যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে বাস করে ১৫ বছর বয়সী কিশোরী হেলেন। গত বছরের শুরুর দিকে সে হঠাৎ লক্ষ্য করে তার ক্ষুধা বেড়ে গেছে। সে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি খাবার খাচ্ছে। কিছুটা উদ্বিগ্ন হয়ে সে তার বড় বোনকে জিজ্ঞেস করে, ‘আমি এত বেশি খাচ্ছি কেন? এটা কি স্বাভাবিক?’
জবাবে তার বোন বলেছিল, ‘মাঝে মাঝে মানুষের ক্ষুধা বাড়তে পারে। এটা স্বাভাবিক বিষয়। উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই।’
কিন্তু কিছুদিন পর হেলেন লক্ষ করে, উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো আরও ঘটনা ঘটতে শুরু করেছে। তার মেজাজ অস্বাভাবিক খিটমিটে হয়ে গেছে। সে তার বন্ধু ও পরিবারের কারও সঙ্গে ভালোভাবে মিশতে পারছে না। এমনকি তার ‘পিরিয়ড’ পর্যন্ত বন্ধ হয়ে গেছে (যে সময়ে হওয়ার কথা, সেই সময়ে হচ্ছে না)।
এর অল্প কিছুদিন পরই হেলেনের জন্মদিনে সে বিস্ময়করভাবে আবিষ্কার করে, সে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছে!
অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পর হেলেনের জীবনে আরও যা যা ঘটতে শুরু করে, তা ছিল আরও বিস্ময়কর। তার বন্ধুরা তাকে এড়িয়ে চলতে শুরু করে, পরিবারের লোকজন খারাপ আচরণ করতে থাকে, এমনকি যে ছেলেবন্ধুর কারণে অন্তঃসত্ত্বা হয়েছে হেলেন, সেই ছেলেবন্ধু পর্যন্ত কথা বলা বন্ধ করে দেয় তার সঙ্গে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হেলেন বলে, ‘আমার বেঁচে থাকা দুর্বিষহ হয়ে পড়েছিল। আমি আমার চারপাশের সমাজের সঙ্গে লড়াই করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। একসময় স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিই।’
কিন্তু পড়াশোনা ছেড়ে দেওয়ার পাত্রী তো নয় হেলেন। এত সহজে হাল ছাড়বে কেন? সে স্কুল পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয় এবং অনেক অনুসন্ধানের পর একটি স্কুল খুঁজে পায়।
বিস্ময়কর সেই স্কুল। বাইরে থেকে দেখতে আর দশটা স্কুলের মতোই। স্কুল ভবনের সামনে আমেরিকার পতাকা উড়ছে। কিন্তু ভেতর থেকে ভেসে আসছে কান্নার শব্দ, কলরবের শব্দ, হাসির শব্দ! স্কুলের ভেতরে গিয়ে হেলেন আরও বিস্মিত হয়। দেয়ালে দেয়ালে শোভা পাচ্ছে মাতৃত্বকে মহিমান্বিত করা পোস্টার। লেখা আছে, কীভাবে কিশোরী মায়েদের যত্ন নেয় এই স্কুল। প্রধান একাডেমিক ভবনের পাশেই আরেকটি ভবনে রয়েছে শিশুদের ডে কেয়ার। কী চমৎকার ব্যবস্থা!
স্কুলটির নাম ‘লিংকন পার্ক হাইস্কুল’। এখানে প্রতিটি ছাত্রীই একজন কিশোরী মা। যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্ত শহর টেক্সাসের ব্রাউনসভিলে স্কুলটি অবস্থিত। এখানে কিশোরী মায়েরা পড়াশোনার সুযোগ পায়।
বিবিসি বলেছে, গত তিন দশকে যুক্তরাষ্ট্রে কিশোরীদের মা হওয়ার হার কমেছে, তবে হিস্পানিদের মধ্যে এটি এখনো তুলনামূলক বেশি। অন্যান্য জনগোষ্ঠীর তুলনায় লাতিন কিশোরীদের মধ্যে গর্ভধারণের হার সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। এ বছর যুক্তরাষ্ট্র সরকার গর্ভপাত বন্ধে আইন করেছে। ফলে কিশোরী গর্ভধারণের সংখ্যা আরও বাড়বে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞদের পূর্বানুমান যদি সত্যি হয়, তবে সামনের দিনগুলোতে লিংকন পার্ক হাইস্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়বে। লিংকন পার্ক হাইস্কুল ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই স্কুলে সব শিক্ষার্থীর বয়স ১৪ থেকে ১৯ বছরের মধ্যে। বেশির ভাগই হিস্পানিক সম্প্রদায়ের এবং নিম্ন আয়ের পরিবার থেকে আসা। অনেক শিক্ষার্থী মেক্সিকো থেকেও আসে। তারা মেক্সিকোর মাতামোরোস ও তামাউলিপাস থেকে প্রতিদিন সীমান্ত পার হয়ে লিংকন পার্ক হাইস্কুলে ক্লাস করতে আসে।
কিশোরী হেলেন বিবিসিকে বলে, ‘স্কুলটি আমার এত পছন্দ হয় যে আমি ভর্তি হয়ে যাই। কারণ আমার সন্তানের কথা ভাবতে হবে, একই সঙ্গে আমার নিজের কথাও ভাবতে হবে।’ এ বছরের জুনে সে ভর্তি হয়েছে বলে জানিয়েছে।
স্কুলটিতে এখন ৭০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। বেশির ভাগই সদ্য অন্তঃসত্ত্বা। অনেকের সন্তান রয়েছে। কেউ কেউ সন্তান জন্ম দেওয়ার পরে আগের স্কুলে ফিরেও যায়। ফলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ওঠানামা করে লিংকন পার্ক হাইস্কুলে। স্কুলের পাঠ্যক্রম অন্যান্য স্কুলের মতোই। শিক্ষার্থীদের আনা-নেওয়ার জন্য স্কুলবাস রয়েছে। শিক্ষার্থীরা তাদের জন্য এবং সন্তানের জন্য স্কুল থেকে সকালের নাশতা পায়। এমনকি স্কুলটিতে যে ডে কেয়ার রয়েছে, সেটিও বিনা খরচে পরিচালিত হয়। অর্থাৎ, মায়েদের কাছে থেকে ডে কেয়ারের জন্য আলাদা ফি নেয় না স্কুল কর্তৃপক্ষ।
হেলেনের মতোই আরেক কিশোরী মা অ্যালেক্সিস বলে, ‘অকস্মাৎ অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ালে আমিও ভেঙে পড়েছিলাম। পরে এই স্কুলে এসে ভর্তি হই। এখন আমার ছেলের বয়স প্রায় এক বছর।’
লিংকন পার্ক হাইস্কুলের অধ্যক্ষ সিনথিয়া কার্ডেনাস বলেন, ‘কিশোর-কিশোরীদের আমরা যত দিন পর্যন্ত যৌনশিক্ষা সম্পর্কে প্রকৃত জ্ঞান দিতে না পারব, তত দিন পর্যন্ত তারা প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হবে না। তারা সন্তান ধারণ করতে চায় নাকি চায় না—এ বিষয়ে অনেকের কাছেই জানতে চাওয়া হয় না। ফলে বেশির ভাগ সময়ই তারা অজ্ঞতাবশত গর্ভধারণের শিকার হয়।’
সিনথিয়া কার্ডেনাস আরও বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে অন্তঃসত্ত্বা কিশোরীদের শিক্ষার পথ সুগম করা। তারা যাতে নির্বিঘ্নে স্কুল পেরিয়ে কলেজে যেতে পারে, আমরা সেই চেষ্টা করে থাকি।’
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে বাস করে ১৫ বছর বয়সী কিশোরী হেলেন। গত বছরের শুরুর দিকে সে হঠাৎ লক্ষ্য করে তার ক্ষুধা বেড়ে গেছে। সে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি খাবার খাচ্ছে। কিছুটা উদ্বিগ্ন হয়ে সে তার বড় বোনকে জিজ্ঞেস করে, ‘আমি এত বেশি খাচ্ছি কেন? এটা কি স্বাভাবিক?’
জবাবে তার বোন বলেছিল, ‘মাঝে মাঝে মানুষের ক্ষুধা বাড়তে পারে। এটা স্বাভাবিক বিষয়। উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই।’
কিন্তু কিছুদিন পর হেলেন লক্ষ করে, উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো আরও ঘটনা ঘটতে শুরু করেছে। তার মেজাজ অস্বাভাবিক খিটমিটে হয়ে গেছে। সে তার বন্ধু ও পরিবারের কারও সঙ্গে ভালোভাবে মিশতে পারছে না। এমনকি তার ‘পিরিয়ড’ পর্যন্ত বন্ধ হয়ে গেছে (যে সময়ে হওয়ার কথা, সেই সময়ে হচ্ছে না)।
এর অল্প কিছুদিন পরই হেলেনের জন্মদিনে সে বিস্ময়করভাবে আবিষ্কার করে, সে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছে!
অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পর হেলেনের জীবনে আরও যা যা ঘটতে শুরু করে, তা ছিল আরও বিস্ময়কর। তার বন্ধুরা তাকে এড়িয়ে চলতে শুরু করে, পরিবারের লোকজন খারাপ আচরণ করতে থাকে, এমনকি যে ছেলেবন্ধুর কারণে অন্তঃসত্ত্বা হয়েছে হেলেন, সেই ছেলেবন্ধু পর্যন্ত কথা বলা বন্ধ করে দেয় তার সঙ্গে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হেলেন বলে, ‘আমার বেঁচে থাকা দুর্বিষহ হয়ে পড়েছিল। আমি আমার চারপাশের সমাজের সঙ্গে লড়াই করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম। একসময় স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিই।’
কিন্তু পড়াশোনা ছেড়ে দেওয়ার পাত্রী তো নয় হেলেন। এত সহজে হাল ছাড়বে কেন? সে স্কুল পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয় এবং অনেক অনুসন্ধানের পর একটি স্কুল খুঁজে পায়।
বিস্ময়কর সেই স্কুল। বাইরে থেকে দেখতে আর দশটা স্কুলের মতোই। স্কুল ভবনের সামনে আমেরিকার পতাকা উড়ছে। কিন্তু ভেতর থেকে ভেসে আসছে কান্নার শব্দ, কলরবের শব্দ, হাসির শব্দ! স্কুলের ভেতরে গিয়ে হেলেন আরও বিস্মিত হয়। দেয়ালে দেয়ালে শোভা পাচ্ছে মাতৃত্বকে মহিমান্বিত করা পোস্টার। লেখা আছে, কীভাবে কিশোরী মায়েদের যত্ন নেয় এই স্কুল। প্রধান একাডেমিক ভবনের পাশেই আরেকটি ভবনে রয়েছে শিশুদের ডে কেয়ার। কী চমৎকার ব্যবস্থা!
স্কুলটির নাম ‘লিংকন পার্ক হাইস্কুল’। এখানে প্রতিটি ছাত্রীই একজন কিশোরী মা। যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্ত শহর টেক্সাসের ব্রাউনসভিলে স্কুলটি অবস্থিত। এখানে কিশোরী মায়েরা পড়াশোনার সুযোগ পায়।
বিবিসি বলেছে, গত তিন দশকে যুক্তরাষ্ট্রে কিশোরীদের মা হওয়ার হার কমেছে, তবে হিস্পানিদের মধ্যে এটি এখনো তুলনামূলক বেশি। অন্যান্য জনগোষ্ঠীর তুলনায় লাতিন কিশোরীদের মধ্যে গর্ভধারণের হার সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। এ বছর যুক্তরাষ্ট্র সরকার গর্ভপাত বন্ধে আইন করেছে। ফলে কিশোরী গর্ভধারণের সংখ্যা আরও বাড়বে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞদের পূর্বানুমান যদি সত্যি হয়, তবে সামনের দিনগুলোতে লিংকন পার্ক হাইস্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়বে। লিংকন পার্ক হাইস্কুল ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই স্কুলে সব শিক্ষার্থীর বয়স ১৪ থেকে ১৯ বছরের মধ্যে। বেশির ভাগই হিস্পানিক সম্প্রদায়ের এবং নিম্ন আয়ের পরিবার থেকে আসা। অনেক শিক্ষার্থী মেক্সিকো থেকেও আসে। তারা মেক্সিকোর মাতামোরোস ও তামাউলিপাস থেকে প্রতিদিন সীমান্ত পার হয়ে লিংকন পার্ক হাইস্কুলে ক্লাস করতে আসে।
কিশোরী হেলেন বিবিসিকে বলে, ‘স্কুলটি আমার এত পছন্দ হয় যে আমি ভর্তি হয়ে যাই। কারণ আমার সন্তানের কথা ভাবতে হবে, একই সঙ্গে আমার নিজের কথাও ভাবতে হবে।’ এ বছরের জুনে সে ভর্তি হয়েছে বলে জানিয়েছে।
স্কুলটিতে এখন ৭০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। বেশির ভাগই সদ্য অন্তঃসত্ত্বা। অনেকের সন্তান রয়েছে। কেউ কেউ সন্তান জন্ম দেওয়ার পরে আগের স্কুলে ফিরেও যায়। ফলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ওঠানামা করে লিংকন পার্ক হাইস্কুলে। স্কুলের পাঠ্যক্রম অন্যান্য স্কুলের মতোই। শিক্ষার্থীদের আনা-নেওয়ার জন্য স্কুলবাস রয়েছে। শিক্ষার্থীরা তাদের জন্য এবং সন্তানের জন্য স্কুল থেকে সকালের নাশতা পায়। এমনকি স্কুলটিতে যে ডে কেয়ার রয়েছে, সেটিও বিনা খরচে পরিচালিত হয়। অর্থাৎ, মায়েদের কাছে থেকে ডে কেয়ারের জন্য আলাদা ফি নেয় না স্কুল কর্তৃপক্ষ।
হেলেনের মতোই আরেক কিশোরী মা অ্যালেক্সিস বলে, ‘অকস্মাৎ অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ালে আমিও ভেঙে পড়েছিলাম। পরে এই স্কুলে এসে ভর্তি হই। এখন আমার ছেলের বয়স প্রায় এক বছর।’
লিংকন পার্ক হাইস্কুলের অধ্যক্ষ সিনথিয়া কার্ডেনাস বলেন, ‘কিশোর-কিশোরীদের আমরা যত দিন পর্যন্ত যৌনশিক্ষা সম্পর্কে প্রকৃত জ্ঞান দিতে না পারব, তত দিন পর্যন্ত তারা প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হবে না। তারা সন্তান ধারণ করতে চায় নাকি চায় না—এ বিষয়ে অনেকের কাছেই জানতে চাওয়া হয় না। ফলে বেশির ভাগ সময়ই তারা অজ্ঞতাবশত গর্ভধারণের শিকার হয়।’
সিনথিয়া কার্ডেনাস আরও বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে অন্তঃসত্ত্বা কিশোরীদের শিক্ষার পথ সুগম করা। তারা যাতে নির্বিঘ্নে স্কুল পেরিয়ে কলেজে যেতে পারে, আমরা সেই চেষ্টা করে থাকি।’
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে, বিশেষ করে মুসলিম দেশগুলোতে কোকা-কোলা বর্জনের ঢেউ উঠেছিল। সেই ঢেউয়ের ধাক্কা লেগেছে এবার ইউরোপের দেশ ডেনমার্কেও। দেশটিতে কোকা-কোলা বাজারজাতকারী কোম্পানি কার্লসবার্গ জানিয়েছে, ডেনিশ ভোক্তারা কোকা-কোলা বর্জন করছেন।
৪ ঘণ্টা আগেগাজা যুদ্ধকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকগুণ বেড়েছে ইহুদি ও ইসলামবিদ্বেষ। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের গঠিত দুটি টাস্কফোর্সের অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এ তথ্য।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রেমিকের ফোনে অন্য নারীর বার্তা দেখার পর তাঁকে গুলি করে হত্যা করেছেন এক মার্কিন তরুণী। ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে। ম্যাডিসন রুকার্ট নামে ২৩ বছরের ওই তরুণী ঘুমের মধ্যেই তাঁর প্রেমিক জোনাথন মিলারকে গুলি করে হত্যা করেন। এই ঘটনায় ম্যাডিসনের ৩৫ বছরের সাজা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার বিবদমান কাশ্মীর সীমান্তের (নিয়ন্ত্রণ রেখা—লাইন অব কন্ট্রোল বা এলওসি) কাছে টহল দিচ্ছিল ভারতীয় রাফাল যুদ্ধবিমান। সেই বিমানগুলো ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়ার দাবি করেছে পাকিস্তান। পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচারমাধ্যম পিটিভির এক প্রতিবেদনে এই খবর জানানো হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে