গাজায় চলমান যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় দিনে দ্বিতীয় দফায় আজ শনিবার ১৪ জন জিম্মিকে মুক্তি দেবে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। বিপরীতে ইসরায়েলও ৪২ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেবে।
কাতারভিত্তিক সংবাদ সংস্থা আল জাজিরা জানিয়েছে, ৪২ জন বন্দী ফিলিস্তিনির মধ্যে ১৮ জন নারী এবং ২৪ জন কিশোর। এ খবর নিশ্চিত করেছে দ্য প্যালেস্টাইন প্রিজনার্স অ্যাসোসিয়েশন। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ তাদের কাছে ৪২ জনের তালিকা দিয়েছে।
গতকাল শুক্রবারের মতো অধিকৃত পশ্চিম তীরের রামাল্লার ঠিক বাইরে ওফার কারাগারে বন্দীদের মুক্তি দেওয়া হবে। রেডক্রসের আন্তর্জাতিক কমিটি এই বন্দিবিনিময় প্রক্রিয়া তদারক করবে। তবে বন্দী মুক্তির সঠিক সময় এখনো স্পষ্ট নয়।
নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসের কাছ থেকে আজ শনিবার মুক্তির অপেক্ষায় থাকা ১৪ জিম্মির একটি তালিকা পেয়েছে মিসর। এর আগে ইসরায়েলও বলেছিল, হামাসের কাছ থেকে ১৪ জন জিম্মির তালিকা তারা পেয়েছে।
মূলত কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও মিসরের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। চুক্তি অনুসারে গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টা থেকে সেই যুদ্ধবিরতি শুরু হয়। গাজায় চার দিনের যুদ্ধবিরতি এবং ১৫০ ফিলিস্তিনি নারী ও শিশুকে মুক্তির শর্ত অনুযায়ী গতকাল প্রথম দফায় ২৫ জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। বিপরীতে ইসরায়েলও ৩৯ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে।
যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতাকারী দেশ কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গতকাল হামাস প্রথম দফায় আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা রেডক্রসের কাছে ২৪ জিম্মিকে হস্তান্তর করেছে। এর মধ্যে ১৩ ইসরায়েলি নাগরিক, থাইল্যান্ডের ১০ নাগরিক ও ১ জন ফিলিপাইনের। ইসরায়েলও তাদের কারাগারে বন্দী থাকা ৩৯ ফিলিস্তিনি নারী ও শিশুকে ছেড়ে দিয়েছে। চুক্তির আওতায় জিম্মি মুক্তির পাশাপাশি চার দিন লড়াই বন্ধ রাখার ব্যাপারে দুই পক্ষের মধ্যে যে সমঝোতা হয়েছে, তা-ও মানা হচ্ছে।
৭ অক্টোবর থেকেই গাজাকে অবরুদ্ধ করে নির্বিচার বোমা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। পাশাপাশি তারা গাজায় স্থল অভিযান চালাতে থাকে। গাজার হামাস সরকারের তথ্যানুযায়ী, অবরুদ্ধ উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলায় ১৪ হাজার ৮০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে অনেক শিশু রয়েছে। বিপরীতে ইসরায়েলে হামাসের হামলায়ও মারা যায় ১ হাজার ৪০০ ইসরায়েলি।
গাজায় চলমান যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় দিনে দ্বিতীয় দফায় আজ শনিবার ১৪ জন জিম্মিকে মুক্তি দেবে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। বিপরীতে ইসরায়েলও ৪২ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেবে।
কাতারভিত্তিক সংবাদ সংস্থা আল জাজিরা জানিয়েছে, ৪২ জন বন্দী ফিলিস্তিনির মধ্যে ১৮ জন নারী এবং ২৪ জন কিশোর। এ খবর নিশ্চিত করেছে দ্য প্যালেস্টাইন প্রিজনার্স অ্যাসোসিয়েশন। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ তাদের কাছে ৪২ জনের তালিকা দিয়েছে।
গতকাল শুক্রবারের মতো অধিকৃত পশ্চিম তীরের রামাল্লার ঠিক বাইরে ওফার কারাগারে বন্দীদের মুক্তি দেওয়া হবে। রেডক্রসের আন্তর্জাতিক কমিটি এই বন্দিবিনিময় প্রক্রিয়া তদারক করবে। তবে বন্দী মুক্তির সঠিক সময় এখনো স্পষ্ট নয়।
নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসের কাছ থেকে আজ শনিবার মুক্তির অপেক্ষায় থাকা ১৪ জিম্মির একটি তালিকা পেয়েছে মিসর। এর আগে ইসরায়েলও বলেছিল, হামাসের কাছ থেকে ১৪ জন জিম্মির তালিকা তারা পেয়েছে।
মূলত কাতার, যুক্তরাষ্ট্র ও মিসরের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি চুক্তি হয়। চুক্তি অনুসারে গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টা থেকে সেই যুদ্ধবিরতি শুরু হয়। গাজায় চার দিনের যুদ্ধবিরতি এবং ১৫০ ফিলিস্তিনি নারী ও শিশুকে মুক্তির শর্ত অনুযায়ী গতকাল প্রথম দফায় ২৫ জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস। বিপরীতে ইসরায়েলও ৩৯ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিয়েছে।
যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতাকারী দেশ কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গতকাল হামাস প্রথম দফায় আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা রেডক্রসের কাছে ২৪ জিম্মিকে হস্তান্তর করেছে। এর মধ্যে ১৩ ইসরায়েলি নাগরিক, থাইল্যান্ডের ১০ নাগরিক ও ১ জন ফিলিপাইনের। ইসরায়েলও তাদের কারাগারে বন্দী থাকা ৩৯ ফিলিস্তিনি নারী ও শিশুকে ছেড়ে দিয়েছে। চুক্তির আওতায় জিম্মি মুক্তির পাশাপাশি চার দিন লড়াই বন্ধ রাখার ব্যাপারে দুই পক্ষের মধ্যে যে সমঝোতা হয়েছে, তা-ও মানা হচ্ছে।
৭ অক্টোবর থেকেই গাজাকে অবরুদ্ধ করে নির্বিচার বোমা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। পাশাপাশি তারা গাজায় স্থল অভিযান চালাতে থাকে। গাজার হামাস সরকারের তথ্যানুযায়ী, অবরুদ্ধ উপত্যকায় ইসরায়েলের হামলায় ১৪ হাজার ৮০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে অনেক শিশু রয়েছে। বিপরীতে ইসরায়েলে হামাসের হামলায়ও মারা যায় ১ হাজার ৪০০ ইসরায়েলি।
ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। জেলেনস্কি হোয়াইট হাউসের উত্তর প্রবেশপথে পৌঁছালে ট্রাম্প তাঁকে করমর্দন করে ও হাসি দিয়ে স্বাগত জানান।
৮ ঘণ্টা আগেএক অদ্ভুত পদক্ষেপের কারণে আবারও আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে রুশ বাহিনী। ইউক্রেনের জাপোরিঝিয়া অঞ্চলের মালা টকমাচকা এলাকায় হামলা চালানোর সময় দখল করা একটি মার্কিন সাঁজোয়া যানে তারা রাশিয়ার পতাকার পাশে আমেরিকার পতাকাও উড়িয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সময় বেলা ১টা ১৫ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ১৫ মিনিট) এই বৈঠক শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিসহ প্রায় সব ইউরোপীয় নেতা হোয়াইট হাউসে এসে পৌঁছেছেন।
৯ ঘণ্টা আগেট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের মাত্র তিন দিন পরে পুতিন ফোন করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। জানালেন, বৈঠকের আগে তাঁর দেওয়া পরামর্শ কতটা কাজে লেগেছে। মোদির উত্তরও ছিল কূটনৈতিক—ভারত এখনো বিশ্বাস করে আলোচনার পথেই শান্তি সম্ভব। কিন্তু এর বাইরেও রয়েছে শক্ত বার্তা। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্যত স্বীকার
১০ ঘণ্টা আগে