২০২১ সালের জুনে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে। বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট নানা আলোচনার পাশাপাশি আদান-প্রদান হয় উপহার।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, পুতিনের জন্য বাইডেন সানগ্লাস ও ক্রিস্টালের তৈরি বাইসনের শিল্পকর্ম উপহার হিসেবে নিয়ে গিয়েছিলেন। তবে পুতিন বাইডেনকে কী উপহার দিয়েছিলেন তখন তা জানা যায়নি।
প্রায় দুই বছর পর সামনে এল সেই উপহারের কথা। ২০২১ সালের জুনের সে বৈঠকের পর পুতিনের কাছ থেকে সবচেয়ে দামি উপহার পেয়েছিলেন বাইডেন। পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রটোকল চিফের কার্যালয়ের তথ্য অনুসারে, এটি ছিল বিশেষ ধরনের রাশিয়ান কলম ও কলমদানি। যার মূল্য ১২ হাজার ডলার।
বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) এ বিষয়ে একটি সরকারি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, ২০২১ সালে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তারা বেশ দামি রাশিয়ান কলম ও কলমদানি উপহার পেয়েছিলেন। ৭২ পৃষ্ঠার ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হোয়াইট হাউসের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের উন্নয়নের অংশ হিসেবে বিশ্বের কোন নেতারা কী কী উপহার দিয়েছেন।
বাইডেনের পাওয়া ওই রাশিয়ান উপহার যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সংরক্ষণশালায় রাখা হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে। এ ছাড়া বলা হয়, সে সময় উপহার গ্রহণ না করা যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া দুই দেশের জন্যই বিব্রতকর হতো।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা উপহারের তালিকার মধ্যে রয়েছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির দেওয়া ৭০০ ডলার সমমূল্যের মার্কিন পতাকা। তৎকালীন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের রুপার ফ্রেমে বাঁধানো নিজের ছবি, যার মূল্য আনুমানিক ২ হাজার ২০০ ডলার। এ ছাড়া সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের পাঠানো উলের চাদর, মগ, কলম ও বাইডেনের পোষ্য কুকুরের জন্য খাবারের পাত্র।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, তৎকালীন আফগান প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আশরাফ ঘানি এবং তাঁর স্ত্রীর পক্ষ থেকে জো বাইডেন ও তাঁর স্ত্রী জিল বাইডেনের জন্য রেশমের কার্পেট উপহার দেওয়া হয়েছিল, যার মূল্য ২৮ হাজার ৮০০ ডলার। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের আফগানিস্তান থেকে সমস্ত সেনা প্রত্যাহারের আদেশ দেওয়ার কয়েক সপ্তাহ আগে এই উপহার পাঠানো হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল আইন অনুসারে, বিদেশি গণ্যমান্য ব্যক্তিদের কাছ থেকে শীর্ষ কর্মকর্তাদের পাওয়া উপহার যদি ৪১৫ ডলারের বেশি মূল্যের হয়, তবে পররাষ্ট্র দপ্তরকে অবশ্যই তা প্রকাশ করতে হবে।
২০২১ সালের জুনে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে। বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট নানা আলোচনার পাশাপাশি আদান-প্রদান হয় উপহার।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, পুতিনের জন্য বাইডেন সানগ্লাস ও ক্রিস্টালের তৈরি বাইসনের শিল্পকর্ম উপহার হিসেবে নিয়ে গিয়েছিলেন। তবে পুতিন বাইডেনকে কী উপহার দিয়েছিলেন তখন তা জানা যায়নি।
প্রায় দুই বছর পর সামনে এল সেই উপহারের কথা। ২০২১ সালের জুনের সে বৈঠকের পর পুতিনের কাছ থেকে সবচেয়ে দামি উপহার পেয়েছিলেন বাইডেন। পররাষ্ট্র দপ্তরের প্রটোকল চিফের কার্যালয়ের তথ্য অনুসারে, এটি ছিল বিশেষ ধরনের রাশিয়ান কলম ও কলমদানি। যার মূল্য ১২ হাজার ডলার।
বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) এ বিষয়ে একটি সরকারি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, ২০২১ সালে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তারা বেশ দামি রাশিয়ান কলম ও কলমদানি উপহার পেয়েছিলেন। ৭২ পৃষ্ঠার ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হোয়াইট হাউসের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্কের উন্নয়নের অংশ হিসেবে বিশ্বের কোন নেতারা কী কী উপহার দিয়েছেন।
বাইডেনের পাওয়া ওই রাশিয়ান উপহার যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সংরক্ষণশালায় রাখা হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে। এ ছাড়া বলা হয়, সে সময় উপহার গ্রহণ না করা যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া দুই দেশের জন্যই বিব্রতকর হতো।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা উপহারের তালিকার মধ্যে রয়েছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির দেওয়া ৭০০ ডলার সমমূল্যের মার্কিন পতাকা। তৎকালীন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের রুপার ফ্রেমে বাঁধানো নিজের ছবি, যার মূল্য আনুমানিক ২ হাজার ২০০ ডলার। এ ছাড়া সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের পাঠানো উলের চাদর, মগ, কলম ও বাইডেনের পোষ্য কুকুরের জন্য খাবারের পাত্র।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, তৎকালীন আফগান প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আশরাফ ঘানি এবং তাঁর স্ত্রীর পক্ষ থেকে জো বাইডেন ও তাঁর স্ত্রী জিল বাইডেনের জন্য রেশমের কার্পেট উপহার দেওয়া হয়েছিল, যার মূল্য ২৮ হাজার ৮০০ ডলার। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের আফগানিস্তান থেকে সমস্ত সেনা প্রত্যাহারের আদেশ দেওয়ার কয়েক সপ্তাহ আগে এই উপহার পাঠানো হয়েছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল আইন অনুসারে, বিদেশি গণ্যমান্য ব্যক্তিদের কাছ থেকে শীর্ষ কর্মকর্তাদের পাওয়া উপহার যদি ৪১৫ ডলারের বেশি মূল্যের হয়, তবে পররাষ্ট্র দপ্তরকে অবশ্যই তা প্রকাশ করতে হবে।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৮ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৮ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে