অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েল সম্প্রতি দাবি করেছে, তারা ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) কুদস ফোর্সের দুই কমান্ডারকে হত্যা করেছে। এই ঘটনার পর কুদস ফোর্স নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে।
ইসরায়েলের দাবি, তারা কুদস ফোর্সের দ্বিতীয় শীর্ষ কমান্ডার বেহনাম শাহরিয়ারিকে ‘হত্যা’ করেছে। বেনহাম শাহরিয়ারি ইরান থেকে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন সহযোগী গোষ্ঠীর কাছে অস্ত্র স্থানান্তর করতেন বলে জানা গেছে। এর আগে ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্সেস (আইডিএফ) জানিয়েছিল, তারা কুদস ফোর্সের আরেক কমান্ডার সাঈদ ইজাদিকেও হত্যা করেছে। ইজাদির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা ছিল। যুক্তরাজ্য সরকারের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, সাঈদ ইজাদি কুদস ফোর্সের প্যালেস্টাইন শাখার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
কুদস ফোর্স কী?
কুদস ফোর্স (Jerusalem Force) হচ্ছে আইআরজিসির একটি বিশেষ শাখা, যাদের প্রধান দায়িত্ব হলো ইরানের বাইরে বিভিন্ন সশস্ত্র ও মিত্র গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা এবং সমন্বয় রক্ষা। এর মধ্যে রয়েছে লেবাননের হিজবুল্লাহ ও ফিলিস্তিনের হামাস।
১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর এই বাহিনী গঠন করা হয়। পুরো আইআরজিসি সরাসরি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির অধীনে পরিচালিত হয়।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর ইসরায়েল সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তারা হামাস ও ইরানের মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে কথা বলা শুরু করেন। যদিও যুক্তরাষ্ট্র জানায়, ওই হামলায় ইরানের সরাসরি সম্পৃক্ততার প্রমাণ তাদের হাতে নেই এবং ইরান ওই হামলার কথা জেনে ‘অবাক’ হয়েছিল। তারপরও তেহরানের দীর্ঘদিনের সহযোগিতার জন্য ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র উভয়ই ইরানকে ‘পরোক্ষভাবে দায়ী’ মনে করে।
যুক্তরাষ্ট্র ২০১৯ সালে আইআরজিসিকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করে। পরের বছর, ২০২০ সালে কুদস ফোর্সের তৎকালীন প্রধান কাসেম সোলাইমানিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আদেশে বাগদাদ বিমানবন্দরে ড্রোন হামলা চালিয়ে হত্যা করা হয়। ১৯৯৮ সাল থেকে সোলাইমানি এই বাহিনীর নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন।
ইসরায়েল তাদের অভিযানে কুদস ফোর্সের নেতাদের নিশানা করছে। এর মাধ্যমে ইসরায়েল হয়তো ইঙ্গিত দিতে চাচ্ছে, তারা শুধু গাজা বা হিজবুল্লাহ নয়, বরং এই গোষ্ঠীগুলোর পেছনের রাষ্ট্রীয় শক্তিকেও লক্ষ্যবস্তু করছে। সাম্প্রতিক হামলা ও দুই কমান্ডারের হত্যাকাণ্ডকে কুদস ফোর্সের জন্য বড় ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ইসরায়েল সম্প্রতি দাবি করেছে, তারা ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) কুদস ফোর্সের দুই কমান্ডারকে হত্যা করেছে। এই ঘটনার পর কুদস ফোর্স নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে।
ইসরায়েলের দাবি, তারা কুদস ফোর্সের দ্বিতীয় শীর্ষ কমান্ডার বেহনাম শাহরিয়ারিকে ‘হত্যা’ করেছে। বেনহাম শাহরিয়ারি ইরান থেকে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন সহযোগী গোষ্ঠীর কাছে অস্ত্র স্থানান্তর করতেন বলে জানা গেছে। এর আগে ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্সেস (আইডিএফ) জানিয়েছিল, তারা কুদস ফোর্সের আরেক কমান্ডার সাঈদ ইজাদিকেও হত্যা করেছে। ইজাদির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা ছিল। যুক্তরাজ্য সরকারের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, সাঈদ ইজাদি কুদস ফোর্সের প্যালেস্টাইন শাখার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
কুদস ফোর্স কী?
কুদস ফোর্স (Jerusalem Force) হচ্ছে আইআরজিসির একটি বিশেষ শাখা, যাদের প্রধান দায়িত্ব হলো ইরানের বাইরে বিভিন্ন সশস্ত্র ও মিত্র গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা এবং সমন্বয় রক্ষা। এর মধ্যে রয়েছে লেবাননের হিজবুল্লাহ ও ফিলিস্তিনের হামাস।
১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর এই বাহিনী গঠন করা হয়। পুরো আইআরজিসি সরাসরি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির অধীনে পরিচালিত হয়।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর ইসরায়েল সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তারা হামাস ও ইরানের মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে কথা বলা শুরু করেন। যদিও যুক্তরাষ্ট্র জানায়, ওই হামলায় ইরানের সরাসরি সম্পৃক্ততার প্রমাণ তাদের হাতে নেই এবং ইরান ওই হামলার কথা জেনে ‘অবাক’ হয়েছিল। তারপরও তেহরানের দীর্ঘদিনের সহযোগিতার জন্য ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র উভয়ই ইরানকে ‘পরোক্ষভাবে দায়ী’ মনে করে।
যুক্তরাষ্ট্র ২০১৯ সালে আইআরজিসিকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করে। পরের বছর, ২০২০ সালে কুদস ফোর্সের তৎকালীন প্রধান কাসেম সোলাইমানিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আদেশে বাগদাদ বিমানবন্দরে ড্রোন হামলা চালিয়ে হত্যা করা হয়। ১৯৯৮ সাল থেকে সোলাইমানি এই বাহিনীর নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন।
ইসরায়েল তাদের অভিযানে কুদস ফোর্সের নেতাদের নিশানা করছে। এর মাধ্যমে ইসরায়েল হয়তো ইঙ্গিত দিতে চাচ্ছে, তারা শুধু গাজা বা হিজবুল্লাহ নয়, বরং এই গোষ্ঠীগুলোর পেছনের রাষ্ট্রীয় শক্তিকেও লক্ষ্যবস্তু করছে। সাম্প্রতিক হামলা ও দুই কমান্ডারের হত্যাকাণ্ডকে কুদস ফোর্সের জন্য বড় ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
১ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
২ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
২ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
২ ঘণ্টা আগে