ইরানের ড্রোন বিশেষজ্ঞরা ক্রিমিয়ায় থেকে ইরানি ড্রোন দিয়ে ইউক্রেনে হামলা চালাতে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীকে সাহায্য করছেন বলে দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্রের বরাত দিয়ে গতকাল বিবিসি ও এএফপির পৃথক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, ‘আমাদের মূল্যায়ন হলো—ইরানের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা ক্রিমিয়ায় রয়েছেন। তাঁরা ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে রুশ বাহিনীকে সাহায্য করছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইরানের সামরিক বাহিনীর যেসব সদস্য ক্রিমিয়ায় আছেন, তাঁরা প্রশিক্ষক ও প্রযুক্তিসহায়ক কর্মী। তবে ড্রোনগুলো চালাচ্ছেন রুশরা। এসব ড্রোন হামলায় ইউক্রেনের বেসামরিক নাগরিক হতাহতের পাশাপাশি অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।’
ক্রিমিয়ায় তেহরান সরাসরি যুক্ত উল্লেখ করে জন কিরবি বলেন, ‘ইউক্রেনীয় নাগরিকদের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত ইরানের অস্ত্র-সরঞ্জামের প্রমাণ সংগ্রহ, প্রতিরোধ ও মোকাবিলায় সব উপায় অবলম্বন করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। আমরা রাশিয়া ও ইরানের অস্ত্র ব্যবসার ওপর আরও জোরালো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে যাচ্ছি।’
এদিকে, ইউক্রেন ও পশ্চিমা মিত্ররা অভিযোগ করেছে, গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভসহ বেশ কয়েকটি শহরে ইরানের তৈরি কামিকাজ ড্রোন ব্যবহার করে হামলা করেছে রাশিয়া। যদিও তেহরান বরাবরই রাশিয়াকে ড্রোন সরবরাহের ব্যাপারটি অস্বীকার করেছে।
অন্যদিকে রয়টার্সের অন্য এক প্রতিবেদনে ইরানের তৈরি দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহের জন্য গত ৬ অক্টোবর ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে একটা চুক্তি হয়েছে বলে জানিয়েছে। এই চুক্তির পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) মন্ত্রীরা গত সোমবার ইরানকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘ইউক্রেন যুদ্ধে তেহরানের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেলে নতুন করে দেশটির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।’ এ ছাড়া এভাবে ড্রোন হস্তান্তর করা জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ২০১৫ সালের প্রস্তাবনার লঙ্ঘন বলেও উল্লেখ করেছে ফ্রান্স ও জার্মানি। তবে ইরানের একজন কূটনীতিক এমন যুক্তি প্রত্যাখ্যান করেছেন।
ইরানের ড্রোন বিশেষজ্ঞরা ক্রিমিয়ায় থেকে ইরানি ড্রোন দিয়ে ইউক্রেনে হামলা চালাতে রাশিয়ার সামরিক বাহিনীকে সাহায্য করছেন বলে দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্রের বরাত দিয়ে গতকাল বিবিসি ও এএফপির পৃথক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, ‘আমাদের মূল্যায়ন হলো—ইরানের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা ক্রিমিয়ায় রয়েছেন। তাঁরা ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে রুশ বাহিনীকে সাহায্য করছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইরানের সামরিক বাহিনীর যেসব সদস্য ক্রিমিয়ায় আছেন, তাঁরা প্রশিক্ষক ও প্রযুক্তিসহায়ক কর্মী। তবে ড্রোনগুলো চালাচ্ছেন রুশরা। এসব ড্রোন হামলায় ইউক্রেনের বেসামরিক নাগরিক হতাহতের পাশাপাশি অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।’
ক্রিমিয়ায় তেহরান সরাসরি যুক্ত উল্লেখ করে জন কিরবি বলেন, ‘ইউক্রেনীয় নাগরিকদের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত ইরানের অস্ত্র-সরঞ্জামের প্রমাণ সংগ্রহ, প্রতিরোধ ও মোকাবিলায় সব উপায় অবলম্বন করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। আমরা রাশিয়া ও ইরানের অস্ত্র ব্যবসার ওপর আরও জোরালো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে যাচ্ছি।’
এদিকে, ইউক্রেন ও পশ্চিমা মিত্ররা অভিযোগ করেছে, গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভসহ বেশ কয়েকটি শহরে ইরানের তৈরি কামিকাজ ড্রোন ব্যবহার করে হামলা করেছে রাশিয়া। যদিও তেহরান বরাবরই রাশিয়াকে ড্রোন সরবরাহের ব্যাপারটি অস্বীকার করেছে।
অন্যদিকে রয়টার্সের অন্য এক প্রতিবেদনে ইরানের তৈরি দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহের জন্য গত ৬ অক্টোবর ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে একটা চুক্তি হয়েছে বলে জানিয়েছে। এই চুক্তির পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) মন্ত্রীরা গত সোমবার ইরানকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘ইউক্রেন যুদ্ধে তেহরানের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেলে নতুন করে দেশটির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।’ এ ছাড়া এভাবে ড্রোন হস্তান্তর করা জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ২০১৫ সালের প্রস্তাবনার লঙ্ঘন বলেও উল্লেখ করেছে ফ্রান্স ও জার্মানি। তবে ইরানের একজন কূটনীতিক এমন যুক্তি প্রত্যাখ্যান করেছেন।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৭ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৯ ঘণ্টা আগে