ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় ১৫ মাসের দীর্ঘ শেষে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তার আগে সেখানে ৪৭ হাজারের বেশি মানুষকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। তবে গাজায় যুদ্ধবিরতি হলেও পশ্চিম তীরে থেমে নেই ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর বন্দুকের নল। এরই মধ্যে ইসরায়েলিদের আগ্নেয়াস্ত্রের গুলিতে একদিনে পশ্চিম তীরে অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের বিশেষ র্যাপোর্টিয়ার ফ্রান্সেসকা আলবানিজ পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সহিংসতা মোকাবিলা না করতে পারলে তার পরিণতি সম্পর্কে সতর্কতা দিয়েছেন। তিনি অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে কাজ করছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেছেন, ‘গাজায় বহুল প্রতীক্ষিত যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়িত হলেও ইসরায়েলের মৃত্যুর যন্ত্রণা পশ্চিম তীরে তীব্রতর হয়ে ১০ জনকে হত্যা করেছে।’ স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার জেনিনে ইসরায়েলি হামলায় এই ১০ জন নিহত হন। তিনি আরও বলেন, ‘যদি এটি থামাতে বাধ্য না করা হয়, তবে ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি গণহত্যা কেবল গাজায় সীমাবদ্ধ থাকবে না। আমার কথাগুলো মনে রাখবেন।’
এদিকে, গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হয় স্থানীয় সময় গত রোববার বেলা সোয়া ১১টার দিকে। এরপর দুই দিনে অঞ্চলটিতে প্রবেশ করেছে ১ হাজার ৫৪৫ ট্রাক ত্রাণ। এর মধ্যে গত সোমবার মোট ৯ শতাধিক ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ।
জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা সংস্থা ইউএনওসিএইচএ জানিয়েছে, সোমবার ৯ শতাধিক ট্রাক মানবিক সাহায্য নিয়ে গাজায় প্রবেশ করেছে। এই সংখ্যা ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে অনুষ্ঠিত যুদ্ধবিরতি চুক্তির দৈনিক লক্ষ্য অতিক্রম করেছে। চুক্তি অনুসারে, যুদ্ধবিরতি চলাকালে গাজায় দৈনিক ৬০০ ট্রাক ত্রাণ প্রবেশের কথা আছে।
এর আগে যুদ্ধবিরতি শুরুর দিনে, অর্থাৎ রোববার যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার দিনে গাজায় ৬৩০ ট্রাক ত্রাণ প্রবেশ করে। যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে প্রতিদিন ৬০০ ট্রাক গাজায় প্রবেশের কথা বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন শুরু হয় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর। এরপর পেরিয়ে যায় ১৫ মাসের বেশি সময়। এই সময়ে ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারায় ৪৭ হাজার ফিলিস্তিনি। ৪৭ হাজার ফিলিস্তিনির লাশের ওপর দিয়ে অবশেষে অঞ্চলটিতে যুদ্ধবিরতি শুরু হয়।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬ হাজার ৮৯৯ জনে দাঁড়িয়েছে। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলমান হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার ৭২৫ জন আহত হয়েছে। অনেক মানুষ এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছে। উদ্ধারকর্মীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় ১৫ মাসের দীর্ঘ শেষে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। তার আগে সেখানে ৪৭ হাজারের বেশি মানুষকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। তবে গাজায় যুদ্ধবিরতি হলেও পশ্চিম তীরে থেমে নেই ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর বন্দুকের নল। এরই মধ্যে ইসরায়েলিদের আগ্নেয়াস্ত্রের গুলিতে একদিনে পশ্চিম তীরে অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছেন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের বিশেষ র্যাপোর্টিয়ার ফ্রান্সেসকা আলবানিজ পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সহিংসতা মোকাবিলা না করতে পারলে তার পরিণতি সম্পর্কে সতর্কতা দিয়েছেন। তিনি অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে কাজ করছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে বলেছেন, ‘গাজায় বহুল প্রতীক্ষিত যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়িত হলেও ইসরায়েলের মৃত্যুর যন্ত্রণা পশ্চিম তীরে তীব্রতর হয়ে ১০ জনকে হত্যা করেছে।’ স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার জেনিনে ইসরায়েলি হামলায় এই ১০ জন নিহত হন। তিনি আরও বলেন, ‘যদি এটি থামাতে বাধ্য না করা হয়, তবে ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি গণহত্যা কেবল গাজায় সীমাবদ্ধ থাকবে না। আমার কথাগুলো মনে রাখবেন।’
এদিকে, গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু হয় স্থানীয় সময় গত রোববার বেলা সোয়া ১১টার দিকে। এরপর দুই দিনে অঞ্চলটিতে প্রবেশ করেছে ১ হাজার ৫৪৫ ট্রাক ত্রাণ। এর মধ্যে গত সোমবার মোট ৯ শতাধিক ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ।
জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা সংস্থা ইউএনওসিএইচএ জানিয়েছে, সোমবার ৯ শতাধিক ট্রাক মানবিক সাহায্য নিয়ে গাজায় প্রবেশ করেছে। এই সংখ্যা ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে অনুষ্ঠিত যুদ্ধবিরতি চুক্তির দৈনিক লক্ষ্য অতিক্রম করেছে। চুক্তি অনুসারে, যুদ্ধবিরতি চলাকালে গাজায় দৈনিক ৬০০ ট্রাক ত্রাণ প্রবেশের কথা আছে।
এর আগে যুদ্ধবিরতি শুরুর দিনে, অর্থাৎ রোববার যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার দিনে গাজায় ৬৩০ ট্রাক ত্রাণ প্রবেশ করে। যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে প্রতিদিন ৬০০ ট্রাক গাজায় প্রবেশের কথা বলা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন শুরু হয় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর। এরপর পেরিয়ে যায় ১৫ মাসের বেশি সময়। এই সময়ে ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারায় ৪৭ হাজার ফিলিস্তিনি। ৪৭ হাজার ফিলিস্তিনির লাশের ওপর দিয়ে অবশেষে অঞ্চলটিতে যুদ্ধবিরতি শুরু হয়।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৪৬ হাজার ৮৯৯ জনে দাঁড়িয়েছে। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলমান হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ১ লাখ ১০ হাজার ৭২৫ জন আহত হয়েছে। অনেক মানুষ এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছে। উদ্ধারকর্মীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
১৫ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
৩৮ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
২ ঘণ্টা আগে