পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে আবারও সাইফার মামলায় অভিযুক্ত করেছেন পাকিস্তানের একটি আদালত। গত বুধবার তাঁকে এবং তাঁর আমলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কোরেশিকে এই মামলায় নতুন করে অভিযুক্ত করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা দুজন রাষ্ট্রীয় গোপন নথি ফাঁস করেছেন। তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আদালতের নথি থেকে দেখা গেছে, রাওয়ালপিন্ডিতে অবস্থিত একটি কারাগারে স্থাপিত বিশেষ আদালত ইমরান খান ও শাহ মাহমুদ কোরেশিকে এই মামলার শুনানির সময় পুনরায় অভিযুক্ত করেন। এর আগে এই মামলায় কোরেশিকে নির্দোষ বলে খালাস দেওয়া হয়েছিল। এ সময় তাঁদের দুজনের বিরুদ্ধে নতুন করে অভিযোগও গঠন করা হয়।
নতুন এই অভিযোগের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেন, পুরো বিষয়টিই একটি সাজানো নাটক এবং এই নাটক মঞ্চস্থ করা হয়েছে মূলত সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) কমর জাভেদ বাজওয়া ও মার্কিন কূটনৈতিক ডোনাল্ড লুকে বাঁচাতে।
এ সময় ইমরান খান অভিযোগ করেন, তাঁর সরকারকে অনাস্থা ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। যদিও এর আগেও একই অভিযোগ করেছিলেন তিনি। তবে ওয়াশিংটন ও ইসলামাবাদ এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এ সময় তিনি আরও অভিযোগ করেন, ওই সাইফার বা গোপন তারবার্তা পাঠানো হয়েছিল মূলত তাঁর সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতেই।
ইমরান খান বলেন, ‘আমি মৃত্যুদণ্ডের ভয়ে ভীত নই।’ এ সময় তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন তাঁর বিরুদ্ধে এই মামলায় ন্যায়বিচার সম্ভব নয়। তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমের কণ্ঠ চেপে ধরে রেখে কীভাবে একটি ন্যায়বিচার সম্ভব?’ এ সময় তিনি আদালতকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘যদি ন্যায়বিচার না হয় তবে এর দায়দায়িত্ব আমৃত্যু আপনাকে বহন করতে হবে।’ প্রতিক্রিয়ায় আদালত তাঁকে স্মরণ করিয়ে দেন, ‘এটি আদালত এবং এখানে এমনভাবে কথা বলা অনুচিত।’
এর আগে ‘সাইফার মামলা নামে’ পরিচিত এই মামলায় প্রথমবারের মতো ইমরান খান ও শাহ মাহমুদ কোরেশিকে অভিযুক্ত করা হয় ২০২৩ সালের অক্টোবরে। পরে গত নভেম্বরে ইসলামাবাদ হাইকোর্ট এই মামলাকে অন্তঃসারশূন্য বলে অভিহিত করেছিলেন এবং ঘোষণা দিয়েছিলেন কারাগারে বিশেষ আদালত স্থাপন করে এই মামলা চালানো ‘বেআইনি।’
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে আবারও সাইফার মামলায় অভিযুক্ত করেছেন পাকিস্তানের একটি আদালত। গত বুধবার তাঁকে এবং তাঁর আমলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কোরেশিকে এই মামলায় নতুন করে অভিযুক্ত করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা দুজন রাষ্ট্রীয় গোপন নথি ফাঁস করেছেন। তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আদালতের নথি থেকে দেখা গেছে, রাওয়ালপিন্ডিতে অবস্থিত একটি কারাগারে স্থাপিত বিশেষ আদালত ইমরান খান ও শাহ মাহমুদ কোরেশিকে এই মামলার শুনানির সময় পুনরায় অভিযুক্ত করেন। এর আগে এই মামলায় কোরেশিকে নির্দোষ বলে খালাস দেওয়া হয়েছিল। এ সময় তাঁদের দুজনের বিরুদ্ধে নতুন করে অভিযোগও গঠন করা হয়।
নতুন এই অভিযোগের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেন, পুরো বিষয়টিই একটি সাজানো নাটক এবং এই নাটক মঞ্চস্থ করা হয়েছে মূলত সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) কমর জাভেদ বাজওয়া ও মার্কিন কূটনৈতিক ডোনাল্ড লুকে বাঁচাতে।
এ সময় ইমরান খান অভিযোগ করেন, তাঁর সরকারকে অনাস্থা ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। যদিও এর আগেও একই অভিযোগ করেছিলেন তিনি। তবে ওয়াশিংটন ও ইসলামাবাদ এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এ সময় তিনি আরও অভিযোগ করেন, ওই সাইফার বা গোপন তারবার্তা পাঠানো হয়েছিল মূলত তাঁর সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতেই।
ইমরান খান বলেন, ‘আমি মৃত্যুদণ্ডের ভয়ে ভীত নই।’ এ সময় তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন তাঁর বিরুদ্ধে এই মামলায় ন্যায়বিচার সম্ভব নয়। তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমের কণ্ঠ চেপে ধরে রেখে কীভাবে একটি ন্যায়বিচার সম্ভব?’ এ সময় তিনি আদালতকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘যদি ন্যায়বিচার না হয় তবে এর দায়দায়িত্ব আমৃত্যু আপনাকে বহন করতে হবে।’ প্রতিক্রিয়ায় আদালত তাঁকে স্মরণ করিয়ে দেন, ‘এটি আদালত এবং এখানে এমনভাবে কথা বলা অনুচিত।’
এর আগে ‘সাইফার মামলা নামে’ পরিচিত এই মামলায় প্রথমবারের মতো ইমরান খান ও শাহ মাহমুদ কোরেশিকে অভিযুক্ত করা হয় ২০২৩ সালের অক্টোবরে। পরে গত নভেম্বরে ইসলামাবাদ হাইকোর্ট এই মামলাকে অন্তঃসারশূন্য বলে অভিহিত করেছিলেন এবং ঘোষণা দিয়েছিলেন কারাগারে বিশেষ আদালত স্থাপন করে এই মামলা চালানো ‘বেআইনি।’
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
২ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে