সাইফার মামলায় প্রধান অভিযুক্ত করা হয়েছে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কোরেশিকে। দেশটির ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এফআইএ) এই দুজনকে প্রধান আসামি করে চার্জশিট জমা দিয়েছে আদালতে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে এই মামলায় ইমরান খান ও কোরেশির মৃত্যুদণ্ডও হতে পারে। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পাকিস্তানের অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টের অধীনে এই সাইফার মামলার বিচারের লক্ষ্যে একটি বিশেষ আদালত গঠিত হয়েছে। এফআইএর কর্মকর্তারা এই আদালতেই সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কোরেশিকে প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে উল্লেখ করে চার্জশিট জমা দিয়েছেন।
ইমরান খান ও শাহ মাহমুদ কোরেশি ছাড়াও এই মামলায় সাবেক মুখ্য সচিব আজম খান, সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও ইমরানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফের সাবেক মহাসচিব আসাদ উমরকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিষয়টির সঙ্গে জড়িত একটি সূত্র। চার্জশিটে কয়েকজনকে পলাতক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
এফআইএর কর্মকর্তারা চার্জশিটে অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টের ৫ ও ৯ ধারায় অভিযোগ এনেছেন। এই অভিযোগ প্রমাণিত হলে আসামিদের মৃত্যুদণ্ড কিংবা ১৪ বছরে কারাদণ্ড হতে পারে। তবে ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ এই চার্জশিটকে অস্বীকার করে বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেছে।
এদিকে তদন্ত সংস্থা এই মামলায় সব মিলিয়ে ২৭ জনকে সাক্ষী করেছে। তাঁদের মধ্যে প্রায় সবাইকে এই মামলায় আদালতে এসে সাক্ষ্য দেওয়ানো হবে। এরই মধ্যে মামলার প্রধান সাক্ষী আজম খান সাক্ষ্য দিয়েছেন ইমরান খানে বিরুদ্ধে। এই সাক্ষ্য দেওয়ার আগে তিনি দীর্ঘ কয়েক মাস জনসমক্ষে আসেননি। তিনি দাবি করেছেন, ইমরান খান সে সময় পার্লামেন্টে তাঁর বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাব থেকে জনসাধারণের মনোযোগ সরানোর জন্য ওই গোপন নথির বিষয়টিকে সামনে এনেছিলেন।
আজম খান বিবৃতিতে অভিযোগ করেন, ইমরান খান আজম খানকে বলেছিলেন, তিনি জনসাধারণের সামনে ওই গোপন নথি প্রকাশ করবেন। তিনি আরও দাবি করেছেন, তিনি ইমরান খানকে সেই নথি দিয়েছিলেন এবং পরে বারবার ফেরত চাইলেও ইমরান খান সেটি ফেরত দেননি।
সাইফার মামলায় প্রধান অভিযুক্ত করা হয়েছে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কোরেশিকে। দেশটির ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এফআইএ) এই দুজনকে প্রধান আসামি করে চার্জশিট জমা দিয়েছে আদালতে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে এই মামলায় ইমরান খান ও কোরেশির মৃত্যুদণ্ডও হতে পারে। পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পাকিস্তানের অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টের অধীনে এই সাইফার মামলার বিচারের লক্ষ্যে একটি বিশেষ আদালত গঠিত হয়েছে। এফআইএর কর্মকর্তারা এই আদালতেই সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কোরেশিকে প্রধান অভিযুক্ত হিসেবে উল্লেখ করে চার্জশিট জমা দিয়েছেন।
ইমরান খান ও শাহ মাহমুদ কোরেশি ছাড়াও এই মামলায় সাবেক মুখ্য সচিব আজম খান, সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও ইমরানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফের সাবেক মহাসচিব আসাদ উমরকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বিষয়টির সঙ্গে জড়িত একটি সূত্র। চার্জশিটে কয়েকজনকে পলাতক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
এফআইএর কর্মকর্তারা চার্জশিটে অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টের ৫ ও ৯ ধারায় অভিযোগ এনেছেন। এই অভিযোগ প্রমাণিত হলে আসামিদের মৃত্যুদণ্ড কিংবা ১৪ বছরে কারাদণ্ড হতে পারে। তবে ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ এই চার্জশিটকে অস্বীকার করে বিচার বিভাগীয় তদন্ত দাবি করেছে।
এদিকে তদন্ত সংস্থা এই মামলায় সব মিলিয়ে ২৭ জনকে সাক্ষী করেছে। তাঁদের মধ্যে প্রায় সবাইকে এই মামলায় আদালতে এসে সাক্ষ্য দেওয়ানো হবে। এরই মধ্যে মামলার প্রধান সাক্ষী আজম খান সাক্ষ্য দিয়েছেন ইমরান খানে বিরুদ্ধে। এই সাক্ষ্য দেওয়ার আগে তিনি দীর্ঘ কয়েক মাস জনসমক্ষে আসেননি। তিনি দাবি করেছেন, ইমরান খান সে সময় পার্লামেন্টে তাঁর বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাব থেকে জনসাধারণের মনোযোগ সরানোর জন্য ওই গোপন নথির বিষয়টিকে সামনে এনেছিলেন।
আজম খান বিবৃতিতে অভিযোগ করেন, ইমরান খান আজম খানকে বলেছিলেন, তিনি জনসাধারণের সামনে ওই গোপন নথি প্রকাশ করবেন। তিনি আরও দাবি করেছেন, তিনি ইমরান খানকে সেই নথি দিয়েছিলেন এবং পরে বারবার ফেরত চাইলেও ইমরান খান সেটি ফেরত দেননি।
ইসরায়েলের টানা হামলায় স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার ভোর থেকে এখন গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত গাজায় অন্তত ৪৩ জন নিহত হয়েছেন। গাজা চিকিৎসা সেবা সংশ্লিষ্টদের বরাত দিয়ে এমনটাই জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা। এ নিয়ে ২০ মাস ধরে চলা এই যুদ্ধের শুরু থেকে ফিলিস্তিনি নিহতের সংখ্যা ৫৬ হাজার ছাড়াল।
১৮ মিনিট আগেইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি আনতে মধ্যস্থতা করেছে কাতার। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কূটনৈতিক সূত্র ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্টকে এই তথ্য জানান। স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার রাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেন। তবে ইরান এই যুদ্ধবিরতির বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
৩১ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হতে যাচ্ছে বলে ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু ইরান এখনো বিষয়টি নিশ্চিত করেনি। ইসরায়েলের তরফ থেকেও এই বিষয়ে কোনো তথ্য জানানো হয়নি। তবে, ট্রাম্পের ঘোষণার পরও ইরাকে অবস্থিত ৩টি সেনা ঘাঁটিতে হামলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে ‘১২ দিনের যুদ্ধ’ শেষ হয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এই ঘোষণা দেন।
৩ ঘণ্টা আগে