আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলার পর দেশটি কী ধরনের প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে—তা নিয়ে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা নানা দিক বিশ্লেষণ করছেন।
জেনেভাভিত্তিক নিরাপত্তা বিশ্লেষক এবং সমসাময়িক যুদ্ধবিশেষজ্ঞ জঁ-মার্ক রিক্লি আল জাজিরাকে বলেন, ‘ইরানের সামনে এখন সব ধরনের প্রতিক্রিয়ার বিকল্প খোলা। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা প্রতিক্রিয়ার কথা মাথায় রাখতে হবে।’
‘তাদের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা আছে, তবে মাঝারি ও দূর-পাল্লার ব্যবস্থা কিছুটা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে,’ বলেন রিক্লি। ‘তবে তাদের স্বল্পপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এখনো কার্যকর আছে, যেগুলোর সাহায্যে পারস্য উপসাগরে অবস্থিত মার্কিন ঘাঁটিগুলোতে আঘাত হানা সম্ভব।’
জেনেভা সেন্টার ফর সিকিউরিটি পলিসির গ্লোবাল রিস্ক বিভাগের প্রধান রিক্লি আরো বলেন, ‘হরমুজ প্রণালীতে সাগর মাইন ও নৌকা চালিত ড্রোনের মাধ্যমে সামুদ্রিক চলাচল বন্ধ করে তেলের বাজারে ধাক্কা দেয়ার চেষ্টা করতে পারে ইরান।’
তিনি আরো বলেন, ‘ইরান তার আঞ্চলিক ‘প্রক্সি’ শক্তিগুলোকেও কাজে লাগাতে পারে। ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা ইতিমধ্যে বলেছে তারা বাব আল-মানদেব প্রণালী ও লোহিত সাগর দিয়ে যাওয়া মার্কিন যুদ্ধজাহাজে হামলার জন্য প্রস্তুত।’
তবে রিক্লির মতে, ইরানের সবচেয়ে বড় বাধা যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য পাল্টা হামলা। তাঁর ভাষায়, ‘আমরা দেখছি যুক্তরাষ্ট্র এবার অনেক বেশি সহিংস জবাব দিতে প্রস্তুত।’
তিনি আরও বলেন, গত দুই-তিন বছরে ইরানের কৌশলগত অবস্থান অনেক দুর্বল হয়ে পড়েছে। তাদের আঞ্চলিক মিত্র ও প্রক্সিগুলো বিপর্যস্ত, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে। ফলে তারা এখন আগের চেয়ে অনেক দুর্বল অবস্থানে আছে।
এই প্রেক্ষাপটে ইরান চাইলেও সম্পূর্ণ সামরিক পাল্টা আঘাত নাও দিতে পারে, বরং কূটনৈতিক ও প্রতীকী প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে চাপ বাড়ানোর পথ বেছে নিতে পারে। তবে হরমুজ প্রণালী বন্ধের হুমকি, প্রক্সি হামলা বা আঞ্চলিক উত্তেজনার বৃদ্ধির আশঙ্কা এখনো রয়ে গেছে।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলার পর দেশটি কী ধরনের প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে—তা নিয়ে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা নানা দিক বিশ্লেষণ করছেন।
জেনেভাভিত্তিক নিরাপত্তা বিশ্লেষক এবং সমসাময়িক যুদ্ধবিশেষজ্ঞ জঁ-মার্ক রিক্লি আল জাজিরাকে বলেন, ‘ইরানের সামনে এখন সব ধরনের প্রতিক্রিয়ার বিকল্প খোলা। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা প্রতিক্রিয়ার কথা মাথায় রাখতে হবে।’
‘তাদের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা আছে, তবে মাঝারি ও দূর-পাল্লার ব্যবস্থা কিছুটা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে,’ বলেন রিক্লি। ‘তবে তাদের স্বল্পপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এখনো কার্যকর আছে, যেগুলোর সাহায্যে পারস্য উপসাগরে অবস্থিত মার্কিন ঘাঁটিগুলোতে আঘাত হানা সম্ভব।’
জেনেভা সেন্টার ফর সিকিউরিটি পলিসির গ্লোবাল রিস্ক বিভাগের প্রধান রিক্লি আরো বলেন, ‘হরমুজ প্রণালীতে সাগর মাইন ও নৌকা চালিত ড্রোনের মাধ্যমে সামুদ্রিক চলাচল বন্ধ করে তেলের বাজারে ধাক্কা দেয়ার চেষ্টা করতে পারে ইরান।’
তিনি আরো বলেন, ‘ইরান তার আঞ্চলিক ‘প্রক্সি’ শক্তিগুলোকেও কাজে লাগাতে পারে। ইয়েমেনের হুথি বিদ্রোহীরা ইতিমধ্যে বলেছে তারা বাব আল-মানদেব প্রণালী ও লোহিত সাগর দিয়ে যাওয়া মার্কিন যুদ্ধজাহাজে হামলার জন্য প্রস্তুত।’
তবে রিক্লির মতে, ইরানের সবচেয়ে বড় বাধা যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য পাল্টা হামলা। তাঁর ভাষায়, ‘আমরা দেখছি যুক্তরাষ্ট্র এবার অনেক বেশি সহিংস জবাব দিতে প্রস্তুত।’
তিনি আরও বলেন, গত দুই-তিন বছরে ইরানের কৌশলগত অবস্থান অনেক দুর্বল হয়ে পড়েছে। তাদের আঞ্চলিক মিত্র ও প্রক্সিগুলো বিপর্যস্ত, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মক্ষমতা হ্রাস পেয়েছে। ফলে তারা এখন আগের চেয়ে অনেক দুর্বল অবস্থানে আছে।
এই প্রেক্ষাপটে ইরান চাইলেও সম্পূর্ণ সামরিক পাল্টা আঘাত নাও দিতে পারে, বরং কূটনৈতিক ও প্রতীকী প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে চাপ বাড়ানোর পথ বেছে নিতে পারে। তবে হরমুজ প্রণালী বন্ধের হুমকি, প্রক্সি হামলা বা আঞ্চলিক উত্তেজনার বৃদ্ধির আশঙ্কা এখনো রয়ে গেছে।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
২ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
২ ঘণ্টা আগে