অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজাকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের উচিত গাজার নিয়ন্ত্রণ নেওয়া এবং তিনি অঞ্চলটি একটি ‘ফ্রিডম জোন’ বা ‘স্বাধীন অঞ্চল’ বানানোর প্রস্তাব দিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার কাতারে এক ব্যবসায়িক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এই মন্তব্য করেন। সেখানে তিনি হামাসের মোকাবিলা করে যুক্তরাষ্ট্রকে গাজার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরামর্শ দেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প কাতারের কর্মকর্তাদের বলেন, ‘যদি প্রয়োজন হয়, আমি মনে করি যুক্তরাষ্ট্র এটি (গাজা) নিয়ন্ত্রণে নিতে এবং এটিকে একটি ফ্রিডম জোন বানাতে গর্ববোধ করবে। কিছু ভালো জিনিস হতে দিন, মানুষকে নিরাপদ বাড়িতে থাকতে দিন, আর হামাসের মোকাবিলা করতেই হবে।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘তারা (হামাস) কখনো গাজার সমস্যার সমাধান করেনি। যদি দেখেন, আমার কাছে আকাশ থেকে তোলা ছবি আছে। সেখানে কার্যত কোনো ভবন দাঁড়িয়ে নেই, কোনো ভবনই নেই। মানুষজন ধসে পড়া ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে বাস করছে, যা গ্রহণযোগ্য নয়। এত ব্যাপক মৃত্যু। আমি দেখতে চাই এটি একটি ফ্রিডম জোন হোক।’
এই প্রথম ট্রাম্প কোনো আনুষ্ঠানিক মঞ্চে আরব নেতাদের সামনে এমন মন্তব্য করলেন। উল্লেখ্য, কাতার গাজায় জিম্মি ও যুদ্ধবিরতি চুক্তির মধ্যস্থতায় প্রধান ভূমিকা পালন করছে।
এর আগে, গত ফেব্রুয়ারিতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যখন হোয়াইট হাউসে ছিলেন, তখনো ট্রাম্প গাজাকে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার কথা বলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র সেখানে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটাবে, যা এলাকার মানুষের জন্য ‘অফুরন্ত চাকরি ও আবাসনের’ ব্যবস্থা করবে।
এটা কি স্থায়ী দখলদারিত্ব হবে কি না—জানতে চাইলে ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি একটি ‘দীর্ঘমেয়াদি মালিকানার’ ভিত্তিতে সেখানে অবস্থান করতে চান। এটি মধ্যপ্রাচ্য এবং সম্ভবত পুরো মধ্যপ্রাচ্যে বিরাট স্থিতিশীলতা আনবে বলেও মন্তব্য করেছিলেন তিনি।
সেই সময় নেতানিয়াহু বলেছিলেন, ট্রাম্পের প্রস্তাব ইসরায়েলের অন্যতম প্রধান ‘যুদ্ধ লক্ষ্যকে’ সমর্থন করে। সেই লক্ষ্য হলো—গাজা যেন আর কখনো ইসরায়েলের জন্য হুমকি না হয় তা নিশ্চিত করা।
জানুয়ারিতে ট্রাম্প এয়ারফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় জর্ডান এবং মিসরকে ফিলিস্তিনিদের গ্রহণ করে গাজাকে ‘পরিষ্কার’ করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘আপনারা প্রায় দেড় মিলিয়ন মানুষের কথা বলছেন এবং আমরা পুরো জিনিসটা পরিষ্কার করে দেব। আমি এত কিছু জানি না। তবে কিছু একটা হওয়া দরকার, এটা আক্ষরিক অর্থেই এখন একটি ধ্বংসস্তূপ।’
ট্রাম্পের এই মন্তব্যগুলো আন্তর্জাতিক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্যের বিশ্ব নেতারা এই ধারণার নিন্দা জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজাকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের উচিত গাজার নিয়ন্ত্রণ নেওয়া এবং তিনি অঞ্চলটি একটি ‘ফ্রিডম জোন’ বা ‘স্বাধীন অঞ্চল’ বানানোর প্রস্তাব দিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার কাতারে এক ব্যবসায়িক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এই মন্তব্য করেন। সেখানে তিনি হামাসের মোকাবিলা করে যুক্তরাষ্ট্রকে গাজার নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরামর্শ দেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প কাতারের কর্মকর্তাদের বলেন, ‘যদি প্রয়োজন হয়, আমি মনে করি যুক্তরাষ্ট্র এটি (গাজা) নিয়ন্ত্রণে নিতে এবং এটিকে একটি ফ্রিডম জোন বানাতে গর্ববোধ করবে। কিছু ভালো জিনিস হতে দিন, মানুষকে নিরাপদ বাড়িতে থাকতে দিন, আর হামাসের মোকাবিলা করতেই হবে।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘তারা (হামাস) কখনো গাজার সমস্যার সমাধান করেনি। যদি দেখেন, আমার কাছে আকাশ থেকে তোলা ছবি আছে। সেখানে কার্যত কোনো ভবন দাঁড়িয়ে নেই, কোনো ভবনই নেই। মানুষজন ধসে পড়া ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে বাস করছে, যা গ্রহণযোগ্য নয়। এত ব্যাপক মৃত্যু। আমি দেখতে চাই এটি একটি ফ্রিডম জোন হোক।’
এই প্রথম ট্রাম্প কোনো আনুষ্ঠানিক মঞ্চে আরব নেতাদের সামনে এমন মন্তব্য করলেন। উল্লেখ্য, কাতার গাজায় জিম্মি ও যুদ্ধবিরতি চুক্তির মধ্যস্থতায় প্রধান ভূমিকা পালন করছে।
এর আগে, গত ফেব্রুয়ারিতে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যখন হোয়াইট হাউসে ছিলেন, তখনো ট্রাম্প গাজাকে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার কথা বলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র সেখানে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঘটাবে, যা এলাকার মানুষের জন্য ‘অফুরন্ত চাকরি ও আবাসনের’ ব্যবস্থা করবে।
এটা কি স্থায়ী দখলদারিত্ব হবে কি না—জানতে চাইলে ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি একটি ‘দীর্ঘমেয়াদি মালিকানার’ ভিত্তিতে সেখানে অবস্থান করতে চান। এটি মধ্যপ্রাচ্য এবং সম্ভবত পুরো মধ্যপ্রাচ্যে বিরাট স্থিতিশীলতা আনবে বলেও মন্তব্য করেছিলেন তিনি।
সেই সময় নেতানিয়াহু বলেছিলেন, ট্রাম্পের প্রস্তাব ইসরায়েলের অন্যতম প্রধান ‘যুদ্ধ লক্ষ্যকে’ সমর্থন করে। সেই লক্ষ্য হলো—গাজা যেন আর কখনো ইসরায়েলের জন্য হুমকি না হয় তা নিশ্চিত করা।
জানুয়ারিতে ট্রাম্প এয়ারফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় জর্ডান এবং মিসরকে ফিলিস্তিনিদের গ্রহণ করে গাজাকে ‘পরিষ্কার’ করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘আপনারা প্রায় দেড় মিলিয়ন মানুষের কথা বলছেন এবং আমরা পুরো জিনিসটা পরিষ্কার করে দেব। আমি এত কিছু জানি না। তবে কিছু একটা হওয়া দরকার, এটা আক্ষরিক অর্থেই এখন একটি ধ্বংসস্তূপ।’
ট্রাম্পের এই মন্তব্যগুলো আন্তর্জাতিক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্যের বিশ্ব নেতারা এই ধারণার নিন্দা জানিয়েছেন।
২০২৪ সালের ১৮ আগস্ট। ছুটি কাটানোর শেষ দিন ছিল এটি। বিলাসবহুল বেশিয়ান ইয়টে থাকা অতিথিরা বাড়ি ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ব্রিটিশ এই প্রমোদতরীটির মালিক মাইক লিঞ্চ। একটি প্রতারণা মামলায় নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার খুশিতে তিনি বন্ধু ও পরিবারের সঙ্গে উদ্যাপনে ছিলেন।
৬ মিনিট আগেপশ্চিমবঙ্গের তিস্তা অববাহিকায় সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ‘তিস্তা প্রহার’ সামরিক মহড়াকে ঘিরে নতুন করে কূটনৈতিক আলোচনার জন্ম দিয়েছে ভারত। শিলিগুড়ি করিডরের কাছে হওয়া এই বৃহৎ মহড়ায় আধুনিক অস্ত্র ও যৌথ যুদ্ধ-কৌশল প্রদর্শনের মাধ্যমে ভারত প্রতিবেশী দেশগুলোকে বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
২ ঘণ্টা আগেতুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইউক্রেনের সঙ্গে শান্তি আলোচনার জন্য রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন একটি প্রতিনিধিদল পাঠিয়েছেন। মস্কোর সময় গতকাল বুধবার (১৪ মে) মধ্যরাতের একটু আগে ক্রেমলিন আলোচনায় অংশগ্রহণকারীদের নাম প্রকাশ করে।
৩ ঘণ্টা আগেইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে চলমান সংঘাতের মধ্যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন—গাজা অঞ্চলকে ‘স্বাধীন এলাকা’ হিসেবে গড়ে তুলতে যুক্তরাষ্ট্রের উচিত সেখানে সরাসরি হস্তক্ষেপ করা। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে ট্রাম্প বলেছেন, ‘গাজার জন্য আমার কিছু পরিকল্পনা আছে, যেগুলো খুবই ভালো।
৩ ঘণ্টা আগে