যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইসরায়েলের প্রতি ওয়াশিংটনের লৌহদৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন। গতকাল বুধবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে তিনি এই সমর্থন ব্যক্ত করেন। হোয়াইট হাউস থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন এমন এক সময়ে ইসরায়েলের প্রতি এই সমর্থন ব্যক্ত করলেন, যখন তেল আবিব নির্বিচারে গাজা ও লেবাননে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত ৪২ হাজার মানুষ নিহত ও প্রায় ৯৮ হাজার মানুষ আহত হয়েছে।
চলতি বছরের আগস্ট মাসে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করেছিলেন বাইডেন। এরপর এই প্রথম দুই নেতা টেলিফোনে আলাপ করলেন। তাদের আলাপ প্রায় ৩০ মিনিট স্থায়ী হয়েছে বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট ও আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসও এই টেলিফোন আলাপে যুক্ত ছিলেন।
হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘প্রেসিডেন্ট ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিশ্চিতে দেশটির প্রতি লৌহদৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন। এ ছাড়া তিনি গত ১ অক্টোবর ইসরায়েলে ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলারও নিন্দা করেছেন দ্ব্যর্থহীন ভাষায়।’
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র কারিন জ্যঁ-পিয়েরে এই আলাপকে ‘সরাসরি’ ও ‘ফলপ্রসূ’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, বাইডেন ও নেতানিয়াহু ইরানি হামলার প্রতিক্রিয়ার বিষয়টি নিয়েও আলোচনা করেছেন। তবে এ দুই নেতা কী কী বিষয়ে আলোচনা করেছেন, সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেননি তিনি।
এর আগে গত ১ অক্টোবর ইরান ইসরায়েলে প্রায় ২০০ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালায়। সেই হামলায় ইসরায়েল কোনো ক্ষয়ক্ষতির কথা স্বীকার না করলেও ইরান দাবি করেছে, তাদের ৯০ শতাংশ ক্ষেপণাস্ত্রই ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। তেহরান সে সময় এ-ও দাবি করেছিল যে, গুপ্তহত্যার শিকার হামাসের প্রয়াত প্রধান ইসমাইল হানিয়া, ইসরায়েলি হামলায় নিহত হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহর মৃত্যুর প্রতিশোধ হিসেবে এই হামলা চালানো হয়েছে।
এরপর, আলোচনা শুরু হয় যে ইসরায়েল হয়তো ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাবে। কিন্তু বিষয়টিতে যুক্তরাষ্ট্রের সায় নেই। তবে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, ইরানকে এই হামলার মারাত্মক পরিণতি ভোগ করতে হবে।
এর আগে, বাইডেনের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলি হামলাকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে কি না। জবাবে বাইডেন বলেছিলেন, ‘উত্তর হলো, না।’ পাশাপাশি বাইডেন জানিয়েছেন, ইসরায়েল যদি ইরানের তেল স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় সেটাতেও সায় দেবে না যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইসরায়েলের প্রতি ওয়াশিংটনের লৌহদৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন। গতকাল বুধবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে তিনি এই সমর্থন ব্যক্ত করেন। হোয়াইট হাউস থেকে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন এমন এক সময়ে ইসরায়েলের প্রতি এই সমর্থন ব্যক্ত করলেন, যখন তেল আবিব নির্বিচারে গাজা ও লেবাননে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি হামলায় গাজায় এখন পর্যন্ত ৪২ হাজার মানুষ নিহত ও প্রায় ৯৮ হাজার মানুষ আহত হয়েছে।
চলতি বছরের আগস্ট মাসে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করেছিলেন বাইডেন। এরপর এই প্রথম দুই নেতা টেলিফোনে আলাপ করলেন। তাদের আলাপ প্রায় ৩০ মিনিট স্থায়ী হয়েছে বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট ও আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসও এই টেলিফোন আলাপে যুক্ত ছিলেন।
হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘প্রেসিডেন্ট ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিশ্চিতে দেশটির প্রতি লৌহদৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন। এ ছাড়া তিনি গত ১ অক্টোবর ইসরায়েলে ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলারও নিন্দা করেছেন দ্ব্যর্থহীন ভাষায়।’
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র কারিন জ্যঁ-পিয়েরে এই আলাপকে ‘সরাসরি’ ও ‘ফলপ্রসূ’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, বাইডেন ও নেতানিয়াহু ইরানি হামলার প্রতিক্রিয়ার বিষয়টি নিয়েও আলোচনা করেছেন। তবে এ দুই নেতা কী কী বিষয়ে আলোচনা করেছেন, সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেননি তিনি।
এর আগে গত ১ অক্টোবর ইরান ইসরায়েলে প্রায় ২০০ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালায়। সেই হামলায় ইসরায়েল কোনো ক্ষয়ক্ষতির কথা স্বীকার না করলেও ইরান দাবি করেছে, তাদের ৯০ শতাংশ ক্ষেপণাস্ত্রই ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। তেহরান সে সময় এ-ও দাবি করেছিল যে, গুপ্তহত্যার শিকার হামাসের প্রয়াত প্রধান ইসমাইল হানিয়া, ইসরায়েলি হামলায় নিহত হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহর মৃত্যুর প্রতিশোধ হিসেবে এই হামলা চালানো হয়েছে।
এরপর, আলোচনা শুরু হয় যে ইসরায়েল হয়তো ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাবে। কিন্তু বিষয়টিতে যুক্তরাষ্ট্রের সায় নেই। তবে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, ইরানকে এই হামলার মারাত্মক পরিণতি ভোগ করতে হবে।
এর আগে, বাইডেনের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলি হামলাকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে কি না। জবাবে বাইডেন বলেছিলেন, ‘উত্তর হলো, না।’ পাশাপাশি বাইডেন জানিয়েছেন, ইসরায়েল যদি ইরানের তেল স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় সেটাতেও সায় দেবে না যুক্তরাষ্ট্র।
ইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৬ মিনিট আগেবিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
৩২ মিনিট আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
২ ঘণ্টা আগে