সৌদি আরবের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মেগা প্রকল্প নিওমের কোনো প্রকল্পই থেমে নেই। এগিয়ে চলছে পূর্ণ গতিতে। এমন কথাই বলেছেন দেশটির অর্থমন্ত্রী ফয়সাল আল-ইব্রাহিম। তিনি জানিয়েছেন, দেড় লাখ কোটি ডলারের এই প্রকল্প অর্থের অভাবে থেমে নেই। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সৌদি আরবে চলমান ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বৈঠকের পাশাপাশি সিএনবিসির সাংবাদিক ড্যান মারফিকে গত সোমবার এক সাক্ষাৎকার দেন ফয়সাল আল-ইব্রাহিম। সেখানেই তিনি নিওম সংক্রান্ত গুজব উড়িয়ে দেন। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল যখন, ব্লুমবার্গসহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ হয়েছে যে, অর্থাভাবে সংকুচিত হয়ে আসছে নিওম প্রকল্পের আকার।
তবে এসব খবরকে উড়িয়ে দিয়ে ফয়সাল আল-ইব্রাহিম বলেন, ‘সবগুলো প্রকল্পই পূর্ণগতিতে এগিয়ে চলছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা নজিরবিহীন একটা কিছু করতে যাচ্ছি, আমরা কাজও করছি নজিরবিহীনভাবে এবং আমরা এমন কিছু ফলাফল উপস্থাপন করব যা নিশ্চয়ই নজিরবিহীন হবে।’
এপ্রিলের শুরুতে ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, দ্য লাইনে যে পরিমাণ মানুষের বসবাসের কথা ছিল, সেই সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করেছে সৌদি আরব। ২০৩০ সালের মধ্যে ওই শহরে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা ১৫ লাখ থেকে কমিয়ে ৩ লাখ লক্ষ্যমাত্রা দেখিয়েছে সৌদি কর্তৃপক্ষ।
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ভিশন-২০৩০ প্রকল্পে ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের বিষয়ে ব্যাপক উদ্বেগ উত্থাপিত হয়েছে। বিশেষ করে নিওম প্রকল্পে ৫০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সৌদি সরকারের মধ্যে উদ্বেগ বেড়েছে। এ অবস্থায় দেশটি নিওম এবং অন্যান্য ভিশন-২০৩০ মেগা প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য ঋণ নিতে শুরু করেছে বলে গত ফেব্রুয়ারিতে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
লোহিতসাগরের প্রবেশদ্বারে আকাবা উপসাগরের মুখ থেকে তাবুক প্রদেশে ১৭০ কিলোমিটার লম্বা শহর নির্মাণের পরিকল্পনা। ‘দ্য লাইন’ নামে এই রৈখিক শহর নিওম প্রকল্পের একটি অংশ। মাত্র ১৩ বর্গমাইল এলাকায় ৯০ লাখ মানুষের বসবাস হবে বলে ভাবনা ছিল।
যতটা দ্রুত শহরটি তৈরি হবে বলে ভাবা হয়েছিল, তা হচ্ছে না। আয়না ঘেরা মরু শহর নির্মাণের স্বপ্ন কিছুটা মলিন হয়ে আসছে। এর জন্য যত খরচ হবে, তা জোগাড়ে হিমশিম খাচ্ছে রাজতন্ত্র। অর্থসংকটে প্রকল্পটির বিস্তার কমে আসছে বলে ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে। এই প্রকল্পে প্রাথমিকভাবে ১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয়ের পরিকল্পনা ছিল।
সাম্প্রতিক খবর হলো, সৌদি যুবরাজের ১৭০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রৈখিক শহর প্রকল্প ছোট হয়ে ১ শতাংশের কাছে নেমেছে। ৯৮ দশমিক ৬ শতাংশই বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে না। অর্থাৎ, মাত্র ২ দশমিক ৪ কিলোমিটার নির্মাণ করা হবে, তাও ২০৩০ সাল নাগাদ সম্ভব হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে এক ঠিকাদার শ্রমিকদের ছাঁটাই শুরু করেছেন।
যুবরাজ মোহাম্মদের প্রকল্পটির রূপকল্পে বারবার পরিবর্তন, বাজেটের অতিরিক্ত ব্যয় এবং মূল কর্মীদের ক্রমাগত পরিবর্তনের খবর পাওয়া গেছে। যাঁরা এই প্রকল্পে কাজ করেছেন, তাঁদের কেউ কেউ এটিকে ‘বাস্তবতাবিবর্জিত’ বলে বর্ণনা করেছেন। ব্লুমবার্গ অনুসারে, ২০২৪ সালের সামগ্রিক নিওম বাজেটের অনুমোদন এখনো দেয়নি সৌদি আরবের সার্বভৌম সম্পদ তহবিল। রাজতন্ত্রের নগদ রিজার্ভের পরিমাণ দিনে দিনে কমে আসছে। এ কারণে দ্য লাইনের পরিধি কমে আসতে পারে।
গত ২২ এপ্রিল বিজনেস ইনসাইডারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, নিওম প্রকল্পের কর্মকর্তারা সেখানে চীনা বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বেইজিং, সাংহাই ও হংকং সফর করেছেন। তাঁরা রহস্যময় মেগা সিটিটির নানা সুবিধা ও সম্ভাবনার ওপর আলোকপাত করেছেন। এ ধরনের তৎপরতার পরও এখন পর্যন্ত কোনো চুক্তি ঘোষণা করা হয়নি।
সর্বশেষ, নিওম ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড ১০০০ কোটি সৌদি রিয়াল বা ২৬৭ কোটি ডলার বিনিয়োগ পেয়েছে যথেষ্ট সহজ শর্তে। সৌদি ন্যাশনাল ব্যাংক, রিয়াদ ব্যাংক, সৌদি আওয়াল ব্যাংক এই বিনিয়োগ তহবিল সংগ্রহকারী হিসেবে কাজ করেছে। বিপরীতে আল-রাজি ব্যাংক, আলিনমা ব্যাংক, আরব ন্যাশনাল ব্যাংক, ব্যাংক আল-বিলাদ, সৌদি ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক এবং ব্যাংক আল জাজিরা এই তহবিলে বিনিয়োগ করেছে।
ফয়সাল আল-ইব্রাহিম জোর দিয়ে বলেন, নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যেই পরিকল্পনা অনুসারে প্রকল্পের কাজ শেষ করা হবে। তবে গুণগত মানের বিষয়টি নির্ধারণ করা হবে ‘ন্যূনতম অর্থনৈতিক উপযোগিতার’ বিষয়টি আমলে নিয়ে। তিনি বলেন, ‘আমরা বাজারের প্রতিক্রিয়া দেখতে পাচ্ছি, বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকেও আগ্রহ দেখছি এবং আমরা সব সময়ই সর্বোত্তম অর্থনৈতিক সুবিধা যেন নিশ্চিত করা যায় সেদিকটায় আমরা অগ্রাধিকার দেব।’
সৌদি আরবের অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সৌদি আরবের অর্থনীতি দ্রুত বিকশিত হচ্ছে। তবে আমরা এর ওপর অতিরিক্ত বোঝা চাপাতে চাই না। আমরা নিজেদের স্বার্থের বিরুদ্ধে খুব বেশি আমদানি করে এই প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করতে চাই না।’ তিনি বলেন, ‘এটি দীর্ঘমেয়াদি মডিউলার ডিজাইনের প্রকল্প।’
সৌদি আরবের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মেগা প্রকল্প নিওমের কোনো প্রকল্পই থেমে নেই। এগিয়ে চলছে পূর্ণ গতিতে। এমন কথাই বলেছেন দেশটির অর্থমন্ত্রী ফয়সাল আল-ইব্রাহিম। তিনি জানিয়েছেন, দেড় লাখ কোটি ডলারের এই প্রকল্প অর্থের অভাবে থেমে নেই। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সৌদি আরবে চলমান ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বৈঠকের পাশাপাশি সিএনবিসির সাংবাদিক ড্যান মারফিকে গত সোমবার এক সাক্ষাৎকার দেন ফয়সাল আল-ইব্রাহিম। সেখানেই তিনি নিওম সংক্রান্ত গুজব উড়িয়ে দেন। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল যখন, ব্লুমবার্গসহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে খবর প্রকাশ হয়েছে যে, অর্থাভাবে সংকুচিত হয়ে আসছে নিওম প্রকল্পের আকার।
তবে এসব খবরকে উড়িয়ে দিয়ে ফয়সাল আল-ইব্রাহিম বলেন, ‘সবগুলো প্রকল্পই পূর্ণগতিতে এগিয়ে চলছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা নজিরবিহীন একটা কিছু করতে যাচ্ছি, আমরা কাজও করছি নজিরবিহীনভাবে এবং আমরা এমন কিছু ফলাফল উপস্থাপন করব যা নিশ্চয়ই নজিরবিহীন হবে।’
এপ্রিলের শুরুতে ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, দ্য লাইনে যে পরিমাণ মানুষের বসবাসের কথা ছিল, সেই সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করেছে সৌদি আরব। ২০৩০ সালের মধ্যে ওই শহরে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা ১৫ লাখ থেকে কমিয়ে ৩ লাখ লক্ষ্যমাত্রা দেখিয়েছে সৌদি কর্তৃপক্ষ।
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ভিশন-২০৩০ প্রকল্পে ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের বিষয়ে ব্যাপক উদ্বেগ উত্থাপিত হয়েছে। বিশেষ করে নিওম প্রকল্পে ৫০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সৌদি সরকারের মধ্যে উদ্বেগ বেড়েছে। এ অবস্থায় দেশটি নিওম এবং অন্যান্য ভিশন-২০৩০ মেগা প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য ঋণ নিতে শুরু করেছে বলে গত ফেব্রুয়ারিতে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
লোহিতসাগরের প্রবেশদ্বারে আকাবা উপসাগরের মুখ থেকে তাবুক প্রদেশে ১৭০ কিলোমিটার লম্বা শহর নির্মাণের পরিকল্পনা। ‘দ্য লাইন’ নামে এই রৈখিক শহর নিওম প্রকল্পের একটি অংশ। মাত্র ১৩ বর্গমাইল এলাকায় ৯০ লাখ মানুষের বসবাস হবে বলে ভাবনা ছিল।
যতটা দ্রুত শহরটি তৈরি হবে বলে ভাবা হয়েছিল, তা হচ্ছে না। আয়না ঘেরা মরু শহর নির্মাণের স্বপ্ন কিছুটা মলিন হয়ে আসছে। এর জন্য যত খরচ হবে, তা জোগাড়ে হিমশিম খাচ্ছে রাজতন্ত্র। অর্থসংকটে প্রকল্পটির বিস্তার কমে আসছে বলে ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে। এই প্রকল্পে প্রাথমিকভাবে ১ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয়ের পরিকল্পনা ছিল।
সাম্প্রতিক খবর হলো, সৌদি যুবরাজের ১৭০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই রৈখিক শহর প্রকল্প ছোট হয়ে ১ শতাংশের কাছে নেমেছে। ৯৮ দশমিক ৬ শতাংশই বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে না। অর্থাৎ, মাত্র ২ দশমিক ৪ কিলোমিটার নির্মাণ করা হবে, তাও ২০৩০ সাল নাগাদ সম্ভব হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে এক ঠিকাদার শ্রমিকদের ছাঁটাই শুরু করেছেন।
যুবরাজ মোহাম্মদের প্রকল্পটির রূপকল্পে বারবার পরিবর্তন, বাজেটের অতিরিক্ত ব্যয় এবং মূল কর্মীদের ক্রমাগত পরিবর্তনের খবর পাওয়া গেছে। যাঁরা এই প্রকল্পে কাজ করেছেন, তাঁদের কেউ কেউ এটিকে ‘বাস্তবতাবিবর্জিত’ বলে বর্ণনা করেছেন। ব্লুমবার্গ অনুসারে, ২০২৪ সালের সামগ্রিক নিওম বাজেটের অনুমোদন এখনো দেয়নি সৌদি আরবের সার্বভৌম সম্পদ তহবিল। রাজতন্ত্রের নগদ রিজার্ভের পরিমাণ দিনে দিনে কমে আসছে। এ কারণে দ্য লাইনের পরিধি কমে আসতে পারে।
গত ২২ এপ্রিল বিজনেস ইনসাইডারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, নিওম প্রকল্পের কর্মকর্তারা সেখানে চীনা বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বেইজিং, সাংহাই ও হংকং সফর করেছেন। তাঁরা রহস্যময় মেগা সিটিটির নানা সুবিধা ও সম্ভাবনার ওপর আলোকপাত করেছেন। এ ধরনের তৎপরতার পরও এখন পর্যন্ত কোনো চুক্তি ঘোষণা করা হয়নি।
সর্বশেষ, নিওম ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড ১০০০ কোটি সৌদি রিয়াল বা ২৬৭ কোটি ডলার বিনিয়োগ পেয়েছে যথেষ্ট সহজ শর্তে। সৌদি ন্যাশনাল ব্যাংক, রিয়াদ ব্যাংক, সৌদি আওয়াল ব্যাংক এই বিনিয়োগ তহবিল সংগ্রহকারী হিসেবে কাজ করেছে। বিপরীতে আল-রাজি ব্যাংক, আলিনমা ব্যাংক, আরব ন্যাশনাল ব্যাংক, ব্যাংক আল-বিলাদ, সৌদি ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক এবং ব্যাংক আল জাজিরা এই তহবিলে বিনিয়োগ করেছে।
ফয়সাল আল-ইব্রাহিম জোর দিয়ে বলেন, নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যেই পরিকল্পনা অনুসারে প্রকল্পের কাজ শেষ করা হবে। তবে গুণগত মানের বিষয়টি নির্ধারণ করা হবে ‘ন্যূনতম অর্থনৈতিক উপযোগিতার’ বিষয়টি আমলে নিয়ে। তিনি বলেন, ‘আমরা বাজারের প্রতিক্রিয়া দেখতে পাচ্ছি, বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকেও আগ্রহ দেখছি এবং আমরা সব সময়ই সর্বোত্তম অর্থনৈতিক সুবিধা যেন নিশ্চিত করা যায় সেদিকটায় আমরা অগ্রাধিকার দেব।’
সৌদি আরবের অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘সৌদি আরবের অর্থনীতি দ্রুত বিকশিত হচ্ছে। তবে আমরা এর ওপর অতিরিক্ত বোঝা চাপাতে চাই না। আমরা নিজেদের স্বার্থের বিরুদ্ধে খুব বেশি আমদানি করে এই প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করতে চাই না।’ তিনি বলেন, ‘এটি দীর্ঘমেয়াদি মডিউলার ডিজাইনের প্রকল্প।’
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৫ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৬ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৬ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৯ ঘণ্টা আগে