মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পাশাপাশি অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশটির কংগ্রেসের দুই কক্ষ সিনেট ও হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসেরও। এই নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির দুই প্রার্থী রাশিদা তালিব ও ইলহান ওমর ফের নির্বাচিত হয়েছেন। আরব বংশোদ্ভূত এ দুই নারী কংগ্রেসের নিম্নকক্ষে তাঁদের জায়গা ধরে রেখেছেন।
সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত রাশিদা তালিব ও সোমালিয়ান বংশোদ্ভূত ইলহান ওমর প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে মার্কিন কংগ্রেসে জায়গা করে নেন। সর্বশেষ নির্বাচনে তাঁরা তাদের জায়গা আরও পোক্ত করেছেন।
এ দুই আরব মুসলিম নারী এমন এক সময়ে মার্কিন কংগ্রেসে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন, যখন গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন পুরোদমে চলছে। এই আগ্রাসনে তেল আবিবের মূল মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক ও সামরিক সমর্থনে ৪৩ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
রাশিদা তালিব মার্কিন কংগ্রেসে একমাত্র ফিলিস্তিনি-আমেরিকান নারী প্রতিনিধি। গত মঙ্গলবার মিশিগানের প্রতিনিধি হিসেবে তিনি চতুর্থ মেয়াদে রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বীকে পরাজিত করেন। তাঁর এই জয় আরব-আমেরিকান সংখ্যাগরিষ্ঠ ডিয়ারবর্ন অঞ্চলের ভোটারদের সমর্থনের কারণে সম্ভব হয়েছে।
ডেমোক্র্যাট দলের সদস্য হলেও রাশিদা তালিব সর্বশেষ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দলের প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে সমর্থন দেননি। রাশিদা তালিব ইসরায়েলের যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া সামরিক সাহায্যের তীব্র বিরোধিতাকারীদের একজন। এ ছাড়া তিনি গাজা ও পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনি জনগণের পক্ষে জোরালো কণ্ঠস্বর। হামাসের হামলার পর তাঁর মন্তব্যের কারণে গত বছর হাউস তাঁর নিন্দা জানিয়েছিল।
এদিকে, মিনেসোটায় তৃতীয় মেয়াদে জয়ী হয়েছেন সোমালিয়ান-আমেরিকান বংশোদ্ভূত ইলহান ওমর। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন রিপাবলিকান প্রার্থী দালিয়া আল-আকিদি। তিনিও ইরাকি বংশোদ্ভূত আমেরিকান। পেশায় সাংবাদিক এই নারী নিজেকে ‘ধর্মনিরপেক্ষ মুসলিম’ বলে পরিচয় দেন। বিপরীতে ইলহান ওমর ফিলিস্তিনি অধিকারের পক্ষে সোচ্চার। আল-আকিদি ইলহান ওমরকে হামাসপন্থী বলে আখ্যা দিয়েছেন।
ইসরায়েলে হামাসের ৭ অক্টোবরের হামলার পর গাজার বিরুদ্ধে ইসরায়েল যে আগ্রাসন শুরু করেছে, তার কারণে উদ্ভূত মানবিক সংকট এবং মার্কিন প্রশাসনের অবস্থান নিয়ে ইলহান ওমর ও রাশিদা তালিব বারবার কথা বলেছেন। এ ধরনের মন্তব্যের জন্য তাঁদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলপন্থী গোষ্ঠী ও অনেক সহকর্মী আইনপ্রণেতার সমালোচনার শিকার হতে হয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পাশাপাশি অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশটির কংগ্রেসের দুই কক্ষ সিনেট ও হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসেরও। এই নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির দুই প্রার্থী রাশিদা তালিব ও ইলহান ওমর ফের নির্বাচিত হয়েছেন। আরব বংশোদ্ভূত এ দুই নারী কংগ্রেসের নিম্নকক্ষে তাঁদের জায়গা ধরে রেখেছেন।
সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত রাশিদা তালিব ও সোমালিয়ান বংশোদ্ভূত ইলহান ওমর প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে মার্কিন কংগ্রেসে জায়গা করে নেন। সর্বশেষ নির্বাচনে তাঁরা তাদের জায়গা আরও পোক্ত করেছেন।
এ দুই আরব মুসলিম নারী এমন এক সময়ে মার্কিন কংগ্রেসে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন, যখন গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন পুরোদমে চলছে। এই আগ্রাসনে তেল আবিবের মূল মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক ও সামরিক সমর্থনে ৪৩ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
রাশিদা তালিব মার্কিন কংগ্রেসে একমাত্র ফিলিস্তিনি-আমেরিকান নারী প্রতিনিধি। গত মঙ্গলবার মিশিগানের প্রতিনিধি হিসেবে তিনি চতুর্থ মেয়াদে রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বীকে পরাজিত করেন। তাঁর এই জয় আরব-আমেরিকান সংখ্যাগরিষ্ঠ ডিয়ারবর্ন অঞ্চলের ভোটারদের সমর্থনের কারণে সম্ভব হয়েছে।
ডেমোক্র্যাট দলের সদস্য হলেও রাশিদা তালিব সর্বশেষ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দলের প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে সমর্থন দেননি। রাশিদা তালিব ইসরায়েলের যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া সামরিক সাহায্যের তীব্র বিরোধিতাকারীদের একজন। এ ছাড়া তিনি গাজা ও পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনি জনগণের পক্ষে জোরালো কণ্ঠস্বর। হামাসের হামলার পর তাঁর মন্তব্যের কারণে গত বছর হাউস তাঁর নিন্দা জানিয়েছিল।
এদিকে, মিনেসোটায় তৃতীয় মেয়াদে জয়ী হয়েছেন সোমালিয়ান-আমেরিকান বংশোদ্ভূত ইলহান ওমর। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন রিপাবলিকান প্রার্থী দালিয়া আল-আকিদি। তিনিও ইরাকি বংশোদ্ভূত আমেরিকান। পেশায় সাংবাদিক এই নারী নিজেকে ‘ধর্মনিরপেক্ষ মুসলিম’ বলে পরিচয় দেন। বিপরীতে ইলহান ওমর ফিলিস্তিনি অধিকারের পক্ষে সোচ্চার। আল-আকিদি ইলহান ওমরকে হামাসপন্থী বলে আখ্যা দিয়েছেন।
ইসরায়েলে হামাসের ৭ অক্টোবরের হামলার পর গাজার বিরুদ্ধে ইসরায়েল যে আগ্রাসন শুরু করেছে, তার কারণে উদ্ভূত মানবিক সংকট এবং মার্কিন প্রশাসনের অবস্থান নিয়ে ইলহান ওমর ও রাশিদা তালিব বারবার কথা বলেছেন। এ ধরনের মন্তব্যের জন্য তাঁদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলপন্থী গোষ্ঠী ও অনেক সহকর্মী আইনপ্রণেতার সমালোচনার শিকার হতে হয়েছে।
ইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১৩ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
২৪ মিনিট আগেইরানের ৩ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করার সময় বি–২ বোমারু বিমান ও সাবমেরিন ব্যবহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই দাবি করেছেন মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের উপস্থাপক শন হ্যানিটি। তাঁর দাবি, ইরানের পরমাণু কেন্দ্রগুলোতে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলা হয়েছে এবং সাবমেরিন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র সহযোগে হামলা করা হয়
৩৮ মিনিট আগেফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তারা। ইরানের আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে