অনলাইন ডেস্ক
ইরানি সশস্ত্র বাহিনীর একজন মুখপাত্র রোববার এক বিবৃতিতে সতর্ক করে বলেছেন, দখলীকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে বসবাসকারী জায়োনিস্টদের এখনই এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়া উচিত, কারণ এই অঞ্চলের কোনো অংশ আর তাদের জন্য নিরাপদ থাকবে না।
সশস্ত্র বাহিনীর যোগাযোগ কেন্দ্রের মুখপাত্র কর্নেল রেজা সাইয়্যাদ বলেন, “ইরানের বীর যোদ্ধারা দখলীকৃত সব এলাকাকে ঘিরে ফেলবে। তাই ওই অঞ্চলের অধিবাসীদের সতর্কবার্তা গুরুত্বসহকারে গ্রহণ করা উচিত।”
তিনি ইসরায়েলের সাম্প্রতিক আগ্রাসনের নিন্দা জানিয়ে বলেন, নেতানিয়াহুর ‘অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্ত’ দখলীকৃত ভূখণ্ডের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলেছে এবং এর ফলাফল অত্যন্ত ‘বিধ্বংসী, শিক্ষণীয় ও অনুশোচনাদায়ক’ হবে।
ইরানের হাতে দখলীকৃত এলাকাগুলোর সব গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সুনির্দিষ্ট তথ্য রয়েছে, যেকোনো সময় আঘাত হানতে সক্ষম তারা।
সাম্প্রতিক রাতগুলোতে ইসরায়েলের সামরিক ঘাঁটি, নিরাপত্তা স্থাপনা, সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী কেন্দ্র, এমনকি কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের বাড়িতে হামলা চালানো হয়েছে।
কর্নেল সাইয়্যাদ বলেন, আপাতদৃষ্টিতে সুরক্ষিত বাংকার বা আন্ডারগ্রাউন্ড শেল্টারও আর নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে পারবে না।
তিনি আরও বলেন, জায়োনিস্ট সরকারের অপরাধগুলোর জন্য দখলীকৃত ভূখণ্ডের মানুষ যেন মানবঢাল হয়ে না পড়ে—তাই তারা যেন সেনা ঘাঁটি বা সেনা-বিজ্ঞানীদের আশেপাশে অবস্থান করা থেকে বিরত থাকে।
১৩ জুন ভোরে ইসরায়েল তেহরানের আবাসিক অঞ্চল ও পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়, যেখানে অন্তত ছয়জন পরমাণু বিজ্ঞানী ও একাধিক সামরিক কমান্ডার নিহত হন।
ইরান পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় মিসাইল ও ড্রোন হামলা চালিয়ে ইসরায়েলের জ্বালানি কেন্দ্র, যুদ্ধবিমান তৈরির কারখানা এবং সেনা ঘাঁটিতে আঘাত হেনেছে, এবং তারা জানিয়েছে এই “প্রতিশোধ থেমে থাকবে না যতক্ষণ না ইসরায়েল অনুতপ্ত হয়”।
ইরান এখন দখলীকৃত পশ্চিম তীর, পূর্ব জেরুজালেম এবং গাজা উপত্যকায় বসবাসরত ইসরায়েলি নাগরিকদের সরাসরি হুমকি দিচ্ছে—এই বার্তাকে যুদ্ধক্ষেত্র সম্প্রসারণের পূর্বাভাস হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা।
ইরানি সশস্ত্র বাহিনীর একজন মুখপাত্র রোববার এক বিবৃতিতে সতর্ক করে বলেছেন, দখলীকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে বসবাসকারী জায়োনিস্টদের এখনই এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়া উচিত, কারণ এই অঞ্চলের কোনো অংশ আর তাদের জন্য নিরাপদ থাকবে না।
সশস্ত্র বাহিনীর যোগাযোগ কেন্দ্রের মুখপাত্র কর্নেল রেজা সাইয়্যাদ বলেন, “ইরানের বীর যোদ্ধারা দখলীকৃত সব এলাকাকে ঘিরে ফেলবে। তাই ওই অঞ্চলের অধিবাসীদের সতর্কবার্তা গুরুত্বসহকারে গ্রহণ করা উচিত।”
তিনি ইসরায়েলের সাম্প্রতিক আগ্রাসনের নিন্দা জানিয়ে বলেন, নেতানিয়াহুর ‘অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্ত’ দখলীকৃত ভূখণ্ডের নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলেছে এবং এর ফলাফল অত্যন্ত ‘বিধ্বংসী, শিক্ষণীয় ও অনুশোচনাদায়ক’ হবে।
ইরানের হাতে দখলীকৃত এলাকাগুলোর সব গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার সুনির্দিষ্ট তথ্য রয়েছে, যেকোনো সময় আঘাত হানতে সক্ষম তারা।
সাম্প্রতিক রাতগুলোতে ইসরায়েলের সামরিক ঘাঁটি, নিরাপত্তা স্থাপনা, সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী কেন্দ্র, এমনকি কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের বাড়িতে হামলা চালানো হয়েছে।
কর্নেল সাইয়্যাদ বলেন, আপাতদৃষ্টিতে সুরক্ষিত বাংকার বা আন্ডারগ্রাউন্ড শেল্টারও আর নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে পারবে না।
তিনি আরও বলেন, জায়োনিস্ট সরকারের অপরাধগুলোর জন্য দখলীকৃত ভূখণ্ডের মানুষ যেন মানবঢাল হয়ে না পড়ে—তাই তারা যেন সেনা ঘাঁটি বা সেনা-বিজ্ঞানীদের আশেপাশে অবস্থান করা থেকে বিরত থাকে।
১৩ জুন ভোরে ইসরায়েল তেহরানের আবাসিক অঞ্চল ও পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়, যেখানে অন্তত ছয়জন পরমাণু বিজ্ঞানী ও একাধিক সামরিক কমান্ডার নিহত হন।
ইরান পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় মিসাইল ও ড্রোন হামলা চালিয়ে ইসরায়েলের জ্বালানি কেন্দ্র, যুদ্ধবিমান তৈরির কারখানা এবং সেনা ঘাঁটিতে আঘাত হেনেছে, এবং তারা জানিয়েছে এই “প্রতিশোধ থেমে থাকবে না যতক্ষণ না ইসরায়েল অনুতপ্ত হয়”।
ইরান এখন দখলীকৃত পশ্চিম তীর, পূর্ব জেরুজালেম এবং গাজা উপত্যকায় বসবাসরত ইসরায়েলি নাগরিকদের সরাসরি হুমকি দিচ্ছে—এই বার্তাকে যুদ্ধক্ষেত্র সম্প্রসারণের পূর্বাভাস হিসেবে দেখছেন বিশ্লেষকরা।
ইসরায়েলের ডি-ফ্যাক্টো রাজধানী তেল আবিবের ‘জিম্মি স্কোয়ার’ ও এর আশপাশের রাস্তাঘাটে প্রায় ৫ লাখ মানুষ সমবেত হয়েছিলেন। সমাবেশে তারা ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামাসের কাছে থাকা জিম্মিদের মুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন ইসরায়েল সরকারের প্রতি। পাশাপাশি তারা যুদ্ধ বন্ধে এক সমন্বিত চুক্তির দাবিও জানিয়েছেন।
৩ মিনিট আগেবিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লা ও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) ওপর নির্ভরতা দিনকে দিন কমিয়ে দিচ্ছে এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটি এখন নির্ভর করছে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনে। আর সরকারি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দ্রুত গতিতে বাড়ছে পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদন।
১০ মিনিট আগেমরুকরণ, খরার মতো প্রাকৃতিক সমস্যাগুলো মোকাবিলায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো সৌদি আরবও কৃত্রিম বৃষ্টিপাত বা ক্লাউড সিডিংয়ের পথে হাঁটছে। দ্য সৌদি রিজিওনাল ক্লাউড সিডিং প্রোগ্রামের আওতায় প্রাথমিকভাবে রিয়াদ, কাসিম হাইল, মক্কা, আল-বাহা ও আসির—এই ছয় এলাকায় এই কার্যক্রম শুরু হবে। মূলত পানির উৎস আর বনাঞ্চল
৩৪ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্থানীয় সময় গতকাল রোববার বলেছেন, মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে যুদ্ধের ইতি টানার দায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ওপর। ট্রাম্প তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে লিখেছেন, জেলেনস্কি চাইলে ‘প্রায় এখনই রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করতে পারেন,
১ ঘণ্টা আগে