যুদ্ধবিধ্বস্ত ও অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজার ‘বিশাল এলাকা’ দখলের ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। আজ বুধবার দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এই ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, দখলদার ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী গাজায় তাদের অভিযান সম্প্রসারিত করবে এবং অঞ্চলটির ‘বিশাল এলাকা’ দখল করবে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ইসরায়েল কাৎজের এই ঘোষণা এমন এক সময়ে এল যখন এক মাসের বেশি সময় ধরে ইসরায়েল গাজায় জরুরি খাদ্য ও চিকিৎসা পণ্যসহ সব ধরনের সহায়তা প্রবেশ বন্ধ করে রেখেছে। পাশাপাশি, দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে অঞ্চলটিতে নতুন করে হত্যাযজ্ঞ শুরু করেছে।
এক বিবৃতিতে কাটজ বলেন, এই সম্প্রসারিত অভিযানের লক্ষ্য হলো ‘সন্ত্রাসী ও সন্ত্রাসী অবকাঠামো ধ্বংস ও নির্মূল করা।’ তিনি জানান, নতুন করে দখলকৃত এলাকাগুলো ‘ইসরায়েলের নিরাপত্তা অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত’ করা হবে। তিনি বলেন, এর জন্য ব্যাপকভাবে ফিলিস্তিনিদের তাদের নিজ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়া হবে।
এ সময় তিনি গাজার জনগণের প্রতি হামাসকে নির্মূল করে ইসরায়েলি বন্দীদের ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, ‘এটাই যুদ্ধ শেষ করার একমাত্র উপায়।’ এদিকে বিভিন্ন সূত্রে খবর পাওয়া গেছে, এরই মধ্যে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী রাফাহে গতকাল মঙ্গলবার রাতের বেলা স্থল অভিযান শুরু করেছে।
এই ঘোষণার আগে গত সপ্তাহে কাৎজ হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, সামরিক বাহিনী শিগগিরই গাজার অতিরিক্ত অংশে ‘পূর্ণ শক্তিতে’ অভিযান চালাবে। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে হামাস যুদ্ধবিরতি বাড়াতে ও গাজায় বন্দী থাকা ৫৯ জন জিম্মিকে মুক্তি দিতে রাজি না হওয়ায় ইসরায়েল গত ১৮ মার্চ গাজায় নতুন করে অভিযান শুরু করে। অন্যদিকে, হামাস ইসরায়েলকে জানুয়ারিতে সম্মত হওয়া মূল চুক্তি লঙ্ঘনের জন্য অভিযুক্ত করেছে।
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে গাজায় মানবিক পরিস্থিতি নাটকীয়ভাবে খারাপ হয়েছে। কারণ ইসরায়েল ২ মার্চের পর থেকে গাজা ভূখণ্ডে কোনো সাহায্য প্রবেশ করতে দেয়নি, যা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে দীর্ঘতম সাহায্য অবরোধ।
গত মাসে জাতিসংঘ গাজায় তাদের কার্যক্রম কমানোর ঘোষণা দেয়, তার একদিন আগে দক্ষিণ গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় আটজন ফিলিস্তিনি চিকিৎসাকর্মী, ৬ জন সিভিল ডিফেন্সের সদস্য এবং জাতিসংঘের এক কর্মী নিহত হন।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী হামাসকে ধ্বংস করার অভিযান শুরু করে। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এর পর ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় ৫০ হাজার ৩৯৯ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন প্রায় ১ লাখ ১৫ হাজারের মতো ফিলিস্তিনি এবং এখনো নিখোঁজ প্রায় ১৪ হাজার।
যুদ্ধবিধ্বস্ত ও অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজার ‘বিশাল এলাকা’ দখলের ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। আজ বুধবার দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এই ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, দখলদার ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী গাজায় তাদের অভিযান সম্প্রসারিত করবে এবং অঞ্চলটির ‘বিশাল এলাকা’ দখল করবে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ইসরায়েল কাৎজের এই ঘোষণা এমন এক সময়ে এল যখন এক মাসের বেশি সময় ধরে ইসরায়েল গাজায় জরুরি খাদ্য ও চিকিৎসা পণ্যসহ সব ধরনের সহায়তা প্রবেশ বন্ধ করে রেখেছে। পাশাপাশি, দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে অঞ্চলটিতে নতুন করে হত্যাযজ্ঞ শুরু করেছে।
এক বিবৃতিতে কাটজ বলেন, এই সম্প্রসারিত অভিযানের লক্ষ্য হলো ‘সন্ত্রাসী ও সন্ত্রাসী অবকাঠামো ধ্বংস ও নির্মূল করা।’ তিনি জানান, নতুন করে দখলকৃত এলাকাগুলো ‘ইসরায়েলের নিরাপত্তা অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত’ করা হবে। তিনি বলেন, এর জন্য ব্যাপকভাবে ফিলিস্তিনিদের তাদের নিজ এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়া হবে।
এ সময় তিনি গাজার জনগণের প্রতি হামাসকে নির্মূল করে ইসরায়েলি বন্দীদের ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন, ‘এটাই যুদ্ধ শেষ করার একমাত্র উপায়।’ এদিকে বিভিন্ন সূত্রে খবর পাওয়া গেছে, এরই মধ্যে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী রাফাহে গতকাল মঙ্গলবার রাতের বেলা স্থল অভিযান শুরু করেছে।
এই ঘোষণার আগে গত সপ্তাহে কাৎজ হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, সামরিক বাহিনী শিগগিরই গাজার অতিরিক্ত অংশে ‘পূর্ণ শক্তিতে’ অভিযান চালাবে। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে হামাস যুদ্ধবিরতি বাড়াতে ও গাজায় বন্দী থাকা ৫৯ জন জিম্মিকে মুক্তি দিতে রাজি না হওয়ায় ইসরায়েল গত ১৮ মার্চ গাজায় নতুন করে অভিযান শুরু করে। অন্যদিকে, হামাস ইসরায়েলকে জানুয়ারিতে সম্মত হওয়া মূল চুক্তি লঙ্ঘনের জন্য অভিযুক্ত করেছে।
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে গাজায় মানবিক পরিস্থিতি নাটকীয়ভাবে খারাপ হয়েছে। কারণ ইসরায়েল ২ মার্চের পর থেকে গাজা ভূখণ্ডে কোনো সাহায্য প্রবেশ করতে দেয়নি, যা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে দীর্ঘতম সাহায্য অবরোধ।
গত মাসে জাতিসংঘ গাজায় তাদের কার্যক্রম কমানোর ঘোষণা দেয়, তার একদিন আগে দক্ষিণ গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় আটজন ফিলিস্তিনি চিকিৎসাকর্মী, ৬ জন সিভিল ডিফেন্সের সদস্য এবং জাতিসংঘের এক কর্মী নিহত হন।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী হামাসকে ধ্বংস করার অভিযান শুরু করে। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, এর পর ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় ৫০ হাজার ৩৯৯ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন প্রায় ১ লাখ ১৫ হাজারের মতো ফিলিস্তিনি এবং এখনো নিখোঁজ প্রায় ১৪ হাজার।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
২২ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা করেছে বলে জানিয়েছে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ট্রাম্প এই হামলাগুলোকে একটি ‘দর্শনীয় সামরিক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন’ হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে