ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ সংক্রান্ত আদেশ না মেনে চলা সৈন্যদের হত্যা করছে রুশ সামরিক বাহিনী। যুক্তরাষ্ট্রের কাছে এমন তথ্য রয়েছে বলে দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানান হয়েছে এ তথ্য।
গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কারবি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের কাছে তথ্য রয়েছে যে, রাশিয়ান সামরিক বাহিনী এমন সৈন্যদের হত্যা করছে যারা আদেশ মানতে অস্বীকৃতি জানায়। আমাদের কাছে এমন তথ্যও আছে যে, রাশিয়ান কমান্ডাররা ইউক্রেনের গোলা বর্ষণ থেকে পিছু হটতে চাইলে পুরো ইউনিটকেই হত্যা করার হুমকি দেওয়া হয়।’
জন কারবি বলেন, রুশ বাহিনীর সদস্যরা ছিল কম প্রশিক্ষিত, কম সজ্জিত এবং যুদ্ধের জন্য সম্পূর্ণ অপ্রস্তুত। সামরিক বাহিনী এই দুর্বল ও প্রশিক্ষিত সেনাদের যুদ্ধে নিক্ষেপ করে হিউম্যান ওয়েভ ট্যাকটিক্স (যুদ্ধে সামনের সারিতে পদাতিক বাহিনীর সৈন্যদের গায়ে গা লাগিয়ে মানববর্ম তৈরি করার একটি কৌশল, যেখানে প্রাণহানির মাত্রা অনেক বেশি) ব্যবহার করছে।’
কারবি বলেন, ‘সৈন্যদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার হুমকি বর্বরতা। আমি মনে করি, রাশিয়ার সামরিক নেতারা নিজেদের করণীয় সম্পর্কে কতটা কম জানে এবং সামরিক দৃষ্টিকোণ থেকে তারা কতটা খারাপভাবে যুদ্ধটা পরিচালনা করছে, এ তথ্যটি তারই প্রমাণ।’
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ক্রেমলিন এবং যুক্তরাষ্ট্রে রুশ দূতাবাসের প্রতিনিধিরা হোয়াইট হাউসের এই দাবি সম্পর্কে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। টেলিগ্রাম ম্যাসেজিং অ্যাপে ওয়াশিংটনে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আনাতোলি আন্তোনোভের করা একটি মন্তব্যে হোয়াইট হাউসের অভিযোগের বিষয়ে কিছুই বলা হয়নি।
তবে ইউক্রেনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া ১৫ কোটি ডলারের সর্বশেষ সামরিক সহায়তার ব্যাপারে মন্তব্য করেছেন তিনি। আন্তোনভ যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপকে ‘আন্তর্জাতিক অঙ্গনে উত্তেজনা ছড়ানোর পদক্ষেপ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন, যা বিরোধ কমানোর চেষ্টা করার চেয়ে বরং আগুনে তেল ঢালার মতো ঘটনা।
টেলিগ্রামের মন্তব্যে আন্তোনভ লিখেছেন, ‘দেউলিয়া হয়ে যাওয়া কিয়েভে এভাবে মাল্টি বিলিয়ন ডলারের প্রবাহ বন্ধ করা উচিত। আপনার নিজের নাগরিকদের মতামতের প্রতি সম্পূর্ণ অবজ্ঞা-প্রদর্শন এবং যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্রের কারণে ক্ষতিগ্রস্তের সংখ্যা যে ক্রমেই বেড়ে চলেছে, তার প্রতি উদাসীনতা দেখানো বন্ধ করারও এটাই সময়।’
গত বুধবার ইউক্রেনের কর্মকর্তারা বলেছেন যে, নিজেদের বিশাল ক্ষতিকে উপেক্ষা করে পূর্ব ইউক্রেনের শহর আভদিভকা দখলের জন্য অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে রুশ বাহিনী।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা করেছে এবং কিয়েভকে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক সহায়তা দিয়ে আসছে।
ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ সংক্রান্ত আদেশ না মেনে চলা সৈন্যদের হত্যা করছে রুশ সামরিক বাহিনী। যুক্তরাষ্ট্রের কাছে এমন তথ্য রয়েছে বলে দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানান হয়েছে এ তথ্য।
গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কারবি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের কাছে তথ্য রয়েছে যে, রাশিয়ান সামরিক বাহিনী এমন সৈন্যদের হত্যা করছে যারা আদেশ মানতে অস্বীকৃতি জানায়। আমাদের কাছে এমন তথ্যও আছে যে, রাশিয়ান কমান্ডাররা ইউক্রেনের গোলা বর্ষণ থেকে পিছু হটতে চাইলে পুরো ইউনিটকেই হত্যা করার হুমকি দেওয়া হয়।’
জন কারবি বলেন, রুশ বাহিনীর সদস্যরা ছিল কম প্রশিক্ষিত, কম সজ্জিত এবং যুদ্ধের জন্য সম্পূর্ণ অপ্রস্তুত। সামরিক বাহিনী এই দুর্বল ও প্রশিক্ষিত সেনাদের যুদ্ধে নিক্ষেপ করে হিউম্যান ওয়েভ ট্যাকটিক্স (যুদ্ধে সামনের সারিতে পদাতিক বাহিনীর সৈন্যদের গায়ে গা লাগিয়ে মানববর্ম তৈরি করার একটি কৌশল, যেখানে প্রাণহানির মাত্রা অনেক বেশি) ব্যবহার করছে।’
কারবি বলেন, ‘সৈন্যদের মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার হুমকি বর্বরতা। আমি মনে করি, রাশিয়ার সামরিক নেতারা নিজেদের করণীয় সম্পর্কে কতটা কম জানে এবং সামরিক দৃষ্টিকোণ থেকে তারা কতটা খারাপভাবে যুদ্ধটা পরিচালনা করছে, এ তথ্যটি তারই প্রমাণ।’
রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ক্রেমলিন এবং যুক্তরাষ্ট্রে রুশ দূতাবাসের প্রতিনিধিরা হোয়াইট হাউসের এই দাবি সম্পর্কে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। টেলিগ্রাম ম্যাসেজিং অ্যাপে ওয়াশিংটনে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আনাতোলি আন্তোনোভের করা একটি মন্তব্যে হোয়াইট হাউসের অভিযোগের বিষয়ে কিছুই বলা হয়নি।
তবে ইউক্রেনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া ১৫ কোটি ডলারের সর্বশেষ সামরিক সহায়তার ব্যাপারে মন্তব্য করেছেন তিনি। আন্তোনভ যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপকে ‘আন্তর্জাতিক অঙ্গনে উত্তেজনা ছড়ানোর পদক্ষেপ’ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন, যা বিরোধ কমানোর চেষ্টা করার চেয়ে বরং আগুনে তেল ঢালার মতো ঘটনা।
টেলিগ্রামের মন্তব্যে আন্তোনভ লিখেছেন, ‘দেউলিয়া হয়ে যাওয়া কিয়েভে এভাবে মাল্টি বিলিয়ন ডলারের প্রবাহ বন্ধ করা উচিত। আপনার নিজের নাগরিকদের মতামতের প্রতি সম্পূর্ণ অবজ্ঞা-প্রদর্শন এবং যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্রের কারণে ক্ষতিগ্রস্তের সংখ্যা যে ক্রমেই বেড়ে চলেছে, তার প্রতি উদাসীনতা দেখানো বন্ধ করারও এটাই সময়।’
গত বুধবার ইউক্রেনের কর্মকর্তারা বলেছেন যে, নিজেদের বিশাল ক্ষতিকে উপেক্ষা করে পূর্ব ইউক্রেনের শহর আভদিভকা দখলের জন্য অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে রুশ বাহিনী।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা করেছে এবং কিয়েভকে গুরুত্বপূর্ণ সামরিক সহায়তা দিয়ে আসছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে অবশেষে খনিজ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েই গেল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যাপকভাবে এই চুক্তির পক্ষে উকালতি করেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্র এই চুক্তিকে স্বাক্ষর করে। এই চুক্তির ফলে ইউক্রেনের খনিজ উত্তোলনে যুক্তরাষ্ট্র অগ্রাধিকার পাবে ও ইউক্রেন
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দেশটি গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক। তিনি পাকিস্তানের দশম জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে এই তথ্য জানান
২ ঘণ্টা আগেভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে টানা সপ্তম দিনের মতো গোলাগুলি হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার গভীর রাতে কাশ্মীরে বিবদমান সীমান্তে এই গোলাগুলি হয়। এতে কেউ হতাহত হয়েছে কিনা জানা যায়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
১০ ঘণ্টা আগে