃতি দেয়।’
সিভিদেনকো বলেন, এই চুক্তি ইউক্রেনকে ‘কী এবং কোথায় উত্তোলন করতে হবে তা নির্ধারণ করার’ অনুমতি দেয় এবং ভূগর্ভস্থ সম্পদ ইউক্রেনের মালিকানাধীনই থাকবে। ইউক্রেন প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ। দেশটিতে বিভিন্ন বিরল মৃত্তিকা ধাতু রয়েছে। এই ধাতুগুলো ভোক্তা ইলেকট্রনিক, বৈদ্যুতিক যানবাহন এবং সামরিক অ্যাপ্লিকেশনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। বৈশ্বিক বিরল মৃত্তিকার বাজার বর্তমানে চীনের দখলে। তবে ট্রাম্প শুল্ক বাড়ানোর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের বাণিজ্যযুদ্ধ চলছে। ইউক্রেনে লোহা, ইউরেনিয়াম এবং প্রাকৃতিক গ্যাসেরও বিশাল মজুত রয়েছে।
সিভিদেনকো বলেন, এই চুক্তির অধীনে ইউক্রেনের যুক্তরাষ্ট্রের কাছে কোনো ঋণ বাধ্যবাধকতা নেই। দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘ আলোচনার এটি একটি মূল বিষয় ছিল। তিনি আরও বলেন, চুক্তিটি ইউক্রেনের সংবিধান ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদানের জন্য ইউক্রেনের প্রচারণার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। এগুলো ইউক্রেনের আলোচনার অবস্থানের মূল উপাদান ছিল।
খনিজ চুক্তি ও যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি প্রচেষ্টা আলাদাভাবে আলোচনা করা হয়েছে, তবে এটি ইউক্রেন ও রাশিয়ার প্রতি ওয়াশিংটনের দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রতিফলিত করে। ট্রাম্প রাশিয়ার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান নরম করেন এবং কখনো কখনো ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে যুদ্ধের জন্য দায়ী করে যুক্তরাষ্ট্রের নীতি পরিবর্তন করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি প্রস্তাবে ২০১৪ সালে রাশিয়ার দখলকৃত ক্রিমিয়া এবং সম্ভবত চারটি অন্য ইউক্রেনীয় অঞ্চলকে রাশিয়ার দাবি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। জেলেনস্কি বলেছেন, কিয়েভ কখনোই তা মেনে নেবে না, কারণ এটি ইউক্রেনের সংবিধানের পরিপন্থী। সিভিদেনকো এক্সে বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণভাবে চুক্তিটি বৈশ্বিক অংশীদারদের একটি সংকেত পাঠায় যে ইউক্রেনের সঙ্গে কয়েক দশক ধরে দীর্ঘমেয়াদি সহযোগিতা কেবল সম্ভব নয়, বরং নির্ভরযোগ্যও।’
বাজি ধরে নির্জলা পাঁচ বোতল মদ গিলে ফেলেছিলেন ভারতের এক তরুণ। বাজিতে জিতলেও জীবনের বাজিতে হেরে গেছেন ২১ বছরে ওই তরুণ। বাজি জেতার কিছুক্ষণ পরেই স্থানীয় একটি হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের কোলার জেলায়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল। বিগত কয়েক দশকের মধ্যে এই দাবানল সবচেয়ে ভয়াবহ বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইসরায়েলের দখল করা জেরুসালেম অঞ্চলের আশপাশেও এই দাবানল পৌঁছে যেতে শুরু করেছে। অগ্নিনির্বাপক কর্মী চেষ্টা সত্ত্বেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছেন না।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দেশটি গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক। তিনি পাকিস্তানের দশম জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে এই তথ্য জানান
৪ ঘণ্টা আগেভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে টানা সপ্তম দিনের মতো গোলাগুলি হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার গভীর রাতে কাশ্মীরে বিবদমান সীমান্তে এই গোলাগুলি হয়। এতে কেউ হতাহত হয়েছে কিনা জানা যায়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে