সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজকীয় পরিবারের নাম আল-নাহিয়ান। তাঁরা দেশটির সবচেয়ে ধনী পরিবার তো বটেই, বিশ্বেরও অন্যতম শীর্ষ ধনী পরিবারের তালিকায়ও শীর্ষস্থানেই থাকবে অনায়াসে। রাজনীতি, অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে এই পরিবারের প্রভাব অনস্বীকার্য। সম্প্রতি ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্ট এই পরিবারের সম্পদ ও জীবনযাপন নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
জেরুসালেম পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, আল-নাহিয়ান পরিবারের সম্মিলিত সম্পদের পরিমাণ মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস ও আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের মোট সম্পদের চেয়েও বেশি। আল-নাহিয়ান পরিবারের প্রধান শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান, যিনি একই সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট এবং আবু ধাবিরও শাসক।
শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ানের ভাই ১৮ জন ও বোন ১১ জন। তাঁর ৯ সন্তানের ঘরে মোট ১৮ জন নাতি-নাতনি আছে। এই পরিবারে সব সদস্যই ক্বাসর আল-ওয়াতান নামে দুর্দান্ত নির্মাণশৈলীর এক বিশাল বাড়িতে বসবাস করেন, যার আয়তন ৩ লাখ ৮০ হাজার বর্গমিটার এবং মূল্য ৪৭৮ মিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫ হাজার ২৩৩ কোটি টাকার কাছাকাছি।
আল-নাহিয়ান পরিবারের দখলে মোট আটটি বিমান আছে। এর মধ্যে একটি এয়ারবাস এ৩২০-২০০, তিনটি বোয়িং ৭৮৭-৯। এ ছাড়া, শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ানের নিজের সংগ্রহে একটি বোয়িং ৭৪৭ আছে, যার মূল্য ৪৭৮ মিলিয়ন ডলার এবং একটি বোয়িং ৭৮৭ আছে, যার মূল্য ১৭৬ মিলিয়ন ডলার। এর বাইরে বিশ্বের যতগুলো সুবৃহৎ প্রমোদতরি বা ইয়ট আছে, তার অন্তত তিনটি এই পরিবারের।
এই পরিবারের গাড়ির সংগ্রহের কথা শুনলে চোখ নিশ্চিত কপালে উঠে যাবে। সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে শুরু করে মরক্কো—কোন দেশে তাদের গাড়ি নেই! ফেরারি, ল্যাম্বরগিনির মতো বিলাসবহুল গাড়িসহ পরিবারটির কাছে সাত শতাধিক গাড়ি আছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই এই পরিবারের রিয়েল এস্টেট ব্যবসা আছে। এ ছাড়া, সিটি ফুটবল গ্রুপের অন্তত ৮১ শতাংশের মালিকানা এই পরিবারের। উল্লেখ্য, সিটি ফুটবল গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে ম্যানচেস্টার সিটি, মুম্বাই সিটি, মেলবোর্ন সিটি এবং নিউইয়র্ক সিটি ফুটবল টিম খেলে থাকে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজকীয় পরিবারের নাম আল-নাহিয়ান। তাঁরা দেশটির সবচেয়ে ধনী পরিবার তো বটেই, বিশ্বেরও অন্যতম শীর্ষ ধনী পরিবারের তালিকায়ও শীর্ষস্থানেই থাকবে অনায়াসে। রাজনীতি, অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে এই পরিবারের প্রভাব অনস্বীকার্য। সম্প্রতি ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম জেরুসালেম পোস্ট এই পরিবারের সম্পদ ও জীবনযাপন নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
জেরুসালেম পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, আল-নাহিয়ান পরিবারের সম্মিলিত সম্পদের পরিমাণ মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস ও আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের মোট সম্পদের চেয়েও বেশি। আল-নাহিয়ান পরিবারের প্রধান শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান, যিনি একই সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট এবং আবু ধাবিরও শাসক।
শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ানের ভাই ১৮ জন ও বোন ১১ জন। তাঁর ৯ সন্তানের ঘরে মোট ১৮ জন নাতি-নাতনি আছে। এই পরিবারে সব সদস্যই ক্বাসর আল-ওয়াতান নামে দুর্দান্ত নির্মাণশৈলীর এক বিশাল বাড়িতে বসবাস করেন, যার আয়তন ৩ লাখ ৮০ হাজার বর্গমিটার এবং মূল্য ৪৭৮ মিলিয়ন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫ হাজার ২৩৩ কোটি টাকার কাছাকাছি।
আল-নাহিয়ান পরিবারের দখলে মোট আটটি বিমান আছে। এর মধ্যে একটি এয়ারবাস এ৩২০-২০০, তিনটি বোয়িং ৭৮৭-৯। এ ছাড়া, শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ানের নিজের সংগ্রহে একটি বোয়িং ৭৪৭ আছে, যার মূল্য ৪৭৮ মিলিয়ন ডলার এবং একটি বোয়িং ৭৮৭ আছে, যার মূল্য ১৭৬ মিলিয়ন ডলার। এর বাইরে বিশ্বের যতগুলো সুবৃহৎ প্রমোদতরি বা ইয়ট আছে, তার অন্তত তিনটি এই পরিবারের।
এই পরিবারের গাড়ির সংগ্রহের কথা শুনলে চোখ নিশ্চিত কপালে উঠে যাবে। সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে শুরু করে মরক্কো—কোন দেশে তাদের গাড়ি নেই! ফেরারি, ল্যাম্বরগিনির মতো বিলাসবহুল গাড়িসহ পরিবারটির কাছে সাত শতাধিক গাড়ি আছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই এই পরিবারের রিয়েল এস্টেট ব্যবসা আছে। এ ছাড়া, সিটি ফুটবল গ্রুপের অন্তত ৮১ শতাংশের মালিকানা এই পরিবারের। উল্লেখ্য, সিটি ফুটবল গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে ম্যানচেস্টার সিটি, মুম্বাই সিটি, মেলবোর্ন সিটি এবং নিউইয়র্ক সিটি ফুটবল টিম খেলে থাকে।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
২ মিনিট আগেইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
১৭ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
৪০ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে