ইউক্রেন, ইসরায়েল ও তাইওয়ানের জন্য ৯ হাজার ৫৩৪ কোটি ডলার সহায়তার বিল পাস করেছে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ ডেমোক্র্যাট নিয়ন্ত্রিত সিনেট। তবে নিম্নকক্ষ রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভে এটির ভাগ্য এখনো অনিশ্চিত।
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে কোনো বিল পাস হতে হলে সর্বনিম্ন ৬০টি ভোট পেতে হয়। ইউক্রেনকে সহায়তা দেওয়ার বিলটি ৭০টি ভোট পেয়েছে। এ বিলের পক্ষে ২২ জন রিপাবলিকান সমর্থন জানিয়েছেন। বিলটি নিয়ে নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভে ভোটাভুটি হওয়ার কথা রয়েছে।
সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠের নেতা চাক শুমার বলেন, ‘সিনেটে সম্ভবত কয়েক দশক পর এমন কোনো বিল পাস হয়েছে যা কেবল আমাদের জাতীয় নিরাপত্তাকেই প্রভাবিত করে না, আমাদের মিত্রদের নিরাপত্তা এবং পশ্চিমা গণতন্ত্রের নিরাপত্তাকেও প্রভাবিত করে।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিও এ তহবিলকে বেশ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছেন। রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে টিকে থাকতে দেশটি ক্ষয়িষ্ণু অর্থনীতিকে আবার সচল করার চেষ্টা করছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন কয়েক মাস ধরেই এই প্যাকেজের জন্য কংগ্রেসকে চাপ দিয়ে আসছেন। তবে রিপাবলিকানদের বিরোধিতার মুখে বিশেষ করে হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভে এ বিল পাস হচ্ছিল না।
ইউক্রেন সহায়তার কঠোর বিরোধী আট রিপাবলিকান সিনেটর ছয় ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে তর্কবিতর্ক চলে। সূর্যোদয়ের আগে সিনেটে ভোট গ্রহণ হয়।
এই প্যাকেজে ইসরায়েলের জন্য তহবিল, গাজায় অবস্থিত ফিলিস্তিনিদের জন্য মানবিক সহায়তা ও তাইওয়ানের জন্য প্রতিরক্ষার বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত।
এর মধ্যে ইউক্রেনের জন্য ৬ হাজার কোটি ডলার তহবিল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। যেখানে ইউক্রেন সেনাদের গোলাবারুদ ফুরিয়ে যাচ্ছে। এই অর্থের বেশির ভাগই ইউক্রেনের সামরিক অভিযানকে সমর্থন করার জন্য এবং ফ্রন্টলাইনে পাঠানো অস্ত্র ও সরঞ্জামের মার্কিন সরবরাহ পুনরায় শুরু করতে ব্যয় করা হবে।
আরও ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল ও মার্কিন সামরিক অভিযান সহায়তা করতে ব্যয় হবে। আর চীনের আগ্রাসন প্রতিরোধ প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে তাইওয়ানসহ ইন্দো–প্যাসিফিক অঞ্চলে মার্কিন অংশীদারদের সহায়তা করতে ব্যয় করা হবে ৮০০ কোটি ডলার।
এ ছাড়া ইউক্রেন, ইসরায়েল এবং গাজায় মানবিক সহায়তার জন্য প্রায় ১ হাজার কোটি ডলার বরাদ্দ করা হয়েছে। ফিলিস্তিনে যেখানে প্রায় এক চতুর্থাংশ জনসংখ্যা অনাহারে রয়েছে এবং ভূখণ্ডের একটি বড় অংশ ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস হয়ে গেছে।
ইউক্রেন, ইসরায়েল ও তাইওয়ানের জন্য ৯ হাজার ৫৩৪ কোটি ডলার সহায়তার বিল পাস করেছে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ ডেমোক্র্যাট নিয়ন্ত্রিত সিনেট। তবে নিম্নকক্ষ রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভে এটির ভাগ্য এখনো অনিশ্চিত।
যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে কোনো বিল পাস হতে হলে সর্বনিম্ন ৬০টি ভোট পেতে হয়। ইউক্রেনকে সহায়তা দেওয়ার বিলটি ৭০টি ভোট পেয়েছে। এ বিলের পক্ষে ২২ জন রিপাবলিকান সমর্থন জানিয়েছেন। বিলটি নিয়ে নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভে ভোটাভুটি হওয়ার কথা রয়েছে।
সিনেটে সংখ্যাগরিষ্ঠের নেতা চাক শুমার বলেন, ‘সিনেটে সম্ভবত কয়েক দশক পর এমন কোনো বিল পাস হয়েছে যা কেবল আমাদের জাতীয় নিরাপত্তাকেই প্রভাবিত করে না, আমাদের মিত্রদের নিরাপত্তা এবং পশ্চিমা গণতন্ত্রের নিরাপত্তাকেও প্রভাবিত করে।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিও এ তহবিলকে বেশ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছেন। রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে টিকে থাকতে দেশটি ক্ষয়িষ্ণু অর্থনীতিকে আবার সচল করার চেষ্টা করছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন কয়েক মাস ধরেই এই প্যাকেজের জন্য কংগ্রেসকে চাপ দিয়ে আসছেন। তবে রিপাবলিকানদের বিরোধিতার মুখে বিশেষ করে হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভে এ বিল পাস হচ্ছিল না।
ইউক্রেন সহায়তার কঠোর বিরোধী আট রিপাবলিকান সিনেটর ছয় ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে তর্কবিতর্ক চলে। সূর্যোদয়ের আগে সিনেটে ভোট গ্রহণ হয়।
এই প্যাকেজে ইসরায়েলের জন্য তহবিল, গাজায় অবস্থিত ফিলিস্তিনিদের জন্য মানবিক সহায়তা ও তাইওয়ানের জন্য প্রতিরক্ষার বিষয়টিও অন্তর্ভুক্ত।
এর মধ্যে ইউক্রেনের জন্য ৬ হাজার কোটি ডলার তহবিল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। যেখানে ইউক্রেন সেনাদের গোলাবারুদ ফুরিয়ে যাচ্ছে। এই অর্থের বেশির ভাগই ইউক্রেনের সামরিক অভিযানকে সমর্থন করার জন্য এবং ফ্রন্টলাইনে পাঠানো অস্ত্র ও সরঞ্জামের মার্কিন সরবরাহ পুনরায় শুরু করতে ব্যয় করা হবে।
আরও ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল ও মার্কিন সামরিক অভিযান সহায়তা করতে ব্যয় হবে। আর চীনের আগ্রাসন প্রতিরোধ প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে তাইওয়ানসহ ইন্দো–প্যাসিফিক অঞ্চলে মার্কিন অংশীদারদের সহায়তা করতে ব্যয় করা হবে ৮০০ কোটি ডলার।
এ ছাড়া ইউক্রেন, ইসরায়েল এবং গাজায় মানবিক সহায়তার জন্য প্রায় ১ হাজার কোটি ডলার বরাদ্দ করা হয়েছে। ফিলিস্তিনে যেখানে প্রায় এক চতুর্থাংশ জনসংখ্যা অনাহারে রয়েছে এবং ভূখণ্ডের একটি বড় অংশ ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস হয়ে গেছে।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৭ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৯ ঘণ্টা আগে