যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, পৃথিবীতে কেয়ামত বা ধ্বংসযজ্ঞের শুরুই হবে মধ্যপ্রাচ্যে। তিনি তাঁর এই বক্তব্যের পক্ষে প্রমাণ হিসেবে নবীদের কথা টেনেছেন। গত শুক্রবার মার্কিন পডকাস্টার জো রোগানের অনুষ্ঠানটিতে কথা বলার সময় আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী এই কথা বলেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তিন ঘণ্টার এই আলোচনা অনুষ্ঠানে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক এবং মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধকালীন উত্তেজনা নিয়ে আলোচনা করেছেন ট্রাম্প। ইউটিউবে প্রকাশের একদিন পরই ‘জো রোগান এক্সপেরিয়েন্স’—শীর্ষ পডকাস্টে ট্রাম্পের বক্তব্য ২ কোটি ২০ লাখের বেশি মানুষ দেখেছেন।
ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেন এই পডকাস্টে। এ সময় তিনি বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন যে, অঞ্চলটি সম্পর্কে নবী এবং ভবিষ্যদ্বক্তারা যা বলে গেছেন তা ফলে যাবে। এ সময় তিনি দাবি করেন, মধ্যপ্রাচ্যই সেই জায়গা যেখানে ‘পৃথিবী শেষ হয়ে যাবে।’ ট্রাম্প বলেন, ‘আপনারা জানেন, নবীরা বলে গেছেন, কিয়ামতের শুরু হবে মধ্যপ্রাচ্যেই। আপনারা তা জানেন, তাই না?’
তিন ঘণ্টার এই আলোচনায় বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট কামলা হ্যারিসের সমালোচনা করেন। তাঁর অভিযোগ, ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের সময় তেল আবিবকে ‘কিছু না করার জন্য’ বলেছিলেন এই দুজন।
পাশাপাশি, ইসরায়েল বাইডেনের কথা না শোনে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ায় দেশটির প্রশংসাও করেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘বাইডেন ইসরায়েলকে বলেছিলেন যুদ্ধের সময় কিছু না করতে। আমার মনে হয়, তারা (ইসরায়েল) যদি বাইডেনের কথা শুনত, তবে এখন তাদের মাথার ওপর একটা বোমা পড়ার জন্য অপেক্ষা করতে হতো।’
এ সময় ট্রাম্প আরও বলেন, ‘বাইডেন এত কিছুতে ভুল করেছেন! আমি মনে করি, এটাও বলতে হবে যে, তিনিও (কমলা হ্যারিস) ভুল করেছেন। কারণ, জানেন তো, তাঁরা সব সময় একসঙ্গে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ইসরায়েল তাঁর পরামর্শ অনুসরণ করেনি এটা ভালো বিষয়।’
এদিকে, মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদন বলা হয়েছে, চলতি মাসের শুরুর দিকে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, নেতানিয়াহু গাজা ও লেবাননে যা মন চায় করতে পারেন। ট্রাম্প নেতানিয়াহুকে বলেছিলেন, ‘আপনার যা করতে মনে চায়, করুন।’ বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত ছয়জন ব্যক্তির উদ্ধৃতি দিয়ে এ কথা জানিয়েছে পোস্ট।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, পৃথিবীতে কেয়ামত বা ধ্বংসযজ্ঞের শুরুই হবে মধ্যপ্রাচ্যে। তিনি তাঁর এই বক্তব্যের পক্ষে প্রমাণ হিসেবে নবীদের কথা টেনেছেন। গত শুক্রবার মার্কিন পডকাস্টার জো রোগানের অনুষ্ঠানটিতে কথা বলার সময় আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী এই কথা বলেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তিন ঘণ্টার এই আলোচনা অনুষ্ঠানে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক এবং মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধকালীন উত্তেজনা নিয়ে আলোচনা করেছেন ট্রাম্প। ইউটিউবে প্রকাশের একদিন পরই ‘জো রোগান এক্সপেরিয়েন্স’—শীর্ষ পডকাস্টে ট্রাম্পের বক্তব্য ২ কোটি ২০ লাখের বেশি মানুষ দেখেছেন।
ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেন এই পডকাস্টে। এ সময় তিনি বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন যে, অঞ্চলটি সম্পর্কে নবী এবং ভবিষ্যদ্বক্তারা যা বলে গেছেন তা ফলে যাবে। এ সময় তিনি দাবি করেন, মধ্যপ্রাচ্যই সেই জায়গা যেখানে ‘পৃথিবী শেষ হয়ে যাবে।’ ট্রাম্প বলেন, ‘আপনারা জানেন, নবীরা বলে গেছেন, কিয়ামতের শুরু হবে মধ্যপ্রাচ্যেই। আপনারা তা জানেন, তাই না?’
তিন ঘণ্টার এই আলোচনায় বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট কামলা হ্যারিসের সমালোচনা করেন। তাঁর অভিযোগ, ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের সময় তেল আবিবকে ‘কিছু না করার জন্য’ বলেছিলেন এই দুজন।
পাশাপাশি, ইসরায়েল বাইডেনের কথা না শোনে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ায় দেশটির প্রশংসাও করেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, ‘বাইডেন ইসরায়েলকে বলেছিলেন যুদ্ধের সময় কিছু না করতে। আমার মনে হয়, তারা (ইসরায়েল) যদি বাইডেনের কথা শুনত, তবে এখন তাদের মাথার ওপর একটা বোমা পড়ার জন্য অপেক্ষা করতে হতো।’
এ সময় ট্রাম্প আরও বলেন, ‘বাইডেন এত কিছুতে ভুল করেছেন! আমি মনে করি, এটাও বলতে হবে যে, তিনিও (কমলা হ্যারিস) ভুল করেছেন। কারণ, জানেন তো, তাঁরা সব সময় একসঙ্গে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ইসরায়েল তাঁর পরামর্শ অনুসরণ করেনি এটা ভালো বিষয়।’
এদিকে, মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদন বলা হয়েছে, চলতি মাসের শুরুর দিকে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, নেতানিয়াহু গাজা ও লেবাননে যা মন চায় করতে পারেন। ট্রাম্প নেতানিয়াহুকে বলেছিলেন, ‘আপনার যা করতে মনে চায়, করুন।’ বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত ছয়জন ব্যক্তির উদ্ধৃতি দিয়ে এ কথা জানিয়েছে পোস্ট।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৪ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৫ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৮ ঘণ্টা আগে