উত্তর গাজায় ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর স্থল অভিযান প্রায় শেষের পথে। এমনটাই জানিয়েছেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হ্যাগারি। গতকাল বুধবার হ্যাগারি দাবি করেছেন, গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী হামাসের অধিকাংশ ব্যাটালিয়নকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ড্যানিয়েল হ্যাগারি গাজার ফিলিস্তিন স্কয়ারের নিচে হামাসের একটি টানেলের এক সংবাদ সম্মেলন করেন গতকাল। তাঁর দাবি, কিছুদিন আগেও হামাস যোদ্ধারা এই অবস্থান থেকে ইসরায়েলিদের বিরুদ্ধে হামলা চালিয়েছে।
উত্তর গাজায় স্থল অভিযান শেষ করার ইঙ্গিত দিয়ে হ্যাগারি বলেন, ‘আমরা দারাজ-তুফফা থেকে যুদ্ধ করার জন্য অন্যত্র সরে যাচ্ছি। দারাজ-তুফফা শেজাইয়াসংলগ্ন। আমরা এরই মধ্যে জাবালিয়া, বাইত হানুন, শেজাইয়ায় অভিযান শেষ করেছি।’ হ্যাগারি জানান, মূলত গাজার উত্তরাঞ্চলে হামাসের অবস্থান ধ্বংস করার লক্ষ্যেই এই অভিযান শুরু করা হয়েছিল।’
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর মুখপাত্র বলেন, ‘এই অবকাঠামো (টানেল) থেকে তারা (হামাস) গাজাজুড়ে ছড়িয়ে পড়তে সক্ষম হয়েছিল। গাজা শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে হামাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আল-শিফা হাসপাতালে পৌঁছাতে সক্ষম হন। শহরের দক্ষিণে যাওয়ার জন্যও তারা একটি অ্যাম্বুলেন্স ব্যবহার করেন।’
এদিকে, ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আলোচনার জন্য আজ বৃহস্পতিবার মিসরে পৌঁছেছেন হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়া। সেখানে গাজায় ত্রাণসামগ্রী পৌঁছানো এবং বন্দী মুক্তির বিষয়ে আলোচনা হবে। ইসমাইল হানিয়ার এই প্রকাশ্য কূটনীতির তাৎপর্য প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, তার হস্তক্ষেপে পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সম্ভাবনা রয়েছে। এর আগে গত নভেম্বরের শুরুতে শেষবার তিনি মিসর সফর করেছিলেন। এরপরই ঘোষিত হয় এক সপ্তাহের যুদ্ধবিরতি—যাতে ১০০ জনেরও বেশি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।
আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কে একটি সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে উপস্থিত কূটনীতিকেরা আলোচনা করেছেন, গাজায় হামাসের হাতে থাকা জিম্মিদের মধ্যে কারা নতুন যুদ্ধবিরতিতে মুক্তি পাবে এবং বিনিময়ে ইসরায়েল কোন বন্দীদের মুক্তি দিতে পারে।
উত্তর গাজায় ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর স্থল অভিযান প্রায় শেষের পথে। এমনটাই জানিয়েছেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হ্যাগারি। গতকাল বুধবার হ্যাগারি দাবি করেছেন, গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী হামাসের অধিকাংশ ব্যাটালিয়নকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ড্যানিয়েল হ্যাগারি গাজার ফিলিস্তিন স্কয়ারের নিচে হামাসের একটি টানেলের এক সংবাদ সম্মেলন করেন গতকাল। তাঁর দাবি, কিছুদিন আগেও হামাস যোদ্ধারা এই অবস্থান থেকে ইসরায়েলিদের বিরুদ্ধে হামলা চালিয়েছে।
উত্তর গাজায় স্থল অভিযান শেষ করার ইঙ্গিত দিয়ে হ্যাগারি বলেন, ‘আমরা দারাজ-তুফফা থেকে যুদ্ধ করার জন্য অন্যত্র সরে যাচ্ছি। দারাজ-তুফফা শেজাইয়াসংলগ্ন। আমরা এরই মধ্যে জাবালিয়া, বাইত হানুন, শেজাইয়ায় অভিযান শেষ করেছি।’ হ্যাগারি জানান, মূলত গাজার উত্তরাঞ্চলে হামাসের অবস্থান ধ্বংস করার লক্ষ্যেই এই অভিযান শুরু করা হয়েছিল।’
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর মুখপাত্র বলেন, ‘এই অবকাঠামো (টানেল) থেকে তারা (হামাস) গাজাজুড়ে ছড়িয়ে পড়তে সক্ষম হয়েছিল। গাজা শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে হামাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আল-শিফা হাসপাতালে পৌঁছাতে সক্ষম হন। শহরের দক্ষিণে যাওয়ার জন্যও তারা একটি অ্যাম্বুলেন্স ব্যবহার করেন।’
এদিকে, ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আলোচনার জন্য আজ বৃহস্পতিবার মিসরে পৌঁছেছেন হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়া। সেখানে গাজায় ত্রাণসামগ্রী পৌঁছানো এবং বন্দী মুক্তির বিষয়ে আলোচনা হবে। ইসমাইল হানিয়ার এই প্রকাশ্য কূটনীতির তাৎপর্য প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, তার হস্তক্ষেপে পরিকল্পনা বাস্তবায়নের সম্ভাবনা রয়েছে। এর আগে গত নভেম্বরের শুরুতে শেষবার তিনি মিসর সফর করেছিলেন। এরপরই ঘোষিত হয় এক সপ্তাহের যুদ্ধবিরতি—যাতে ১০০ জনেরও বেশি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।
আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কে একটি সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে উপস্থিত কূটনীতিকেরা আলোচনা করেছেন, গাজায় হামাসের হাতে থাকা জিম্মিদের মধ্যে কারা নতুন যুদ্ধবিরতিতে মুক্তি পাবে এবং বিনিময়ে ইসরায়েল কোন বন্দীদের মুক্তি দিতে পারে।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসার শীর্ষ এক কর্তার কন্যা ও নাতিকে অপহরণ চেষ্টার হাত থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছেন পথচারীরা। মঙ্গলবার সকালে প্যারিসের ১১তম জেলার ব্যস্ত এক সড়কে চারজন অস্ত্রধারী এই অপহরণচেষ্টা চালিয়েছিল।
৮ ঘণ্টা আগেকাতার এয়ারওয়েজের জন্য যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং থেকে ১৬০টি বিমান কেনার একটি বড় ধরনের চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কাতার। আজ বুধবার এই চুক্তি স্বাক্ষর করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানি। বর্তমানে ট্রাম্প উপসাগরীয় আরব দেশগুলোতে...
৮ ঘণ্টা আগেআহমেদ আল-শারা। একসময়ের আল-কায়েদা জঙ্গি বর্তমানে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট। বুধবার (স্থানীয় সময়) সৌদি আরবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক তাঁর বিস্ময়কর রাজনৈতিক উত্থানকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। এই বৈঠকেই সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন...
১০ ঘণ্টা আগেকেউ মিথ্যা বলছে কি না, তা বুঝতে আমরা অনেক সময় মুখের অভিব্যক্তি, চোখের চাহনি বা কথাবার্তার ভঙ্গি পর্যবেক্ষণ করি। কিন্তু এফবিআই প্রশিক্ষিত যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হুয়ান ম্যানুয়েল গার্সিয়া লোপেজ জানালেন, আসল সংকেতটি লুকিয়ে থাকে মানুষের পায়ে।
১০ ঘণ্টা আগে