আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইরাকে ৩৫ হাজার বন্দীকে সাধারণ ক্ষমার মাধ্যমে কারাগার ও আটক কেন্দ্র থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল। পাশাপাশি চুরি ও দুর্নীতির ৩৪ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থ উদ্ধার করা হয়েছে।
কাউন্সিল জানায়, এই আইনের অধীনে আরও ১ লাখ ৪৪ হাজারজন মুক্তি পেতে পারেন বা কারাদণ্ড এড়াতে পারেন। তাঁদের মধ্যে বিচারপূর্ব আটক ব্যক্তিরা এবং জামিনপ্রাপ্ত বা যাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে, তাঁরাও অন্তর্ভুক্ত। চলতি বছরের শুরুতে পাস হওয়া ক্ষমা আইনের অধীনে এ মুক্তি ঘোষণা করা হয় বলে আজ মঙ্গলবার এবিসি নিউজের সংবাদে বলা হয়েছে।
কারাগারের অতিরিক্ত ভিড় কমানোর একটি উপায় হিসেবে গত জানুয়ারিতে এই আইন পাস করা হয়। ইরাকের বিচারমন্ত্রী গত মে মাসে বলেছিলেন, দেশটির ৩১টি কারাগারে প্রায় ৬৫ হাজার বন্দী রয়েছেন, যদিও সেগুলোর ধারণক্ষমতা এর প্রায় অর্ধেক।
এবিসি নিউজের প্রতিবেদনে জানা যায়, এ সাধারণ ক্ষমা আইন দুর্নীতি, চুরি ও মাদক ব্যবহারের মতো অপরাধের পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদ-সম্পর্কিত অপরাধে দোষী সাব্যস্ত কিছু লোককেও অন্তর্ভুক্ত করে। তবে সন্ত্রাসবাদে যুক্ত কোনো হত্যাকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তি এ ক্ষমার আওতায় আসবেন না।
এই আইন পাসের উদ্যোগ নিয়েছিলেন সুন্নি আইনপ্রণেতারা। তাঁদের দাবি, তাঁদের সম্প্রদায়কে সন্ত্রাসবাদের অভিযোগে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে এবং অনেক সময় নির্যাতনের মাধ্যমে স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়েছে। তবে অন্যরা আইনটির সমালোচনা করেছিলেন। তাঁরা আশঙ্কা করছিলেন, এই আইনের ফলে চরমপন্থী ইসলামিক স্টেট (আইএস) গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা মুক্তি পেয়ে যেতে পারেন।
বিচার বিভাগীয় কাউন্সিল এই ক্ষমার অধীনে মুক্তিপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কী কী অভিযোগ ছিল, এর বিস্তারিত কোনো তথ্য সরবরাহ করেনি।
এই নতুন আইনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধান হলো, সন্ত্রাসবাদের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত কোনো ব্যক্তি যদি দাবি করেন—আটক অবস্থায় জোর করে তাঁর কাছ থেকে স্বীকারোক্তি নেওয়া হয়েছিল, তবে তিনি পুনরায় বিচারের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইনটির আওতায় মৃত্যুদণ্ডও স্থগিত করা হয়েছে।
অন্যদিকে মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলোর পক্ষ থেকে ইরাককে মৃত্যুদণ্ড প্রয়োগের পদ্ধতির জন্য কঠোর সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে। বিশেষত, বন্দীদের আইনজীবী বা পরিবারের সদস্যদের পূর্ব নোটিশ না দিয়ে গণহারে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার বিষয়টি নিয়ে তীব্র সমালোচনা হয়।
ইরাকে ৩৫ হাজার বন্দীকে সাধারণ ক্ষমার মাধ্যমে কারাগার ও আটক কেন্দ্র থেকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল। পাশাপাশি চুরি ও দুর্নীতির ৩৪ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থ উদ্ধার করা হয়েছে।
কাউন্সিল জানায়, এই আইনের অধীনে আরও ১ লাখ ৪৪ হাজারজন মুক্তি পেতে পারেন বা কারাদণ্ড এড়াতে পারেন। তাঁদের মধ্যে বিচারপূর্ব আটক ব্যক্তিরা এবং জামিনপ্রাপ্ত বা যাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে, তাঁরাও অন্তর্ভুক্ত। চলতি বছরের শুরুতে পাস হওয়া ক্ষমা আইনের অধীনে এ মুক্তি ঘোষণা করা হয় বলে আজ মঙ্গলবার এবিসি নিউজের সংবাদে বলা হয়েছে।
কারাগারের অতিরিক্ত ভিড় কমানোর একটি উপায় হিসেবে গত জানুয়ারিতে এই আইন পাস করা হয়। ইরাকের বিচারমন্ত্রী গত মে মাসে বলেছিলেন, দেশটির ৩১টি কারাগারে প্রায় ৬৫ হাজার বন্দী রয়েছেন, যদিও সেগুলোর ধারণক্ষমতা এর প্রায় অর্ধেক।
এবিসি নিউজের প্রতিবেদনে জানা যায়, এ সাধারণ ক্ষমা আইন দুর্নীতি, চুরি ও মাদক ব্যবহারের মতো অপরাধের পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদ-সম্পর্কিত অপরাধে দোষী সাব্যস্ত কিছু লোককেও অন্তর্ভুক্ত করে। তবে সন্ত্রাসবাদে যুক্ত কোনো হত্যাকাণ্ডে দোষী সাব্যস্ত ব্যক্তি এ ক্ষমার আওতায় আসবেন না।
এই আইন পাসের উদ্যোগ নিয়েছিলেন সুন্নি আইনপ্রণেতারা। তাঁদের দাবি, তাঁদের সম্প্রদায়কে সন্ত্রাসবাদের অভিযোগে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে এবং অনেক সময় নির্যাতনের মাধ্যমে স্বীকারোক্তি আদায় করা হয়েছে। তবে অন্যরা আইনটির সমালোচনা করেছিলেন। তাঁরা আশঙ্কা করছিলেন, এই আইনের ফলে চরমপন্থী ইসলামিক স্টেট (আইএস) গোষ্ঠীর সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা মুক্তি পেয়ে যেতে পারেন।
বিচার বিভাগীয় কাউন্সিল এই ক্ষমার অধীনে মুক্তিপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কী কী অভিযোগ ছিল, এর বিস্তারিত কোনো তথ্য সরবরাহ করেনি।
এই নতুন আইনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিধান হলো, সন্ত্রাসবাদের অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত কোনো ব্যক্তি যদি দাবি করেন—আটক অবস্থায় জোর করে তাঁর কাছ থেকে স্বীকারোক্তি নেওয়া হয়েছিল, তবে তিনি পুনরায় বিচারের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আইনটির আওতায় মৃত্যুদণ্ডও স্থগিত করা হয়েছে।
অন্যদিকে মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলোর পক্ষ থেকে ইরাককে মৃত্যুদণ্ড প্রয়োগের পদ্ধতির জন্য কঠোর সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে। বিশেষত, বন্দীদের আইনজীবী বা পরিবারের সদস্যদের পূর্ব নোটিশ না দিয়ে গণহারে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার বিষয়টি নিয়ে তীব্র সমালোচনা হয়।
কয়েক বছর আগেও রাজনীতিতে তাঁর আগ্রহ ছিল না। কিন্তু প্রিয় নেতা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বক্তব্য শোনার পর তিনি রাজনীতির দিকে আকৃষ্ট হন। তাঁর ভাষায়, ‘মোদিজি যুব সমাজের জন্য অনুপ্রেরণা। তাঁর নেতৃত্বে কাজ করতে পারাটা আমার সৌভাগ্য।’
১ ঘণ্টা আগেগত শনিবার রাতের প্রবল বজ্রবৃষ্টি ভারতের উত্তরের জেলাগুলোতে ভয়াবহ বিপর্যয় বয়ে এনেছে। দার্জিলিং, মিরিক, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ারে এখন শুধু ধস, ভাঙন আর হাহাকারের চিত্র। মাত্র ১২ ঘণ্টায় প্রায় ৩০০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কটাক্ষের কড়া জবাব দিয়েছেন সুইডিশ জলবায়ু আন্দোলনকর্মী গ্রেটা থুনবার্গ। স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ জানানোয় ট্রাম্পকে ধন্যবাদ দিয়েছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেগত জুন মাসে হঠাৎ শারীরিক অবস্থা খারাপ হতে থাকে জর্জিয়া টেইলরের। সারা শরীরে র্যাশ ওঠে আর ফুলে যায়। পায়ে ব্যথা হতে থাকে কিন্তু কী কারণে ব্যথা হচ্ছে না বুঝতে পারছিলেন না যুক্তরাজ্যের এই তরুণী। এ অবস্থায় চিকিৎসকের কাছে গেলে অ্যালার্জি ভেবে তাঁকে সে অনুযায়ী ওষুধ দেওয়া হয়।
৫ ঘণ্টা আগে