আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ইরানের সঙ্গে কোনো ধরনের কথা বলছেন না এবং দেশটিকে তিনি কোনো প্রস্তাবও দিচ্ছেন না। তিনি দাবি করেন, চলতি মাসের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘পুরোপুরি ধ্বংস’ করে দিয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানে বলা হয়েছে, ট্রাম্প স্থানীয় সময় আজ সোমবার সকালে তাঁর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এই কথাগুলো পোস্ট করেছেন। এর আগে কয়েকটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছিল, ট্রাম্প প্রশাসন ইরানকে বেসামরিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য পারমাণবিক কর্মসূচি গড়ে তুলতে ৩০ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছে।
এমন কোনো উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে সেটি ট্রাম্পের আগের নীতির পুরোপুরি বিপরীত হবে। কারণ, ২০১৮ সালে তিনি সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সময় করা ইরান পরমাণু চুক্তি (জেসিপিওএ) থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে নিয়েছিলেন। সে সময় তিনি বলেছিলেন, ওই চুক্তির আওতায় নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার ও সম্পদ মুক্ত করার মাধ্যমে ইরানকে ‘অর্থের লাইফলাইন’ দেওয়া হয়েছিল।
ট্রাম্প লিখেছেন, ‘ভুয়া ডেমোক্র্যাট সিনেটর ক্রিস কুনসকে বলো, আমি ইরানকে কিছুই দিচ্ছি না। ওবামার মতো না, যে পারমাণবিক অস্ত্রের পথ খুলে দেওয়া জেসিপিওএর আওতায় ইরানকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার দিয়েছিল (যেটার মেয়াদ এখন শেষ হয়ে যেত)। আমি ইরানের সঙ্গে কোনো আলাপ করছি না, কারণ, আমরা তাদের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছি।’
প্রসঙ্গত, ডেমোক্র্যাট দলের সিনেটর ক্রিস কুনস সিনেটের পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটির জ্যেষ্ঠ সদস্য। গত সপ্তাহে তিনি এমএসএনবিসি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক বিমান হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে, তা নিয়ে এখনই কোনো চূড়ান্ত মন্তব্য করা সময়োপযোগী নয়।
কুনস বলেন, ‘আমাদের গোয়েন্দা সংস্থার পেশাদারদের কাজকে রাজনীতির হাতিয়ার বানানো ঠিক হবে না। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যেভাবে সঙ্গে সঙ্গে বলে দিলেন যে, পুরো কর্মসূচি ধ্বংস হয়ে গেছে, সেটা আমার কাছে যথেষ্ট অগ্রহণযোগ্য ও সময়ের আগের দাবি মনে হয়েছে।’
কুনস আরও বলেন, ‘কোন কোন স্থাপনা ও সক্ষমতা কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তা নিয়ে আরও নির্ভুল ও বিস্তারিত তথ্য জানা প্রয়োজন।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ইরানের সঙ্গে কোনো ধরনের কথা বলছেন না এবং দেশটিকে তিনি কোনো প্রস্তাবও দিচ্ছেন না। তিনি দাবি করেন, চলতি মাসের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘পুরোপুরি ধ্বংস’ করে দিয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানে বলা হয়েছে, ট্রাম্প স্থানীয় সময় আজ সোমবার সকালে তাঁর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এই কথাগুলো পোস্ট করেছেন। এর আগে কয়েকটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছিল, ট্রাম্প প্রশাসন ইরানকে বেসামরিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য পারমাণবিক কর্মসূচি গড়ে তুলতে ৩০ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছে।
এমন কোনো উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে সেটি ট্রাম্পের আগের নীতির পুরোপুরি বিপরীত হবে। কারণ, ২০১৮ সালে তিনি সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সময় করা ইরান পরমাণু চুক্তি (জেসিপিওএ) থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে নিয়েছিলেন। সে সময় তিনি বলেছিলেন, ওই চুক্তির আওতায় নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার ও সম্পদ মুক্ত করার মাধ্যমে ইরানকে ‘অর্থের লাইফলাইন’ দেওয়া হয়েছিল।
ট্রাম্প লিখেছেন, ‘ভুয়া ডেমোক্র্যাট সিনেটর ক্রিস কুনসকে বলো, আমি ইরানকে কিছুই দিচ্ছি না। ওবামার মতো না, যে পারমাণবিক অস্ত্রের পথ খুলে দেওয়া জেসিপিওএর আওতায় ইরানকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার দিয়েছিল (যেটার মেয়াদ এখন শেষ হয়ে যেত)। আমি ইরানের সঙ্গে কোনো আলাপ করছি না, কারণ, আমরা তাদের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছি।’
প্রসঙ্গত, ডেমোক্র্যাট দলের সিনেটর ক্রিস কুনস সিনেটের পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটির জ্যেষ্ঠ সদস্য। গত সপ্তাহে তিনি এমএসএনবিসি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক বিমান হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে, তা নিয়ে এখনই কোনো চূড়ান্ত মন্তব্য করা সময়োপযোগী নয়।
কুনস বলেন, ‘আমাদের গোয়েন্দা সংস্থার পেশাদারদের কাজকে রাজনীতির হাতিয়ার বানানো ঠিক হবে না। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যেভাবে সঙ্গে সঙ্গে বলে দিলেন যে, পুরো কর্মসূচি ধ্বংস হয়ে গেছে, সেটা আমার কাছে যথেষ্ট অগ্রহণযোগ্য ও সময়ের আগের দাবি মনে হয়েছে।’
কুনস আরও বলেন, ‘কোন কোন স্থাপনা ও সক্ষমতা কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তা নিয়ে আরও নির্ভুল ও বিস্তারিত তথ্য জানা প্রয়োজন।’
ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে ১৩ জনই প্রাণ হারিয়েছেন বিতর্কিত সংগঠন গাজা হিউম্যানিটিরিয়ান ফাউন্ডেশনের ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে। এ ছাড়া, নিহতের তালিকার চারজনের মৃত্যু হয়েছে অনাহার-অপুষ্টিজনিত কারণে।
৩ মিনিট আগেবিয়ের আগে অনেকেই জীবনের সঙ্গীকে খুঁজে পান। কিন্তু নিউইয়র্কের মিশের ফক্স খুঁজে পেলেন জীবনের সঙ্গীর পাশাপাশি এক অমূল্য হিরাও। ৩১ বছর বয়সী ফক্স দুই বছর আগে সিদ্ধান্ত নেন, নিজের বিয়ের আংটির জন্য হিরা তিনি নিজেই খুঁজে বের করবেন। আর এর জন্য তিনি পৃথিবীর যে কোনো জায়গায় যেতে প্রস্তুত ছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির ৭৬ বছর বয়সী থংবুয়ে ওংবানডু (ডাকনাম ‘বু’) একদিন হঠাৎ একদিন পরিবারকে জানালেন, তিনি নিউইয়র্কে এক পুরোনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে যাবেন। বৃদ্ধের মুখে এই কথা শুনে তাঁর স্ত্রী লিন্ডা কিছুটা অবাকই হলেন—কারণ, বহু বছর আগে নিউইয়র্ক ছেড়ে আসা বু সেখানে কাউকেই চিনতেন না।
১১ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরের কিসতওয়ার জেলার প্রত্যন্ত গ্রাম চশোতি আজ পরিণত হয়েছে এক ভয়াবহ মৃত্যুকূপে। দুপুরের পর হঠাৎ করেই ঘটে যায় প্রবল ক্লাউডবার্স্ট। মুহূর্তের মধ্যেই পাহাড়ি ঝরনাগুলো দানবীয় রূপে নেমে আসে গ্রাম ও তার আশপাশে। জল, কাদা, পাথর মিশে তৈরি হয় এক অপ্রতিরোধ্য ধ্বংস স্রোত।
১১ ঘণ্টা আগে