অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলের সঙ্গে মিলে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরপরই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর চলমান দুর্নীতির বিচার বন্ধের দাবি জানিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি দাবি করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে রক্ষা করেছে, এবার দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকেও রক্ষা করবে।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে এক দীর্ঘ পোস্টে ট্রাম্প লেখেন, ‘ব্রেকিং নিউজ...আমি অবাক হয়েছি যে ইসরায়েল, যারা নিজেদের ইতিহাসের সবচেয়ে গৌরবময় মুহূর্তের একটি পার করেছে এবং শক্তভাবে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নেতৃত্বে রয়েছে, সেখানে এখনো এই হাস্যকর উইচ হান্ট (ডাইনি শিকার) চলছে তাদের মহান যুদ্ধকালীন প্রধানমন্ত্রীকে লক্ষ্য করে!’
ইসরায়েলি বিচারব্যবস্থা নিয়ে এই প্রথম কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট নজিরবিহীন হস্তক্ষেপমূলক মন্তব্য করলেন। ইরানের সঙ্গে যুদ্ধের কারণে আদালত জরুরি ভিত্তিতে কেবল গুরুত্বপূর্ণ শুনানি চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ায় নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে চলমান মামলার জেরা সাময়িকভাবে বন্ধ ছিল। সেই জেরা ফের শুরুর কথা আছে।
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমরা দুজন মিলে নরকযাত্রা পার করেছি। ইসরায়েলের সেই পুরোনো এবং চতুর শত্রু ইরানের বিরুদ্ধে আমরা লড়েছি। বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যেভাবে সাহস, তীক্ষ্ণতা আর ইসরায়েলের প্রতি ভালোবাসা দেখিয়েছেন, তা অতুলনীয়।’
তিনি আরও দাবি করেন, ‘অন্য কেউ হলে এই যুদ্ধে হার, লজ্জা আর বিশৃঙ্খলার মুখে পড়ত। কিন্তু নেতানিয়াহু ছিলেন একজন যোদ্ধা, সম্ভবত ইসরায়েলের ইতিহাসে এমন যোদ্ধা আর কেউ নেই।’ ট্রাম্প বলেন, ‘এই যুদ্ধে যে সাফল্য এসেছে, তা কেউ কল্পনাও করেনি। সম্ভাব্য সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে শক্তিশালী পারমাণবিক অস্ত্র নির্মাণের প্রস্তুতি যে ইরান নিচ্ছিল, সেটা সম্পূর্ণ ধ্বংস করা সম্ভব হয়েছে। আমরা আসলে ইসরায়েলের টিকে থাকার জন্য লড়ছিলাম। আর ইসরায়েলের ইতিহাসে এমন আর কেউ নেই, যিনি নেতানিয়াহুর মতো সাহস আর দক্ষতায় লড়েছেন।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘যে মানুষটি দেশের জন্য এত কিছু করেছে, তাঁর বিরুদ্ধে এমন হাস্যকর বিচার আমার কাছে ভাবাই যায় না।’ এ সময় তিনি নেতানিয়াহুর বিচার নিয়ে নেতানিয়াহু নিজে এবং ট্রাম্পের বিরুদ্ধে চলা বিভিন্ন মামলার সঙ্গে সাদৃশ্য টেনেছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিচার অবিলম্বে বাতিল করা উচিত, অথবা তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া উচিত। তিনি হচ্ছেন এমন একজন মহান বীর, যিনি ইসরায়েলের জন্য এত কিছু করেছেন।’ তিনি বলেন, ‘ইসরায়েলকে বাঁচিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, আর এখন বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকেও বাঁচাবে যুক্তরাষ্ট্র। এই বিচারের নামে যে প্রহসন চলছে, তা আর চলতে দেওয়া যায় না!’
ট্রাম্পের এই বক্তব্যের বিষয়ে নেতানিয়াহু এখনো কোনো মন্তব্য করেননি। তবে নেতানিয়াহুর দল লিকুদ পার্টির এক মুখপাত্র হিব্রু ভাষায় ওই বক্তব্যের অনুবাদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করেছেন। উল্লেখ্য, নেতানিয়াহু বর্তমানে তিনটি দুর্নীতির মামলায় অভিযুক্ত। ‘কেস ১০০০’ এবং ‘কেস ২০০০’-এ তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণা ও আস্থা ভঙ্গের অভিযোগ রয়েছে। আর ‘কেস ৪০০০’-এ রয়েছে ঘুষ, প্রতারণা ও আস্থা ভঙ্গের অভিযোগ।
ইসরায়েলের সঙ্গে মিলে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরপরই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আজ বৃহস্পতিবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর চলমান দুর্নীতির বিচার বন্ধের দাবি জানিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি দাবি করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে রক্ষা করেছে, এবার দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকেও রক্ষা করবে।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে এক দীর্ঘ পোস্টে ট্রাম্প লেখেন, ‘ব্রেকিং নিউজ...আমি অবাক হয়েছি যে ইসরায়েল, যারা নিজেদের ইতিহাসের সবচেয়ে গৌরবময় মুহূর্তের একটি পার করেছে এবং শক্তভাবে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নেতৃত্বে রয়েছে, সেখানে এখনো এই হাস্যকর উইচ হান্ট (ডাইনি শিকার) চলছে তাদের মহান যুদ্ধকালীন প্রধানমন্ত্রীকে লক্ষ্য করে!’
ইসরায়েলি বিচারব্যবস্থা নিয়ে এই প্রথম কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট নজিরবিহীন হস্তক্ষেপমূলক মন্তব্য করলেন। ইরানের সঙ্গে যুদ্ধের কারণে আদালত জরুরি ভিত্তিতে কেবল গুরুত্বপূর্ণ শুনানি চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ায় নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে চলমান মামলার জেরা সাময়িকভাবে বন্ধ ছিল। সেই জেরা ফের শুরুর কথা আছে।
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমরা দুজন মিলে নরকযাত্রা পার করেছি। ইসরায়েলের সেই পুরোনো এবং চতুর শত্রু ইরানের বিরুদ্ধে আমরা লড়েছি। বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যেভাবে সাহস, তীক্ষ্ণতা আর ইসরায়েলের প্রতি ভালোবাসা দেখিয়েছেন, তা অতুলনীয়।’
তিনি আরও দাবি করেন, ‘অন্য কেউ হলে এই যুদ্ধে হার, লজ্জা আর বিশৃঙ্খলার মুখে পড়ত। কিন্তু নেতানিয়াহু ছিলেন একজন যোদ্ধা, সম্ভবত ইসরায়েলের ইতিহাসে এমন যোদ্ধা আর কেউ নেই।’ ট্রাম্প বলেন, ‘এই যুদ্ধে যে সাফল্য এসেছে, তা কেউ কল্পনাও করেনি। সম্ভাব্য সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে শক্তিশালী পারমাণবিক অস্ত্র নির্মাণের প্রস্তুতি যে ইরান নিচ্ছিল, সেটা সম্পূর্ণ ধ্বংস করা সম্ভব হয়েছে। আমরা আসলে ইসরায়েলের টিকে থাকার জন্য লড়ছিলাম। আর ইসরায়েলের ইতিহাসে এমন আর কেউ নেই, যিনি নেতানিয়াহুর মতো সাহস আর দক্ষতায় লড়েছেন।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘যে মানুষটি দেশের জন্য এত কিছু করেছে, তাঁর বিরুদ্ধে এমন হাস্যকর বিচার আমার কাছে ভাবাই যায় না।’ এ সময় তিনি নেতানিয়াহুর বিচার নিয়ে নেতানিয়াহু নিজে এবং ট্রাম্পের বিরুদ্ধে চলা বিভিন্ন মামলার সঙ্গে সাদৃশ্য টেনেছেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিচার অবিলম্বে বাতিল করা উচিত, অথবা তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া উচিত। তিনি হচ্ছেন এমন একজন মহান বীর, যিনি ইসরায়েলের জন্য এত কিছু করেছেন।’ তিনি বলেন, ‘ইসরায়েলকে বাঁচিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, আর এখন বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকেও বাঁচাবে যুক্তরাষ্ট্র। এই বিচারের নামে যে প্রহসন চলছে, তা আর চলতে দেওয়া যায় না!’
ট্রাম্পের এই বক্তব্যের বিষয়ে নেতানিয়াহু এখনো কোনো মন্তব্য করেননি। তবে নেতানিয়াহুর দল লিকুদ পার্টির এক মুখপাত্র হিব্রু ভাষায় ওই বক্তব্যের অনুবাদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করেছেন। উল্লেখ্য, নেতানিয়াহু বর্তমানে তিনটি দুর্নীতির মামলায় অভিযুক্ত। ‘কেস ১০০০’ এবং ‘কেস ২০০০’-এ তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণা ও আস্থা ভঙ্গের অভিযোগ রয়েছে। আর ‘কেস ৪০০০’-এ রয়েছে ঘুষ, প্রতারণা ও আস্থা ভঙ্গের অভিযোগ।
রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের সরাসরি সম্প্রচারে উপস্থাপক মুখোমুখি হয়েছিলেন খামেনির দপ্তরের কর্মকর্তা মেহদি ফাজায়েলির। তাঁর কাছে উপস্থাপক সোজা প্রশ্ন করলেন, ‘মানুষ খুব উদ্বিগ্ন। সর্বোচ্চ নেতার অবস্থা কী?’ ফাজায়েলির উত্তর রহস্যে মোড়া, ‘আমার কাছেও অনেক প্রশ্ন এসেছে। আমাদের সবার দোয়া করা উচিত।
১ ঘণ্টা আগেগাজায় যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে বেশ গুরুত্ব পাচ্ছে ইস্যুটি। যার সাম্প্রতিক উদাহরণ নিউ ইয়র্ক সিটিতে জোহরান মামদানির মেয়র নির্বাচিত হওয়া। যদিও এখনো চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয়নি, তবে প্রায় সব ভোট গণনা শেষে প্রতিদ্বন্দ্বী কুমোর তুলনায় ৭ শতাংশ এগিয়ে আছেন ফিলিস্তিনপন্থি মামদানি।
১ ঘণ্টা আগেভারতের প্রতিবেশী দেশগুলোর প্রতি কঠোর বার্তা পাঠিয়েছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। তিনি সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) প্রতিরক্ষা মন্ত্রীদের বৈঠকে যৌথ বিবৃতিতে স্বাক্ষর করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। কারণ ওই বিবৃতিতে জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা ২৬ জনের প্রাণহানির কথা
২ ঘণ্টা আগেবিক্ষোভে উত্তাল আফ্রিকার দেশ কেনিয়া। গত বছরের সরকারবিরোধী আন্দোলনের এক বছরপূর্তি উপলক্ষে গতকাল বুধবার রাজধানী নাইরোবিসহ দেশজুড়ে বিভিন্ন স্থানে রাস্তায় নামেন হাজার হাজার মানুষ। কয়েক জায়গায় বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। সংঘর্ষে ৮ জন নিহত হয়েছ
৩ ঘণ্টা আগে