যুক্তরাষ্ট্রের নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ বিরতি ‘চুক্তি’ করতে আগ্রহী ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদমির জেলেনস্কি। প্যারিসে জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাতের পর আজ রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টের মাধ্যমে তিনি এই কথা জানান।
রাশিয়ান সংবাদমাধ্যম মস্কো টাইমসের একটি প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালের পোস্টে লিখেছেন ‘জেলেনস্কি ও ইউক্রেন এই পাগলামি বন্ধে, চুক্তি করতে আগ্রহী।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করে, আলোচনায় বসা উচিত। অনেক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে, অনেক পরিবার নিঃস্ব হয়ে গেছে। এই যুদ্ধ চিরকাল চলতে পারে না।’
গতকাল শনিবার প্যারিসে নটর ডেম ক্যাথেড্রালের পুনঃনির্মাণে অংশ নিতে প্যারিসে এসেছিলেন ট্রাম্প। এ সময় তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এর আগে, নভেম্বর মাসে নির্বাচনে বিজয়ের পর তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রথম আনুষ্ঠানিক সাক্ষাৎ করেছিলেন।
অন্যদিকে এই তিন নেতার সাক্ষাতের কয়েক ঘন্টা আগেই ইউক্রেনের জন্য প্রায় ১০০ কোটি ডলারের একটি সামরিক সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করে বাইডেন প্রশাসন।
পেন্টাগন এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নতুন সামরিক সহায়তার এই প্যাকেজে ড্রোন, হিমার্স রকেট লঞ্চারের জন্য গোলাবারুদ, আর্টিলারি সিস্টেম, ট্যাংক এবং সাঁজোয়া যানের যন্ত্রাংশ রয়েছে।
এদিকে ট্রাম্প বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তিনি হোয়াইট হাউসে ফিরে গেলে রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধকে অবিলম্বে শেষ করবেন। তিনি দাবি করেছেন, যদি তিনি প্রেসিডেন্ট থাকতেন তাহলে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন কখনই ইউক্রেনে আক্রমণ করতেন না।
এর আগে নির্বাচনে জয়ী হয়েও ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তিনি যুদ্ধ শেষ করবেন। তবে কীভাবে যুদ্ধ শেষ করবেন, সে সম্পর্কে কিছু বলেননি।
রোববার ইউক্রেনের সরকারি ওয়েবসাইটে দেওয়া বিবৃতিতে জেলেনস্কি জানিয়েছেন, তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে একটি ‘ভালো বৈঠক’ করেছেন। বৈঠকে ট্রাম্পের কাছে তিনি আবেদন করেছেন, ‘ইউক্রেনে ন্যায্য ও স্থায়ী শান্তি চুক্তি প্রয়োজন। যেন ভবিষ্যতে আর কখনো রাশিয়ানরা এটির লঙ্ঘন করতে না পারে। যেমনটি তারা অতীতে একাধিকবার করেছে।’
এই বিবৃতিতে জেলেনস্কি আরও বলেন, ‘যুদ্ধ কেবল একটি কাগজের টুকরা ও কয়েকটি স্বাক্ষর দিয়ে শেষ হতে পারে না। নিশ্চয়তা না থাকলে যে কোনো মুহূর্তে পুনরায় যুদ্ধ শুরু হতে পারে।’
তিনি পুতিনের বিরুদ্ধে ‘শক্তি’ প্রয়োগের আহ্বান জানিয়ে বলেন—‘পুতিনকে থামানোর জন্য আমরা আমেরিকা ও গোটা বিশ্বের সাহায্যের ওপর নির্ভর করছি। তাঁকে থামানোর একমাত্র উপায় যুক্তরাষ্ট্র ও পুরো বিশ্বের ঐক্য।’
যুক্তরাষ্ট্রের নব-নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ বিরতি ‘চুক্তি’ করতে আগ্রহী ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদমির জেলেনস্কি। প্যারিসে জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাতের পর আজ রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে এক পোস্টের মাধ্যমে তিনি এই কথা জানান।
রাশিয়ান সংবাদমাধ্যম মস্কো টাইমসের একটি প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালের পোস্টে লিখেছেন ‘জেলেনস্কি ও ইউক্রেন এই পাগলামি বন্ধে, চুক্তি করতে আগ্রহী।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করে, আলোচনায় বসা উচিত। অনেক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে, অনেক পরিবার নিঃস্ব হয়ে গেছে। এই যুদ্ধ চিরকাল চলতে পারে না।’
গতকাল শনিবার প্যারিসে নটর ডেম ক্যাথেড্রালের পুনঃনির্মাণে অংশ নিতে প্যারিসে এসেছিলেন ট্রাম্প। এ সময় তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এর আগে, নভেম্বর মাসে নির্বাচনে বিজয়ের পর তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রথম আনুষ্ঠানিক সাক্ষাৎ করেছিলেন।
অন্যদিকে এই তিন নেতার সাক্ষাতের কয়েক ঘন্টা আগেই ইউক্রেনের জন্য প্রায় ১০০ কোটি ডলারের একটি সামরিক সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করে বাইডেন প্রশাসন।
পেন্টাগন এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নতুন সামরিক সহায়তার এই প্যাকেজে ড্রোন, হিমার্স রকেট লঞ্চারের জন্য গোলাবারুদ, আর্টিলারি সিস্টেম, ট্যাংক এবং সাঁজোয়া যানের যন্ত্রাংশ রয়েছে।
এদিকে ট্রাম্প বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তিনি হোয়াইট হাউসে ফিরে গেলে রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধকে অবিলম্বে শেষ করবেন। তিনি দাবি করেছেন, যদি তিনি প্রেসিডেন্ট থাকতেন তাহলে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন কখনই ইউক্রেনে আক্রমণ করতেন না।
এর আগে নির্বাচনে জয়ী হয়েও ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তিনি যুদ্ধ শেষ করবেন। তবে কীভাবে যুদ্ধ শেষ করবেন, সে সম্পর্কে কিছু বলেননি।
রোববার ইউক্রেনের সরকারি ওয়েবসাইটে দেওয়া বিবৃতিতে জেলেনস্কি জানিয়েছেন, তিনি ট্রাম্পের সঙ্গে একটি ‘ভালো বৈঠক’ করেছেন। বৈঠকে ট্রাম্পের কাছে তিনি আবেদন করেছেন, ‘ইউক্রেনে ন্যায্য ও স্থায়ী শান্তি চুক্তি প্রয়োজন। যেন ভবিষ্যতে আর কখনো রাশিয়ানরা এটির লঙ্ঘন করতে না পারে। যেমনটি তারা অতীতে একাধিকবার করেছে।’
এই বিবৃতিতে জেলেনস্কি আরও বলেন, ‘যুদ্ধ কেবল একটি কাগজের টুকরা ও কয়েকটি স্বাক্ষর দিয়ে শেষ হতে পারে না। নিশ্চয়তা না থাকলে যে কোনো মুহূর্তে পুনরায় যুদ্ধ শুরু হতে পারে।’
তিনি পুতিনের বিরুদ্ধে ‘শক্তি’ প্রয়োগের আহ্বান জানিয়ে বলেন—‘পুতিনকে থামানোর জন্য আমরা আমেরিকা ও গোটা বিশ্বের সাহায্যের ওপর নির্ভর করছি। তাঁকে থামানোর একমাত্র উপায় যুক্তরাষ্ট্র ও পুরো বিশ্বের ঐক্য।’
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে