আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইসরায়েল সফরে গিয়ে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসকে ‘বর্বর জানোয়ার’ আখ্যা দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। একই সঙ্গে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া দেশগুলোকে গুরুত্বহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। তবে, তিনি গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা নিয়ে একটি শব্দও ব্যয় করেননি।
মধ্যপ্রাচ্যকেন্দ্রিক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট মনিটরের খবরে বলা হয়েছে, গতকাল সোমবার ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে রুবিও বলেন, বিভিন্ন দেশের স্বীকৃতির ঘোষণা ‘আসলে প্রতীকী মাত্র’ এবং এতে হামাস আরও উৎসাহিত হচ্ছে। তিনি দাবি করেন, এসব পদক্ষেপে শান্তি প্রতিষ্ঠার কোনো অগ্রগতি হয় না।
রুবিও অভিযোগ করেন, ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার অঙ্গীকার বা পদক্ষেপ শান্তির পথে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এগুলোর কোনো প্রভাব নেই ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের পথে, বরং এতে হামাস আরও উৎসাহিত হয়।’
এর আগে, ২০২৪ সালের মে মাসে ইসরায়েলের গাজায় গণহত্যার মধ্যে নরওয়ে, স্পেন ও আয়ারল্যান্ড ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়। জাতিসংঘে ইতিমধ্যে ১৪৬টি দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এদিকে যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স জানিয়েছে, তারা ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডের জবাবে সেপ্টেম্বরেই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে।
নেতানিয়াহুর পাশে দাঁড়িয়ে রুবিও আবারও যুক্তরাষ্ট্রের ‘অটল সমর্থনের’ আশ্বাস দেন ইসরায়েলকে। একই সঙ্গে তিনি হামাসকে আখ্যা দেন ‘বর্বর জানোয়ার’ হিসেবে। রুবিও বলেন, ‘গাজার মানুষ একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ পাওয়ার অধিকার রাখে। তবে সেই ভবিষ্যৎ শুরু হবে কেবল তখনই, যখন হামাসকে ধ্বংস করা হবে।’
সফরে রুবিও কাতারে ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলা নিয়েও মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, হামলায় হতাহত হলেও যুক্তরাষ্ট্র কাতারের গঠনমূলক ভূমিকার প্রত্যাশা করে যাচ্ছে। অন্যদিকে নেতানিয়াহু দোহায় হামলার পক্ষে যুক্তি দিয়ে বলেন, সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয় দেওয়া যায় না। তিনি ৯ / ১১-পরবর্তী যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পদক্ষেপের সঙ্গে ইসরায়েলের হামলার তুলনা করেন।
গত ৯ সেপ্টেম্বর দোহায় হামলায় ছয়জন নিহত হন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন হামাস নেতা খালিল আল-হাইয়ার ছেলে, একজন দপ্তর সহকারী ও কাতারের এক নিরাপত্তাকর্মী। তবে হামাসের কোনো শীর্ষ নেতা হতাহত হননি।
এ ঘটনায় কাতারের পাশে দাঁড়িয়েছে উপসাগরীয় ও বৈশ্বিক শক্তিগুলো। সংযুক্ত আরব আমিরাত ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদও জরুরি বৈঠকের ডাক দিয়েছে। কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আবদুর রহমান আল-থানি ইসরায়েলের এই হামলাকে ‘রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস’ বলে উল্লেখ করেছেন।
ইসরায়েল সফরে গিয়ে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসকে ‘বর্বর জানোয়ার’ আখ্যা দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। একই সঙ্গে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া দেশগুলোকে গুরুত্বহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। তবে, তিনি গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা নিয়ে একটি শব্দও ব্যয় করেননি।
মধ্যপ্রাচ্যকেন্দ্রিক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট মনিটরের খবরে বলা হয়েছে, গতকাল সোমবার ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে রুবিও বলেন, বিভিন্ন দেশের স্বীকৃতির ঘোষণা ‘আসলে প্রতীকী মাত্র’ এবং এতে হামাস আরও উৎসাহিত হচ্ছে। তিনি দাবি করেন, এসব পদক্ষেপে শান্তি প্রতিষ্ঠার কোনো অগ্রগতি হয় না।
রুবিও অভিযোগ করেন, ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার অঙ্গীকার বা পদক্ষেপ শান্তির পথে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এগুলোর কোনো প্রভাব নেই ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের পথে, বরং এতে হামাস আরও উৎসাহিত হয়।’
এর আগে, ২০২৪ সালের মে মাসে ইসরায়েলের গাজায় গণহত্যার মধ্যে নরওয়ে, স্পেন ও আয়ারল্যান্ড ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়। জাতিসংঘে ইতিমধ্যে ১৪৬টি দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এদিকে যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স জানিয়েছে, তারা ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডের জবাবে সেপ্টেম্বরেই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে।
নেতানিয়াহুর পাশে দাঁড়িয়ে রুবিও আবারও যুক্তরাষ্ট্রের ‘অটল সমর্থনের’ আশ্বাস দেন ইসরায়েলকে। একই সঙ্গে তিনি হামাসকে আখ্যা দেন ‘বর্বর জানোয়ার’ হিসেবে। রুবিও বলেন, ‘গাজার মানুষ একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ পাওয়ার অধিকার রাখে। তবে সেই ভবিষ্যৎ শুরু হবে কেবল তখনই, যখন হামাসকে ধ্বংস করা হবে।’
সফরে রুবিও কাতারে ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলা নিয়েও মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, হামলায় হতাহত হলেও যুক্তরাষ্ট্র কাতারের গঠনমূলক ভূমিকার প্রত্যাশা করে যাচ্ছে। অন্যদিকে নেতানিয়াহু দোহায় হামলার পক্ষে যুক্তি দিয়ে বলেন, সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয় দেওয়া যায় না। তিনি ৯ / ১১-পরবর্তী যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পদক্ষেপের সঙ্গে ইসরায়েলের হামলার তুলনা করেন।
গত ৯ সেপ্টেম্বর দোহায় হামলায় ছয়জন নিহত হন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন হামাস নেতা খালিল আল-হাইয়ার ছেলে, একজন দপ্তর সহকারী ও কাতারের এক নিরাপত্তাকর্মী। তবে হামাসের কোনো শীর্ষ নেতা হতাহত হননি।
এ ঘটনায় কাতারের পাশে দাঁড়িয়েছে উপসাগরীয় ও বৈশ্বিক শক্তিগুলো। সংযুক্ত আরব আমিরাত ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব করেছে। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদও জরুরি বৈঠকের ডাক দিয়েছে। কাতারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন আবদুর রহমান আল-থানি ইসরায়েলের এই হামলাকে ‘রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস’ বলে উল্লেখ করেছেন।
লোহার ফটক থেকে ড্রামের শব্দ ভেসে আসছে। হাজারো মানুষ ব্যারিকেড ভেঙে ফেলছে। সুসজ্জিত ভবনে ঢুকে পড়ছে সাধারণ মানুষ। ভেঙে ফেলছে ভবনের জানালা, শিল্পকর্ম। অনেকেই সেখান থেকে দামি জিনিসপত্র নিয়ে যাচ্ছে। এই সুসজ্জিত ভবনে থাকা দামি জিনিসপত্র, শিল্পকর্ম সবই ছিল কর্তৃত্ববাদী সরকারের প্রতীক।
৮ ঘণ্টা আগেএনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, দশকের পর দশক ধরে ইসলামাবাদ তাদের মাটি থেকে পরিচালিত সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে সমর্থন করার বিষয়টি অস্বীকার করে আসছে। অথচ ইলিয়াস কাশ্মীরি মিশন মুস্তাফার ৩৮তম বার্ষিক সম্মেলনে প্রকাশ্যে অভিযোগ করেন, মুনিরের নেতৃত্বে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী ভারতীয় অভিযানে নিহত ব্যক্তিদের জানাজায়
১১ ঘণ্টা আগেইউবিএস বিশ্লেষক জিয়োভান্নি স্টাউনোভো বলেন, দুর্বল ডলার কিছুটা ভূমিকা রাখছে, তবে মূল বিষয় হলো ফেড এই সপ্তাহে সুদের হার কমাবে এমন প্রত্যাশা।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজের মালিকানাধীন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প অভিযোগ করেন, দ্য নিউইয়র্ক টাইমস তাঁর, তাঁর পরিবার ও তাঁর ব্যবসা সম্পর্কে মিথ্যা বক্তব্য দিয়েছে; যদিও তিনি অভিযোগগুলোর বিস্তারিত জানাননি।
১৬ ঘণ্টা আগে