অনলাইন ডেস্ক
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস জানিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন, তাতে তারা রাজি। তবে, শর্ত হলো—চলমান যুদ্ধ শেষ হতে হবে। বার্তা সংস্থা এপি হামাসের এক শীর্ষ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বুধবার হামাস ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যে প্রস্তাব দিয়েছেন, তা সরাসরি মেনে নেয়নি সংগঠনটি। বরং, জানিয়েছে, তাদের দাবি আগের মতোই। যে কোনো চুক্তির মাধ্যমেই গাজার যুদ্ধের সম্পূর্ণ অবসান হতে হবে।
হামাসের শীর্ষস্থানীয় নেতা তাহের আল-নুনু বলেছেন, ‘একটি সমঝোতায় পৌঁছানোর ব্যাপারে আমরা প্রস্তুত এবং আন্তরিক।’ তিনি আরও বলেন, ‘হামাস এমন যে কোনো উদ্যোগ মেনে নিতে প্রস্তুত, যা স্পষ্টভাবে গাজায় চলমান যুদ্ধের সম্পূর্ণ অবসান ঘটাবে।’
এদিকে, মিসরের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বুধবার কায়রোয় হামাসের একটি প্রতিনিধিদল মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে এ নিয়ে বৈঠকে বসার কথা রয়েছে।
অপরদিকে, ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদিওন সা’আর আজ বুধবার বলেছেন, গাজায় আটক রাখা বন্দীদের মুক্ত করার যে কোনো সুযোগ হাতছাড়া করা উচিত হবে না। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘সরকার এবং জনগণের বড় একটি অংশ বন্দীদের মুক্ত করার পরিকল্পনার পক্ষে। যদি এ সুযোগ আসে, তা কোনোভাবেই হাতছাড়া করা যাবে না!’
এর আগে, স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার ট্রাম্প বলেন, গাজায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির শর্তে ইসরায়েল সম্মতি দিয়েছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, হামাস যদি এ চুক্তি গ্রহণ না করে, তাহলে ‘পরিস্থিতি আরও খারাপ’ হবে। হোয়াইট হাউসে আগামী সোমবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প এ ঘোষণা দিলেন। তিনি ইসরায়েল ও হামাসের ওপর চাপ বাড়াচ্ছেন যাতে উভয় পক্ষ যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তির বিষয়ে চুক্তিতে পৌঁছায় এবং গাজা যুদ্ধের অবসান ঘটে।
ট্রাম্প নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘ইসরায়েলিদের সঙ্গে আমার প্রতিনিধিদের গাজা নিয়ে দীর্ঘ ও ফলপ্রসূ বৈঠক হয়েছে। ইসরায়েল ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির জন্য প্রয়োজনীয় শর্তে সম্মতি দিয়েছে। এ সময়ের মধ্যে আমরা সব পক্ষের সঙ্গে কাজ করব, যেন যুদ্ধের অবসান হয়।’ তিনি আরও জানান, কাতার ও মিসরের মাধ্যমে চূড়ান্ত প্রস্তাব পাঠানো হবে।
ট্রাম্প বলেন, ‘আমি আশা করি, মধ্যপ্রাচ্যের শান্তির স্বার্থে হামাস এই চুক্তি গ্রহণ করবে। কারণ, এর চেয়ে ভালো কিছু আর আসবে না—এরপর পরিস্থিতি কেবল আরও খারাপই হবে।’
তবে হামাস ট্রাম্পের এ প্রস্তাবকে শেষ সুযোগ হিসেবে গুরুত্ব দেবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। গত মার্চেও ট্রাম্প হামাসের ওপর চাপ দিতে একাধিকবার নাটকীয় ভাষায় হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, যাতে দীর্ঘ সময়ের যুদ্ধবিরতি হয় এবং আরও জিম্মি মুক্তির পাশাপাশি গাজার সাধারণ মানুষের জন্য সাহায্য পৌঁছানো সম্ভব হয়। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি।
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস জানিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন, তাতে তারা রাজি। তবে, শর্ত হলো—চলমান যুদ্ধ শেষ হতে হবে। বার্তা সংস্থা এপি হামাসের এক শীর্ষ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ বুধবার হামাস ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যে প্রস্তাব দিয়েছেন, তা সরাসরি মেনে নেয়নি সংগঠনটি। বরং, জানিয়েছে, তাদের দাবি আগের মতোই। যে কোনো চুক্তির মাধ্যমেই গাজার যুদ্ধের সম্পূর্ণ অবসান হতে হবে।
হামাসের শীর্ষস্থানীয় নেতা তাহের আল-নুনু বলেছেন, ‘একটি সমঝোতায় পৌঁছানোর ব্যাপারে আমরা প্রস্তুত এবং আন্তরিক।’ তিনি আরও বলেন, ‘হামাস এমন যে কোনো উদ্যোগ মেনে নিতে প্রস্তুত, যা স্পষ্টভাবে গাজায় চলমান যুদ্ধের সম্পূর্ণ অবসান ঘটাবে।’
এদিকে, মিসরের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বুধবার কায়রোয় হামাসের একটি প্রতিনিধিদল মিসর ও কাতারের মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে এ নিয়ে বৈঠকে বসার কথা রয়েছে।
অপরদিকে, ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদিওন সা’আর আজ বুধবার বলেছেন, গাজায় আটক রাখা বন্দীদের মুক্ত করার যে কোনো সুযোগ হাতছাড়া করা উচিত হবে না। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘সরকার এবং জনগণের বড় একটি অংশ বন্দীদের মুক্ত করার পরিকল্পনার পক্ষে। যদি এ সুযোগ আসে, তা কোনোভাবেই হাতছাড়া করা যাবে না!’
এর আগে, স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার ট্রাম্প বলেন, গাজায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির শর্তে ইসরায়েল সম্মতি দিয়েছে। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, হামাস যদি এ চুক্তি গ্রহণ না করে, তাহলে ‘পরিস্থিতি আরও খারাপ’ হবে। হোয়াইট হাউসে আগামী সোমবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প এ ঘোষণা দিলেন। তিনি ইসরায়েল ও হামাসের ওপর চাপ বাড়াচ্ছেন যাতে উভয় পক্ষ যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তির বিষয়ে চুক্তিতে পৌঁছায় এবং গাজা যুদ্ধের অবসান ঘটে।
ট্রাম্প নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, ‘ইসরায়েলিদের সঙ্গে আমার প্রতিনিধিদের গাজা নিয়ে দীর্ঘ ও ফলপ্রসূ বৈঠক হয়েছে। ইসরায়েল ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির জন্য প্রয়োজনীয় শর্তে সম্মতি দিয়েছে। এ সময়ের মধ্যে আমরা সব পক্ষের সঙ্গে কাজ করব, যেন যুদ্ধের অবসান হয়।’ তিনি আরও জানান, কাতার ও মিসরের মাধ্যমে চূড়ান্ত প্রস্তাব পাঠানো হবে।
ট্রাম্প বলেন, ‘আমি আশা করি, মধ্যপ্রাচ্যের শান্তির স্বার্থে হামাস এই চুক্তি গ্রহণ করবে। কারণ, এর চেয়ে ভালো কিছু আর আসবে না—এরপর পরিস্থিতি কেবল আরও খারাপই হবে।’
তবে হামাস ট্রাম্পের এ প্রস্তাবকে শেষ সুযোগ হিসেবে গুরুত্ব দেবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। গত মার্চেও ট্রাম্প হামাসের ওপর চাপ দিতে একাধিকবার নাটকীয় ভাষায় হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, যাতে দীর্ঘ সময়ের যুদ্ধবিরতি হয় এবং আরও জিম্মি মুক্তির পাশাপাশি গাজার সাধারণ মানুষের জন্য সাহায্য পৌঁছানো সম্ভব হয়। কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি।
ভারতের হিমাচল প্রদেশে চলতি বর্ষা মৌসুমে প্রবল বৃষ্টি, হঠাৎ বন্যা ও ভূমিধসে এখন পর্যন্ত ৫১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া ২২ জন নিখোঁজ হয়েছেন বলেও জানা গেছে। রাজ্যের স্টেট ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার (এসইওসি) প্রকাশিত সর্বশেষ ক্ষয়ক্ষতির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গত ২০ জুন থেকে ১ জুলাই তারিখ পর্যন্ত
১৪ মিনিট আগেআইডিএফ জানিয়েছে, ১২ দিনে ইরানের ছোড়া ৩৬টি ক্ষেপণাস্ত্র তাদের জনবসতিপূর্ণ এলাকায় আঘাত হানে। তাদের দাবি, ইসরায়েলি ও মার্কিন প্রতিরক্ষাব্যবস্থার মাধ্যমে ৮৬ শতাংশ ক্ষেপণাস্ত্র সফলভাবে প্রতিহত করা গেছে।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের আইডাহোতে বাস করেন ৪৩ বছর বয়সী অটোমেকানিক ট্র্যাভিস ট্যানার। প্রথমবারের মতো তিনি চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করতে শুরু করেছিলেন কর্মক্ষেত্রে সহায়তার জন্য। মূলত স্প্যানিশভাষী সহকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ করতেই এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তা নেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছে ভেনেজুয়েলা। প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো সরকারের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে প্রকাশ্যে সমালোচনা করায় দেশটির আইনপ্রণেতারা তাঁকে নিয়ে এই ঘোষণা দেন। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় আল-জাজিরা।
১০ ঘণ্টা আগে