কৃষ্ণাঙ্গদের জন্য প্রতিষ্ঠিত কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় কার্যক্রমে চালু করা একটি শিক্ষাবৃত্তি স্থগিত করে দিয়েছে মার্কিন প্রশাসন। সুবিধাবঞ্চিত ও গ্রামীণ এলাকার শিক্ষার্থীদের বিশেষ করে কৃষ্ণাঙ্গদের জন্য এই হিস্টোরিক্যালি ব্ল্যাক কলেজেস অ্যান্ড ইউনিভার্সিটিজ (এইচবিসিইউএস) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আজ রোববার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)।
প্রতিবেদনে জানা যায়, ১৮৯০ স্কলার্স প্রোগ্রাম নামে একটি শিক্ষাবৃত্তি স্থগিত করেছে মার্কিন কৃষি বিভাগ (ইউএসডিএ)। এই শিক্ষাবৃত্তি নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি ও অন্যান্য খরচ বহন করত। এই কর্মসূচির আওতায় কৃষি, খাদ্য বা প্রাকৃতিক সম্পদ বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা ১৮৯০ ল্যান্ড-গ্রান্ট ইনস্টিটিউশন নামে পরিচিত ১৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটিতে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেত।
কৃষি বিভাগ তাদের ওয়েবসাইটে এক ঘোষণায় বলেছে, ‘১৮৯০ স্কলার্স প্রোগ্রাম পর্যালোচনার জন্য স্থগিত করা হয়েছে।’
এই স্থগিতাদেশের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রয়েছে—আলাবামা এঅ্যান্ডএম, ফ্লোরিডা এঅ্যান্ডএম, নর্থ ক্যারোলাইনা এঅ্যান্ডটি ও আলাবামার টাসকেগি ইউনিভার্সিটিসহ আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠান।
ঠিক কবে এই কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছে তা স্পষ্ট জানা যায়নি। তবে গত বৃহস্পতিবার কিছু কংগ্রেস সদস্য এই স্থগিতাদেশের সমালোচনা করে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেন।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের চালু করা তহবিল স্থগিতাদেশের সঙ্গে এই স্থগিতাদেশের সামঞ্জস্য রয়েছে। প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেছেন, এই বিরতি প্রয়োজনীয় ছিল। এখন খতিয়ে দেখা হবে, এই শিক্ষাবৃত্তিতে যে ব্যয় হচ্ছে, সেগুলো জলবায়ু পরিবর্তন, বৈচিত্র্য, সমতা ও অন্তর্ভুক্তি (ডিইআই) সংক্রান্ত নীতিমালাসহ ট্রাম্পের ঘোষিত আরও নির্বাহী আদেশগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না।
গতকাল শনিবার কৃষি বিভাগের একজন মুখপাত্র এপিকে এক ইমেইলে জানান, ‘ম্যাট্রিকুলেশন তারিখ যাই হোক না কেন, ৩ শর বেশি শিক্ষার্থীকে তাদের পড়াশোনা সম্পন্ন করতে এবং কৃষি বিভাগে তাদের কাজ শেষ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, সচিব ব্রুক রলিন্স এই বৃত্তির কর্মসূচি, লক্ষ্য এবং এর কার্যকারিতা পর্যালোচনা করবেন। দেখা হবে এই বৃত্তির মাধ্যমে করদাতাদের অর্থ সঠিক ও কার্যকরভাবে ব্যবহার করা হয় কি না।
শিক্ষাবৃত্তি স্থগিতের এই আদেশ আদালতে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশের বিরুদ্ধে এরই মধ্যে অস্থায়ী স্থগিতাদেশ জারি করেছে আদালত।
এই শিক্ষাবৃত্তি কর্মসূচির সূচনা ১৯৯২ সালে হলেও এর শিরোনামে থাকা ‘১৮৯০’ আসলে ১৮৯০ সালের সেকেন্ড মোরিল অ্যাক্টের প্রতি ইঙ্গিত করে, যা এইচবিসিইউএস প্রতিষ্ঠার জন্য গৃহীত হয়েছিল।
কৃষি বিভাগের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, এই শিক্ষাবৃত্তির জন্য যোগ্যতার শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে—মার্কিন নাগরিক হতে হবে, ন্যূনতম ৩.০ জিপিএ থাকতে হবে এবং ১৮৯০ ল্যান্ড গ্রান্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের যে কোনো একটিতে ভর্তি হতে হবে। এ ছাড়া, আবেদনকারীদের অবশ্যই কৃষি বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ের শিক্ষার্থী হতে হবে এবং নেতৃত্ব ও সমাজসেবার দক্ষতা প্রদর্শন করতে হবে।
গত অক্টোবরে কৃষি বিভাগ বিবৃতিতে জানিয়েছিল, তারা এই কর্মসূচির জন্য ১৯.২ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছে। ২০২৪ অর্থবছরে, ৯৪ জন শিক্ষার্থী এই বৃত্তি পেয়েছিল।
কৃষ্ণাঙ্গদের জন্য প্রতিষ্ঠিত কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় কার্যক্রমে চালু করা একটি শিক্ষাবৃত্তি স্থগিত করে দিয়েছে মার্কিন প্রশাসন। সুবিধাবঞ্চিত ও গ্রামীণ এলাকার শিক্ষার্থীদের বিশেষ করে কৃষ্ণাঙ্গদের জন্য এই হিস্টোরিক্যালি ব্ল্যাক কলেজেস অ্যান্ড ইউনিভার্সিটিজ (এইচবিসিইউএস) প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আজ রোববার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)।
প্রতিবেদনে জানা যায়, ১৮৯০ স্কলার্স প্রোগ্রাম নামে একটি শিক্ষাবৃত্তি স্থগিত করেছে মার্কিন কৃষি বিভাগ (ইউএসডিএ)। এই শিক্ষাবৃত্তি নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ টিউশন ফি ও অন্যান্য খরচ বহন করত। এই কর্মসূচির আওতায় কৃষি, খাদ্য বা প্রাকৃতিক সম্পদ বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীরা ১৮৯০ ল্যান্ড-গ্রান্ট ইনস্টিটিউশন নামে পরিচিত ১৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটিতে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেত।
কৃষি বিভাগ তাদের ওয়েবসাইটে এক ঘোষণায় বলেছে, ‘১৮৯০ স্কলার্স প্রোগ্রাম পর্যালোচনার জন্য স্থগিত করা হয়েছে।’
এই স্থগিতাদেশের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে রয়েছে—আলাবামা এঅ্যান্ডএম, ফ্লোরিডা এঅ্যান্ডএম, নর্থ ক্যারোলাইনা এঅ্যান্ডটি ও আলাবামার টাসকেগি ইউনিভার্সিটিসহ আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠান।
ঠিক কবে এই কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছে তা স্পষ্ট জানা যায়নি। তবে গত বৃহস্পতিবার কিছু কংগ্রেস সদস্য এই স্থগিতাদেশের সমালোচনা করে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেন।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের চালু করা তহবিল স্থগিতাদেশের সঙ্গে এই স্থগিতাদেশের সামঞ্জস্য রয়েছে। প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেছেন, এই বিরতি প্রয়োজনীয় ছিল। এখন খতিয়ে দেখা হবে, এই শিক্ষাবৃত্তিতে যে ব্যয় হচ্ছে, সেগুলো জলবায়ু পরিবর্তন, বৈচিত্র্য, সমতা ও অন্তর্ভুক্তি (ডিইআই) সংক্রান্ত নীতিমালাসহ ট্রাম্পের ঘোষিত আরও নির্বাহী আদেশগুলোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না।
গতকাল শনিবার কৃষি বিভাগের একজন মুখপাত্র এপিকে এক ইমেইলে জানান, ‘ম্যাট্রিকুলেশন তারিখ যাই হোক না কেন, ৩ শর বেশি শিক্ষার্থীকে তাদের পড়াশোনা সম্পন্ন করতে এবং কৃষি বিভাগে তাদের কাজ শেষ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, সচিব ব্রুক রলিন্স এই বৃত্তির কর্মসূচি, লক্ষ্য এবং এর কার্যকারিতা পর্যালোচনা করবেন। দেখা হবে এই বৃত্তির মাধ্যমে করদাতাদের অর্থ সঠিক ও কার্যকরভাবে ব্যবহার করা হয় কি না।
শিক্ষাবৃত্তি স্থগিতের এই আদেশ আদালতে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশের বিরুদ্ধে এরই মধ্যে অস্থায়ী স্থগিতাদেশ জারি করেছে আদালত।
এই শিক্ষাবৃত্তি কর্মসূচির সূচনা ১৯৯২ সালে হলেও এর শিরোনামে থাকা ‘১৮৯০’ আসলে ১৮৯০ সালের সেকেন্ড মোরিল অ্যাক্টের প্রতি ইঙ্গিত করে, যা এইচবিসিইউএস প্রতিষ্ঠার জন্য গৃহীত হয়েছিল।
কৃষি বিভাগের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, এই শিক্ষাবৃত্তির জন্য যোগ্যতার শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে—মার্কিন নাগরিক হতে হবে, ন্যূনতম ৩.০ জিপিএ থাকতে হবে এবং ১৮৯০ ল্যান্ড গ্রান্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের যে কোনো একটিতে ভর্তি হতে হবে। এ ছাড়া, আবেদনকারীদের অবশ্যই কৃষি বা সংশ্লিষ্ট বিষয়ের শিক্ষার্থী হতে হবে এবং নেতৃত্ব ও সমাজসেবার দক্ষতা প্রদর্শন করতে হবে।
গত অক্টোবরে কৃষি বিভাগ বিবৃতিতে জানিয়েছিল, তারা এই কর্মসূচির জন্য ১৯.২ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছে। ২০২৪ অর্থবছরে, ৯৪ জন শিক্ষার্থী এই বৃত্তি পেয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৫ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১৮ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে