গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর থেকে গাজায় প্রতিনিয়ত নির্বিচারে বোমা হামলা করছে ইসরায়েল। তেল আবিবের এমন প্রতিক্রিয়ার বিশ্বজুড়ে উঠেছে সমালোচনার ঝড়। এমনকি গাজায় স্থল অভিযানের মাত্রাও বাড়াচ্ছে ইসরায়েল। এমতাবস্থায় ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়াজুড়ে শহরে শহরে ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ ও মিছিল করেছে।
এসব বিক্ষোভ মিছিলে যোগ দিচ্ছেন নানা ধর্ম, বর্ণ ও মতাবলম্বীর মানুষেরা। এদের মধ্যে নিউইয়র্কের বিক্ষোভ মিছিলে সমকামীদের (এলজিবিটিকিউ) অংশগ্রহণ দেখা গেছে। গোষ্ঠীটি এলজিবিটিকিউ ও ফিলিস্তিনি পতাকার সমন্বয়ে একটি পতাকা নিয়ে মিছিলে যোগ দেয়। লন্ডনের মিছিলেও তাঁদের উপস্থিতি দেখা গেছে। খবর ডেইলি মেইলের।
ওই মিছিলের ভিডিওটি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ইসরায়েল এর প্রতিক্রিয়াও জানিয়েছে। দেশটির অফিশিয়াল এক্স অ্যাকাউন্ট (সাবেক টুইটার) থেকে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘আজ নিউইয়র্কে ফিলিস্তিনের পক্ষের মিছিলে এলজিবিটিকিউ প্লাস ও ফিলিস্তিনের পতাকার সমন্বয়ে তৈরি একটি পতাকা বানিয়ে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। কেন এত বেশি এলজিবিটিকিউরা ফিলিস্তিনের পক্ষে অথচ ফিলিস্তিনের ভেতরে নেই।’
ওই পোস্টে আরও বলা হয়, ‘আপনাদের (এলজিবিটিকিউ) এই সমর্থনে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে হামাস এখন সমগ্র গাজায় রংধনুর পতাকা উড়াক, আমরা সেটা দেখতে চাই।’
এদিকে লন্ডনে ফিলিস্তিনিদের মিছিলে এলজিবিটিকিউদের পতাকা ছিঁড়ে ফেলার মতো ঘটনা ঘটেছে। ত্রাফালগার স্কয়ারের এ ঘটনা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় দেখা দিয়েছে।
গাজা ২০০৭ সাল থেকে হামাসের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সেখানে এলজিবিটি প্লাসদের ওপর কঠোর ইসলামি আইন প্রয়োগ করা হয়।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ২০২০ সালের রিপোর্টে বলা হয়, গাজার দণ্ডবিধির ১৫২ ধারা অনুযায়ী পুরুষদের মধ্যে সম্মতিপূর্ণ সমকামী যৌন কার্যকলাপকে অপরাধ বলে গণ্য করা হয় এবং শাস্তি হিসেবে ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
তবে পশ্চিম তীর সমকামীদের জন্য কিছুটা প্রগতিশীল আইন প্রয়োগ করে। ১৯৫১ সালে জর্ডানিয়ান পেনাল কোডের অধীনে পশ্চিম তীরে সমকামী কাজকে অপরাধমূলক কাজের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এই এলাকা এখন জর্ডানের এখতিয়ারে না থাকলেও সমকামিতার আইনটি বহাল রয়েছে।
গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর থেকে গাজায় প্রতিনিয়ত নির্বিচারে বোমা হামলা করছে ইসরায়েল। তেল আবিবের এমন প্রতিক্রিয়ার বিশ্বজুড়ে উঠেছে সমালোচনার ঝড়। এমনকি গাজায় স্থল অভিযানের মাত্রাও বাড়াচ্ছে ইসরায়েল। এমতাবস্থায় ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়াজুড়ে শহরে শহরে ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ ও মিছিল করেছে।
এসব বিক্ষোভ মিছিলে যোগ দিচ্ছেন নানা ধর্ম, বর্ণ ও মতাবলম্বীর মানুষেরা। এদের মধ্যে নিউইয়র্কের বিক্ষোভ মিছিলে সমকামীদের (এলজিবিটিকিউ) অংশগ্রহণ দেখা গেছে। গোষ্ঠীটি এলজিবিটিকিউ ও ফিলিস্তিনি পতাকার সমন্বয়ে একটি পতাকা নিয়ে মিছিলে যোগ দেয়। লন্ডনের মিছিলেও তাঁদের উপস্থিতি দেখা গেছে। খবর ডেইলি মেইলের।
ওই মিছিলের ভিডিওটি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ইসরায়েল এর প্রতিক্রিয়াও জানিয়েছে। দেশটির অফিশিয়াল এক্স অ্যাকাউন্ট (সাবেক টুইটার) থেকে দেওয়া এক পোস্টে বলা হয়েছে, ‘আজ নিউইয়র্কে ফিলিস্তিনের পক্ষের মিছিলে এলজিবিটিকিউ প্লাস ও ফিলিস্তিনের পতাকার সমন্বয়ে তৈরি একটি পতাকা বানিয়ে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। কেন এত বেশি এলজিবিটিকিউরা ফিলিস্তিনের পক্ষে অথচ ফিলিস্তিনের ভেতরে নেই।’
ওই পোস্টে আরও বলা হয়, ‘আপনাদের (এলজিবিটিকিউ) এই সমর্থনে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে হামাস এখন সমগ্র গাজায় রংধনুর পতাকা উড়াক, আমরা সেটা দেখতে চাই।’
এদিকে লন্ডনে ফিলিস্তিনিদের মিছিলে এলজিবিটিকিউদের পতাকা ছিঁড়ে ফেলার মতো ঘটনা ঘটেছে। ত্রাফালগার স্কয়ারের এ ঘটনা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনার ঝড় দেখা দিয়েছে।
গাজা ২০০৭ সাল থেকে হামাসের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সেখানে এলজিবিটি প্লাসদের ওপর কঠোর ইসলামি আইন প্রয়োগ করা হয়।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের ২০২০ সালের রিপোর্টে বলা হয়, গাজার দণ্ডবিধির ১৫২ ধারা অনুযায়ী পুরুষদের মধ্যে সম্মতিপূর্ণ সমকামী যৌন কার্যকলাপকে অপরাধ বলে গণ্য করা হয় এবং শাস্তি হিসেবে ১০ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
তবে পশ্চিম তীর সমকামীদের জন্য কিছুটা প্রগতিশীল আইন প্রয়োগ করে। ১৯৫১ সালে জর্ডানিয়ান পেনাল কোডের অধীনে পশ্চিম তীরে সমকামী কাজকে অপরাধমূলক কাজের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এই এলাকা এখন জর্ডানের এখতিয়ারে না থাকলেও সমকামিতার আইনটি বহাল রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১৪ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২৭ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে