সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাশ মানি মামলার বিচারকাজ যে আদালতে শুরু হয়েছে, সেই ভবনের সামনে গায়ে আগুন দিয়েছেন এক যুবক। তবে গায়ে আগুন দিলেও তিনি মারা যাননি। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার নিউইয়র্কে এ ঘটনা ঘটে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবারই ট্রাম্পের বিরুদ্ধে চলমান হাশ মানি মামলার বিচারকাজ পরিচালনার জন্য বিচারকদের পূর্ণাঙ্গ একটি বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। আগামী সোমবার ট্রাম্পের বিরুদ্ধে সেই মামলার কার্যক্রম শুরু হতে পারে। তবে পুলিশ বলছে, ওই ব্যক্তি বিচারক বা ডোনাল্ড ট্রাম্পকে লক্ষ্য করে এ কাজ করেননি।
পুলিশ জানিয়েছে, গায়ে আগুন দেওয়া ওই ব্যক্তির নাম ম্যাক্স আজারেলো। ৩০ বছরের এই যুবক ট্রাম্পের নিজ অঙ্গরাজ্য ফ্লোরিডার সেন্ট অগাস্টিনের বাসিন্দা। পুলিশ আজারেলোকে ট্রাম্পকে লক্ষ্যবস্ত না করার কথা জানালেও প্রাথমিকভাবে তাঁর বিরুদ্ধে ‘ষড়যন্ত্রতত্ত্ব’ বাস্তবায়নের অভিযোগ এনে তদন্ত শুরু করেছে।
এক প্রত্যক্ষদর্শী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, ‘তিনি বেশ কিছু সময় ধরে আগুনে পুড়েছেন। এটি খুবই আতঙ্কজনক একটি ব্যাপার ছিল।’ পুলিশ কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন, আজারেলো প্রায় ৩০ সেকেন্ড সময় ধরে পুড়লেও এখনো বেঁচে আছেন এবং গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, লোকটি তাঁর পিঠে থাকা একটি ব্যাগ থেকে কিছু পুস্তিকা বের করে এবং নিজের গায়ে দাহ্য তরল পদার্থ ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার আগে সেগুলো ওপরের দিকে ছুড়ে দেন। রয়টার্সের কাছে সেই পুস্তিকার একটি পুড়ে যাওয়া অংশ এসেছে। সেখানে লেখা আছে ‘শয়তান ধনকুবের’। বাকি অংশে কী লেখা ছিল তা আর স্পষ্টভাবে জানা যায়নি।
এদিকে, নিজের গায়ে আগুন দেওয়ার কয়েক দিন আগে আজারেলোকে একই আদালতের বাইরে প্রতিবাদ করতে দেখা গেছে। সে সময় তিনি একটি প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন। ততে লেখা ছিল, ‘ট্রাম্প বাইডেনর সঙ্গে আছেন এবং তাঁরা আমাদের বিরুদ্ধে ফ্যাসিবাদী অভ্যুত্থান করতে চলেছেন।’
আজারেলো গায়ে আগুন দেওয়ার পর সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের সঙ্গে কম বয়সী হাস্যোজ্জ্বল আজারেলোর একটি ছবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাশ মানি মামলার বিচারকাজ যে আদালতে শুরু হয়েছে, সেই ভবনের সামনে গায়ে আগুন দিয়েছেন এক যুবক। তবে গায়ে আগুন দিলেও তিনি মারা যাননি। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার নিউইয়র্কে এ ঘটনা ঘটে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবারই ট্রাম্পের বিরুদ্ধে চলমান হাশ মানি মামলার বিচারকাজ পরিচালনার জন্য বিচারকদের পূর্ণাঙ্গ একটি বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। আগামী সোমবার ট্রাম্পের বিরুদ্ধে সেই মামলার কার্যক্রম শুরু হতে পারে। তবে পুলিশ বলছে, ওই ব্যক্তি বিচারক বা ডোনাল্ড ট্রাম্পকে লক্ষ্য করে এ কাজ করেননি।
পুলিশ জানিয়েছে, গায়ে আগুন দেওয়া ওই ব্যক্তির নাম ম্যাক্স আজারেলো। ৩০ বছরের এই যুবক ট্রাম্পের নিজ অঙ্গরাজ্য ফ্লোরিডার সেন্ট অগাস্টিনের বাসিন্দা। পুলিশ আজারেলোকে ট্রাম্পকে লক্ষ্যবস্ত না করার কথা জানালেও প্রাথমিকভাবে তাঁর বিরুদ্ধে ‘ষড়যন্ত্রতত্ত্ব’ বাস্তবায়নের অভিযোগ এনে তদন্ত শুরু করেছে।
এক প্রত্যক্ষদর্শী নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, ‘তিনি বেশ কিছু সময় ধরে আগুনে পুড়েছেন। এটি খুবই আতঙ্কজনক একটি ব্যাপার ছিল।’ পুলিশ কর্মকর্তারা জানাচ্ছেন, আজারেলো প্রায় ৩০ সেকেন্ড সময় ধরে পুড়লেও এখনো বেঁচে আছেন এবং গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, লোকটি তাঁর পিঠে থাকা একটি ব্যাগ থেকে কিছু পুস্তিকা বের করে এবং নিজের গায়ে দাহ্য তরল পদার্থ ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার আগে সেগুলো ওপরের দিকে ছুড়ে দেন। রয়টার্সের কাছে সেই পুস্তিকার একটি পুড়ে যাওয়া অংশ এসেছে। সেখানে লেখা আছে ‘শয়তান ধনকুবের’। বাকি অংশে কী লেখা ছিল তা আর স্পষ্টভাবে জানা যায়নি।
এদিকে, নিজের গায়ে আগুন দেওয়ার কয়েক দিন আগে আজারেলোকে একই আদালতের বাইরে প্রতিবাদ করতে দেখা গেছে। সে সময় তিনি একটি প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন। ততে লেখা ছিল, ‘ট্রাম্প বাইডেনর সঙ্গে আছেন এবং তাঁরা আমাদের বিরুদ্ধে ফ্যাসিবাদী অভ্যুত্থান করতে চলেছেন।’
আজারেলো গায়ে আগুন দেওয়ার পর সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের সঙ্গে কম বয়সী হাস্যোজ্জ্বল আজারেলোর একটি ছবিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩৯ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
২ ঘণ্টা আগে