লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ প্রথমবারের মতো ইসরায়েলি বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। গতকাল শনিবার এক ভিডিও বার্তায় হিজবুল্লাহ এ নির্দেশ দেয় গোষ্ঠীটি।
লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মাদায়েন এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ভিডিও বার্তায় হিজবুল্লাহ বলেছে, উত্তর ইসরায়েল সীমান্তের ৩ থেকে ২২ কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত ২৫টি এলাকার ইসরায়েলি বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো।
এই এলাকায় অন্তত ২ লাখ ইসরায়েলি বাসিন্দা বসবাস করে। হিজবুল্লাহর এ ভিডিও বার্তা ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা বাড়াবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এতদিন একই কায়দায় সতর্ক বার্তা পাঠিয়ে গাজা ও লেবাননের বাসিন্দাদের সরে যেতে বলত ইসরায়েল। এরপর ওই এলাকায় হামলা চালায় ইসরায়েল। এবার একই কায়দায় সতর্কবার্তা পাঠাল হিজবুল্লাহ।
সতর্কবার্তায় বলা হয়, ‘আপনাদের (ইসরায়েলি) অবিলম্বে সরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। আপনাদের দখলকৃত বসতিগুলো লেবাননে আক্রমণকারী শত্রু বাহিনীর ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে। তাঁরা ইসলামি প্রতিরোধী বাহিনীর বিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার বৈধ লক্ষ্যবস্তু।’
সরিয়ে নেওয়ার আদেশে বসতিগুলো হলো— কিরিয়াত শমোনা, ইসুদ হামাআলা, আয়েলেত হাশাহার, হাতজোর হাগ্লিলিত, কারমেইল, মালোত তারশিহা, মেনাচেম, নাহারিয়া, রোশ পিনা, শামির, শাল, মেরন, কাপ্রি, আবিরিম, ডাল্টন, নেভে জিভ, মানোত, বেইত হায়েমেক, কেফার ভ্রাদিম, হারাশিম, বিরিয়া, কিদমাত তসভি, বার ইয়োহাই, কাটজরিন ও কেফার হানানিয়া।
গত বছরের ৭ অক্টোবর গাজায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের সংঘাত শুরুর পর হামাসের প্রতি সংহতি জানিয়ে ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা শুরু করে হিজবুল্লাহ। জবাবে পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এই হামলায় এখন পর্যন্ত লেবাননে প্রাণ হারিয়েছেন ২ হাজারের বেশি মানুষ। আইডিএফের দাবি, নিহতদের মধ্যে প্রায় ১ হাজার জন হিজবুল্লাহ কমান্ডার ও যোদ্ধা রয়েছে।
সম্প্রতি ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বাসভবনে রকেট হামলা চালায় হিজবুল্লাহ। তবে এ সময় নেতানিয়াহু, তার স্ত্রী এবং পরিবার ওই বাসভবনে ছিলেন না। ফলে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
এরপর থেকে ইসরায়েলের উত্তর সীমান্ত থেকে কমপক্ষে ৬০ হাজার বাসিন্দাকে সরিয়ে নিয়েছে নেতানিয়াহু সরকার।
লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ প্রথমবারের মতো ইসরায়েলি বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। গতকাল শনিবার এক ভিডিও বার্তায় হিজবুল্লাহ এ নির্দেশ দেয় গোষ্ঠীটি।
লেবাননের সংবাদমাধ্যম আল-মাদায়েন এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ভিডিও বার্তায় হিজবুল্লাহ বলেছে, উত্তর ইসরায়েল সীমান্তের ৩ থেকে ২২ কিলোমিটারের মধ্যে অবস্থিত ২৫টি এলাকার ইসরায়েলি বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো।
এই এলাকায় অন্তত ২ লাখ ইসরায়েলি বাসিন্দা বসবাস করে। হিজবুল্লাহর এ ভিডিও বার্তা ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে নতুন করে উত্তেজনা বাড়াবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এতদিন একই কায়দায় সতর্ক বার্তা পাঠিয়ে গাজা ও লেবাননের বাসিন্দাদের সরে যেতে বলত ইসরায়েল। এরপর ওই এলাকায় হামলা চালায় ইসরায়েল। এবার একই কায়দায় সতর্কবার্তা পাঠাল হিজবুল্লাহ।
সতর্কবার্তায় বলা হয়, ‘আপনাদের (ইসরায়েলি) অবিলম্বে সরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। আপনাদের দখলকৃত বসতিগুলো লেবাননে আক্রমণকারী শত্রু বাহিনীর ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে। তাঁরা ইসলামি প্রতিরোধী বাহিনীর বিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার বৈধ লক্ষ্যবস্তু।’
সরিয়ে নেওয়ার আদেশে বসতিগুলো হলো— কিরিয়াত শমোনা, ইসুদ হামাআলা, আয়েলেত হাশাহার, হাতজোর হাগ্লিলিত, কারমেইল, মালোত তারশিহা, মেনাচেম, নাহারিয়া, রোশ পিনা, শামির, শাল, মেরন, কাপ্রি, আবিরিম, ডাল্টন, নেভে জিভ, মানোত, বেইত হায়েমেক, কেফার ভ্রাদিম, হারাশিম, বিরিয়া, কিদমাত তসভি, বার ইয়োহাই, কাটজরিন ও কেফার হানানিয়া।
গত বছরের ৭ অক্টোবর গাজায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের সংঘাত শুরুর পর হামাসের প্রতি সংহতি জানিয়ে ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলীয় বিভিন্ন স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা শুরু করে হিজবুল্লাহ। জবাবে পাল্টা হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এই হামলায় এখন পর্যন্ত লেবাননে প্রাণ হারিয়েছেন ২ হাজারের বেশি মানুষ। আইডিএফের দাবি, নিহতদের মধ্যে প্রায় ১ হাজার জন হিজবুল্লাহ কমান্ডার ও যোদ্ধা রয়েছে।
সম্প্রতি ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বাসভবনে রকেট হামলা চালায় হিজবুল্লাহ। তবে এ সময় নেতানিয়াহু, তার স্ত্রী এবং পরিবার ওই বাসভবনে ছিলেন না। ফলে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
এরপর থেকে ইসরায়েলের উত্তর সীমান্ত থেকে কমপক্ষে ৬০ হাজার বাসিন্দাকে সরিয়ে নিয়েছে নেতানিয়াহু সরকার।
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৫ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৩ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে