অস্ট্রেলিয়ার অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থার (এএসআইও) প্রধান মাইক বারগেস মনে করেন, কানাডীয় নাগরিককে হত্যার সঙ্গে ভারতের যোগসূত্র থাকার যে দাবি উঠেছে—তার সঙ্গে দ্বিমত করার কোনো অবকাশ নেই।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো গত মাসে দাবি করেছিলেন, তাঁর দেশে খালিস্তানপন্থী শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারকে হত্যার সঙ্গে ভারতীয় গোয়েন্দাদের জড়িত থাকার ‘বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ’ রয়েছে।
তবে এই অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক’ বলে প্রত্যাখ্যান করে ভারত। এ ঘটনার জের ধরে পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কারের ঘটনাও ঘটেছে ভারত ও কানাডার মধ্যে।
কানাডার অভিযোগ সম্পর্কে মতামত চাইলে এএসআইও মহাপরিচালক বারগেস এবিসি নিউজকে বলেন, ‘কানাডীয় সরকার এ বিষয়ে যা বলেছে, তা নিয়ে দ্বিমত করার কোনো কারণ নেই।’
তিনি বলেন, ‘কোনো সন্দেহ নেই যে, একটি দেশের বিরুদ্ধে ওই দেশের একজন নাগরিকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার অভিযোগ আনা হয়েছে। এটি একটি গুরুতর অভিযোগ এবং এমন কিছু যা আমরা করি না এবং এমন কিছু যা দেশগুলোর করা উচিত নয়।’
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় ফাইভ আইজ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য দেশগুলোর একটি সম্মেলনে এসব কথা বলেন বারগেস। অস্ট্রেলিয়া ও কানাডা উভয়ই ফাইভ আইজ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য। এ সংস্থার সদস্যভুক্ত অন্য তিনটি দেশ হলো—যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও নিউজিল্যান্ড।
এবিসি নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে ফাইভ আইজ সম্মেলনের পর্দার আড়ালে কোনো আলোচনা হচ্ছে কি না তা নিশ্চিত করেননি বারগেস। তবে একটি নিরাপত্তা সূত্র এবিসিকে জানিয়েছে, গত মাসে নয়াদিল্লিতে জি–২০ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে মাইক বারগেসকে এই হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে অবহিত করেছিল কানাডীয় কর্তৃপক্ষ। জি–২০ সম্মেলনেই কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সরাসরি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে হত্যাকাণ্ডটির বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন।
হরদীপ সিং নিজ্জার ‘খালিস্তান’ স্বাধীন শিখ রাষ্ট্রের জন্য আন্দোলনের নেতৃস্থানীয় ছিলেন। ভারত সরকার তাঁকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়েছিল।
এদিকে অস্ট্রেলিয়ায় বসবাস করা কিছু শিখ নেতাও নিজ্জার হত্যায় কানাডার অভিযোগকে সমর্থন করেছেন। তাঁরা বলছেন, নিজ্জারের মৃত্যুর মতো একই ধরনের সহিংসতা তাঁদের সম্প্রদায়ের মধ্যে আরও ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়ায় এ ধরনের সহিংসতা ঘটার আশঙ্কা আছে কি না সে প্রশ্নে বারগেস বলেন, ‘এটি অস্ট্রেলিয়ায় ঘটবে কি না, আমি প্রকাশ্যে কিছু বলব না। আমি মনে করি, এমনটি ঘটা ঠিক হবে না।’
অস্ট্রেলিয়ার অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থার (এএসআইও) প্রধান মাইক বারগেস মনে করেন, কানাডীয় নাগরিককে হত্যার সঙ্গে ভারতের যোগসূত্র থাকার যে দাবি উঠেছে—তার সঙ্গে দ্বিমত করার কোনো অবকাশ নেই।
কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো গত মাসে দাবি করেছিলেন, তাঁর দেশে খালিস্তানপন্থী শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারকে হত্যার সঙ্গে ভারতীয় গোয়েন্দাদের জড়িত থাকার ‘বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ’ রয়েছে।
তবে এই অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক’ বলে প্রত্যাখ্যান করে ভারত। এ ঘটনার জের ধরে পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কারের ঘটনাও ঘটেছে ভারত ও কানাডার মধ্যে।
কানাডার অভিযোগ সম্পর্কে মতামত চাইলে এএসআইও মহাপরিচালক বারগেস এবিসি নিউজকে বলেন, ‘কানাডীয় সরকার এ বিষয়ে যা বলেছে, তা নিয়ে দ্বিমত করার কোনো কারণ নেই।’
তিনি বলেন, ‘কোনো সন্দেহ নেই যে, একটি দেশের বিরুদ্ধে ওই দেশের একজন নাগরিকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার অভিযোগ আনা হয়েছে। এটি একটি গুরুতর অভিযোগ এবং এমন কিছু যা আমরা করি না এবং এমন কিছু যা দেশগুলোর করা উচিত নয়।’
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় ফাইভ আইজ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য দেশগুলোর একটি সম্মেলনে এসব কথা বলেন বারগেস। অস্ট্রেলিয়া ও কানাডা উভয়ই ফাইভ আইজ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য। এ সংস্থার সদস্যভুক্ত অন্য তিনটি দেশ হলো—যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও নিউজিল্যান্ড।
এবিসি নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে ফাইভ আইজ সম্মেলনের পর্দার আড়ালে কোনো আলোচনা হচ্ছে কি না তা নিশ্চিত করেননি বারগেস। তবে একটি নিরাপত্তা সূত্র এবিসিকে জানিয়েছে, গত মাসে নয়াদিল্লিতে জি–২০ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে মাইক বারগেসকে এই হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে অবহিত করেছিল কানাডীয় কর্তৃপক্ষ। জি–২০ সম্মেলনেই কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সরাসরি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে হত্যাকাণ্ডটির বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন।
হরদীপ সিং নিজ্জার ‘খালিস্তান’ স্বাধীন শিখ রাষ্ট্রের জন্য আন্দোলনের নেতৃস্থানীয় ছিলেন। ভারত সরকার তাঁকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়েছিল।
এদিকে অস্ট্রেলিয়ায় বসবাস করা কিছু শিখ নেতাও নিজ্জার হত্যায় কানাডার অভিযোগকে সমর্থন করেছেন। তাঁরা বলছেন, নিজ্জারের মৃত্যুর মতো একই ধরনের সহিংসতা তাঁদের সম্প্রদায়ের মধ্যে আরও ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়ায় এ ধরনের সহিংসতা ঘটার আশঙ্কা আছে কি না সে প্রশ্নে বারগেস বলেন, ‘এটি অস্ট্রেলিয়ায় ঘটবে কি না, আমি প্রকাশ্যে কিছু বলব না। আমি মনে করি, এমনটি ঘটা ঠিক হবে না।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ব্যাপক প্রশংসা করেছেন। সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদকে বিশ্বের অন্যতম প্রধান ব্যবসা কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য তিনি মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রশংসা করেন। এরপরই তিনি যুবরাজকে এক ব্যতিক্রমী প্রশ্ন করেন। রিয়াদের বিশ্ব ব্যবসায়িক নেতাদের
৩৮ মিনিট আগে২০২৪ সালের মে মাসে মুজিকার ক্যানসার ধরা পড়ে। মুজিকার স্ত্রী লুসিয়া তোপোলানস্কি বেঁচে আছেন। গেরিলা যোদ্ধা থাকার সময় লুসিয়ার সঙ্গে মুজিকার পরিচয়। এই দম্পতির কোনো সন্তান নেই। মৃত্যুর আগে তিনি সেই খামারে, তাঁর পোষা কুকুরের পাশে সমাহিত হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে গেছেন।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সৌদি আরবের সঙ্গে আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) একটি কৌশলগত অর্থনৈতিক চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় প্রায় ১৪২ বিলিয়ন ডলার সমমূল্যের অস্ত্র চুক্তি।
১২ ঘণ্টা আগে২০১৬ সালের অক্টোবরে প্যারিসে এক ভয়াবহ ডাকাতির শিকার হন মার্কিন রিয়েলিটি তারকা কিম কারদাশিয়ান। সেই ঘটনার বিচারে চলমান মামলায় আজ মঙ্গলবার আদালতে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে আবেগে ভেঙে পড়েন তিনি। আদালতে কিম জানান, ঘটনার সময় তিনি নিশ্চিত ছিলেন, তাঁকে ধর্ষণ ও হত্যা করা হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে