মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বেশি পরিমাণে তেল-গ্যাস না কিনলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রপ্তানির ওপর শুল্ক আরোপ করা হবে বলে সতর্ক করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দা গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ট্রাম্প নির্বাচনের পর প্রথমবার বাণিজ্য নিয়ে প্রকাশ্যে মন্তব্য করতে গিয়ে ইউএস-ইইউর মধ্যে আসন্ন বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কাকে উসকে দিয়েছেন।
তিনি সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘আমি ইউরোপীয় ইউনিয়নকে বলেছি, আমাদের সঙ্গে তাদের বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি পূরণ করতে হবে। আমাদের তেল ও গ্যাস বড় পরিসরে কিনতে হবে। অন্যথায়, শুল্ক আরোপই একমাত্র পথ!’
বিশ্বে তেলের সর্ববৃহৎ উৎপাদক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর ইউরোপে গ্যাস সরবরাহের প্রধান উৎস হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
তবে সম্প্রতি বাইডেন প্রশাসনের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, এলএনজি রপ্তানি বাড়ানোর ফলে দেশে গ্যাসের দাম ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। এ ছাড়া, এলএনজি উৎপাদনের ফলে উচ্চ কার্বন নিঃসরণের কারণে পরিবেশগত ক্ষতির ঝুঁকিও বাড়বে।
ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেয়েন বলেছেন, ‘মার্কিন এলএনজি রাশিয়ান গ্যাসের বিকল্প হিসেবে ইইউর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এখনো রাশিয়া থেকে প্রচুর এলএনজি পাই। তবে মার্কিন এলএনজি তুলনামূলক সস্তা এবং এর ব্যবহার আমাদের শক্তির খরচ অনেক কমিয়ে দেয়।’
এর আগে, ২০১৮ সালে তৎকালীন ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট জাঁ-ক্লদ জাঙ্কার বিপুল পরিমাণ মার্কিন পণ্য ক্রয় করে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধ এড়াতে সক্ষম হন।
বর্তমানে ইইউর এলএনজি আমদানির প্রায় ৪৮ শতাংশ সরবরাহ করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে রাশিয়ার অংশ মাত্র ১৬ শতাংশ।
ট্রাম্প ইতিমধ্যে কানাডা, মেক্সিকো ও চীনের রপ্তানির ওপর শুল্ক আরোপ করবেন বলে জানিয়েছেন। কিন্তু বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্পের এই পরিকল্পনা মার্কিন ভোক্তাদের জন্য প্রতিবছর অতিরিক্ত ২ হাজার ৪০০ ডলারের খরচ বাড়িয়ে দেবে।
ট্রাম্পের নতুন হুমকি ইইউর জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করলেও বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, মার্কিন এলএনজি কেনা ইউরোপের স্বার্থের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ক্যাপিটাল ইকোনমিকসের প্রধান জলবায়ু ও পণ্য বিশেষজ্ঞ ডেভিড অক্সলে বলেন, ‘ইউরোপের জন্য মার্কিন গ্যাস কেনা রাশিয়ার ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।’
অন্যদিকে, ট্রাম্পের এই কৌশলকে অনেকেই ‘বাণিজ্যিক চাপ’ প্রয়োগের মাধ্যমে বৈশ্বিক শক্তির ক্ষেত্রে মার্কিন আধিপত্য সুসংহত করার একটি প্রচেষ্টা বলে মনে করেছেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বেশি পরিমাণে তেল-গ্যাস না কিনলে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রপ্তানির ওপর শুল্ক আরোপ করা হবে বলে সতর্ক করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দা গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ট্রাম্প নির্বাচনের পর প্রথমবার বাণিজ্য নিয়ে প্রকাশ্যে মন্তব্য করতে গিয়ে ইউএস-ইইউর মধ্যে আসন্ন বাণিজ্য যুদ্ধের আশঙ্কাকে উসকে দিয়েছেন।
তিনি সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘আমি ইউরোপীয় ইউনিয়নকে বলেছি, আমাদের সঙ্গে তাদের বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি পূরণ করতে হবে। আমাদের তেল ও গ্যাস বড় পরিসরে কিনতে হবে। অন্যথায়, শুল্ক আরোপই একমাত্র পথ!’
বিশ্বে তেলের সর্ববৃহৎ উৎপাদক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর ইউরোপে গ্যাস সরবরাহের প্রধান উৎস হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
তবে সম্প্রতি বাইডেন প্রশাসনের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, এলএনজি রপ্তানি বাড়ানোর ফলে দেশে গ্যাসের দাম ৩০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। এ ছাড়া, এলএনজি উৎপাদনের ফলে উচ্চ কার্বন নিঃসরণের কারণে পরিবেশগত ক্ষতির ঝুঁকিও বাড়বে।
ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেয়েন বলেছেন, ‘মার্কিন এলএনজি রাশিয়ান গ্যাসের বিকল্প হিসেবে ইইউর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আমরা এখনো রাশিয়া থেকে প্রচুর এলএনজি পাই। তবে মার্কিন এলএনজি তুলনামূলক সস্তা এবং এর ব্যবহার আমাদের শক্তির খরচ অনেক কমিয়ে দেয়।’
এর আগে, ২০১৮ সালে তৎকালীন ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট জাঁ-ক্লদ জাঙ্কার বিপুল পরিমাণ মার্কিন পণ্য ক্রয় করে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধ এড়াতে সক্ষম হন।
বর্তমানে ইইউর এলএনজি আমদানির প্রায় ৪৮ শতাংশ সরবরাহ করছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যেখানে রাশিয়ার অংশ মাত্র ১৬ শতাংশ।
ট্রাম্প ইতিমধ্যে কানাডা, মেক্সিকো ও চীনের রপ্তানির ওপর শুল্ক আরোপ করবেন বলে জানিয়েছেন। কিন্তু বিশ্লেষকদের মতে, ট্রাম্পের এই পরিকল্পনা মার্কিন ভোক্তাদের জন্য প্রতিবছর অতিরিক্ত ২ হাজার ৪০০ ডলারের খরচ বাড়িয়ে দেবে।
ট্রাম্পের নতুন হুমকি ইইউর জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করলেও বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, মার্কিন এলএনজি কেনা ইউরোপের স্বার্থের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ক্যাপিটাল ইকোনমিকসের প্রধান জলবায়ু ও পণ্য বিশেষজ্ঞ ডেভিড অক্সলে বলেন, ‘ইউরোপের জন্য মার্কিন গ্যাস কেনা রাশিয়ার ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।’
অন্যদিকে, ট্রাম্পের এই কৌশলকে অনেকেই ‘বাণিজ্যিক চাপ’ প্রয়োগের মাধ্যমে বৈশ্বিক শক্তির ক্ষেত্রে মার্কিন আধিপত্য সুসংহত করার একটি প্রচেষ্টা বলে মনে করেছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের কিছু এলাকা ফেরত আনার চেষ্টা করবেন তিনি। আগামী শুক্রবার আলাস্কায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেছেন, ‘রাশিয়া ইউক্রেনের মূল ভূমির বড় অংশ দখল করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত মনটক এলাকাটি একসময় ছিল শান্তশিষ্ট ছেলেদের একটি গ্রাম। এখন অবশ্য তা রূপ নিয়েছে বিলাসবহুল ছুটি কাটানোর কেন্দ্রস্থলে। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিড় এবং জমজমাট রাতের জীবন এলাকাটির পুরোনো চেহারা দ্রুত বদলে দিচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেএভারেস্টের ভিড় কমাতে নেপাল সরকার দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের দুর্গম ও অনাবিষ্কৃত আরও ৯৭টি শৃঙ্গ পর্বতারোহীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, নতুন উদ্যোগের ফলে এভারেস্টের ওপর চাপ কমবে এবং পর্যটন থেকে আয় দূরবর্তী দরিদ্র অঞ্চলেও পৌঁছাবে।
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি থেকে গৃহহীন মানুষদের উচ্ছেদ করতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিরক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাতে জানা গেছে, আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাজধানীতে কয়েক শ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী।
১১ ঘণ্টা আগে