প্রথম বিয়ে করেছিলেন ২০ বছর বয়সে, তাঁর চেয়ে ৬ বছরের বড় এক নারীকে। এর পরের ৪৩ বছরে একে একে আরও ৫২ জন নারীকে বিয়ে করেছেন স্রেফ মনের শান্তির আশায়। কিন্তু হায়...বিধি বাম। মনের সেই কাঙ্ক্ষিত শান্তি তাঁর মেলেনি।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তি ৬৩ বছর বয়সী আবু আব্দুল্লাহ। তিনি সৌদি আরবের বাসিন্দা। দেশটিতে তিনি এরই মধ্যে ‘শতাব্দীর সেরা বহুবিবাহকারী’ বলে খ্যাতি পেয়ে গেছেন।
এতগুলো বিয়ে করার পেছনের কারণ কী? এমন প্রশ্নের জবাবে আবু আব্দুল্লাহ বলেছেন, তিনি তাঁর শারীরিক শান্তির জন্য এমনটা করেননি বরং তাঁর মনের শান্তি এবং স্থিতিশীলতার জন্যই এমনটা করেছেন। সম্প্রতি সৌদি আরবের স্থানীয় একটি সম্প্রচারমাধ্যম এমবিসিতে এই বিষয়ে এক সাক্ষাৎকারে হাজির হলে বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সাক্ষাৎকারে আবু আব্দুল্লাহ বলেন, তিনি যখন প্রথম বিয়ে করেন তখন তাঁর দ্বিতীয় বিয়ে করার কোনো ইচ্ছাই ছিল না।
আবু আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমি যখন প্রথমবার বিয়ে করি তখন দ্বিতীয় কোনো নারীকে বিয়ে করার কোনো পরিকল্পনা আমার ছিল না। কারণ তখন আমি আমার স্ত্রী–সন্তান নিয়ে স্বচ্ছন্দ বোধ করছিলাম। তবে কিছুদিন পর কিছু সমস্যা দেখা দেয় এবং আমি সিদ্ধান্ত নেই আমি আবারও বিয়ে করব। তখন আমি আমার বিয়ের বিষয়ে আমার প্রথম স্ত্রীকে অবগত করি।’
গালফ নিউজের মতে, প্রথম ও দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়ার পরপরই আবু আব্দুল্লাহ তৃতীয় ও চতুর্থবার বিয়ে করতে বাধ্য করেছিল। অবশ্য আবু আব্দুল্লাহর প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্ত্রী শেষ পর্যন্ত তালাকপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। এই বিষয়ে আবু আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমি দীর্ঘ সময় ধরে ৫৩ জন নারীকে বিয়ে করেছি। প্রথমটি ছিল যখন আমার ২০ বছর বয়সে এবং সে আমার চেয়ে ৬ বছরের বড় ছিল।’ তিনি জানিয়েছেন, তাঁর সবচেয়ে কম দীর্ঘায়িত বিয়েটি ছিল মাত্র ১ রাতের।
আবু আব্দুল্লাহ আরও বলেন, ‘পৃথিবীর সবাই এমন একজন নারীকে চায় যার সঙ্গে সে বাকি জীবন কাটাতে পারবে। আমার মতে, জীবনে মানসিক স্থিতিশীলতা কোনো তরুণী নয় বরং কোনো একজন বৃদ্ধার সঙ্গেও আপনি খুঁজে পেতে পারেন।’
আবু আব্দুল্লাহর অধিকাংশ স্ত্রীই সৌদি আরবের তবে তিনি বিভিন্ন দেশ সফরকালেও একাধিক বিয়ে করেছেন।
প্রথম বিয়ে করেছিলেন ২০ বছর বয়সে, তাঁর চেয়ে ৬ বছরের বড় এক নারীকে। এর পরের ৪৩ বছরে একে একে আরও ৫২ জন নারীকে বিয়ে করেছেন স্রেফ মনের শান্তির আশায়। কিন্তু হায়...বিধি বাম। মনের সেই কাঙ্ক্ষিত শান্তি তাঁর মেলেনি।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তি ৬৩ বছর বয়সী আবু আব্দুল্লাহ। তিনি সৌদি আরবের বাসিন্দা। দেশটিতে তিনি এরই মধ্যে ‘শতাব্দীর সেরা বহুবিবাহকারী’ বলে খ্যাতি পেয়ে গেছেন।
এতগুলো বিয়ে করার পেছনের কারণ কী? এমন প্রশ্নের জবাবে আবু আব্দুল্লাহ বলেছেন, তিনি তাঁর শারীরিক শান্তির জন্য এমনটা করেননি বরং তাঁর মনের শান্তি এবং স্থিতিশীলতার জন্যই এমনটা করেছেন। সম্প্রতি সৌদি আরবের স্থানীয় একটি সম্প্রচারমাধ্যম এমবিসিতে এই বিষয়ে এক সাক্ষাৎকারে হাজির হলে বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সাক্ষাৎকারে আবু আব্দুল্লাহ বলেন, তিনি যখন প্রথম বিয়ে করেন তখন তাঁর দ্বিতীয় বিয়ে করার কোনো ইচ্ছাই ছিল না।
আবু আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমি যখন প্রথমবার বিয়ে করি তখন দ্বিতীয় কোনো নারীকে বিয়ে করার কোনো পরিকল্পনা আমার ছিল না। কারণ তখন আমি আমার স্ত্রী–সন্তান নিয়ে স্বচ্ছন্দ বোধ করছিলাম। তবে কিছুদিন পর কিছু সমস্যা দেখা দেয় এবং আমি সিদ্ধান্ত নেই আমি আবারও বিয়ে করব। তখন আমি আমার বিয়ের বিষয়ে আমার প্রথম স্ত্রীকে অবগত করি।’
গালফ নিউজের মতে, প্রথম ও দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়ার পরপরই আবু আব্দুল্লাহ তৃতীয় ও চতুর্থবার বিয়ে করতে বাধ্য করেছিল। অবশ্য আবু আব্দুল্লাহর প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্ত্রী শেষ পর্যন্ত তালাকপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। এই বিষয়ে আবু আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমি দীর্ঘ সময় ধরে ৫৩ জন নারীকে বিয়ে করেছি। প্রথমটি ছিল যখন আমার ২০ বছর বয়সে এবং সে আমার চেয়ে ৬ বছরের বড় ছিল।’ তিনি জানিয়েছেন, তাঁর সবচেয়ে কম দীর্ঘায়িত বিয়েটি ছিল মাত্র ১ রাতের।
আবু আব্দুল্লাহ আরও বলেন, ‘পৃথিবীর সবাই এমন একজন নারীকে চায় যার সঙ্গে সে বাকি জীবন কাটাতে পারবে। আমার মতে, জীবনে মানসিক স্থিতিশীলতা কোনো তরুণী নয় বরং কোনো একজন বৃদ্ধার সঙ্গেও আপনি খুঁজে পেতে পারেন।’
আবু আব্দুল্লাহর অধিকাংশ স্ত্রীই সৌদি আরবের তবে তিনি বিভিন্ন দেশ সফরকালেও একাধিক বিয়ে করেছেন।
শনিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রন্ধীর জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আলাস্কায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠককে ভারত স্বাগত জানাচ্ছে। শান্তির পথে তাঁদের নেতৃত্ব প্রশংসনীয়। তবে সমাধানের একমাত্র পথ হলো সংলাপ ও কূটনীতি। বিশ্ব চায় ইউক্রেন যুদ্ধ
৩৬ মিনিট আগেতদন্তকারীরা জানিয়েছেন, পাকিস্তানি এজেন্টরা প্রথমে জ্যোতির সঙ্গে অনলাইনে ঘনিষ্ঠতা বাড়ায়। এভাবেই পাকিস্তান হাইকমিশনে কর্মরত এহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশ নামে এক কর্মকর্তার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়। এহসানের সঙ্গে অন্তত দুবার তিনি পাকিস্তানে গিয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশভাগ কোনো একক নেতার কাজ ছিল না। তিনটি প্রধান শক্তি একত্রে কাজ করেছে—জিন্নাহ যিনি পাকিস্তানের দাবি তুলেছিলেন, কংগ্রেস যারা অবশেষে বিভাজন মেনে নিয়েছিল এবং লর্ড মাউন্টব্যাটেন যিনি তা বাস্তবায়ন করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে সহায়তা করছে চীন। এমনটাই দাবি করা হয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ইয়েদিয়োথ আরোনাথের এক প্রতিবেদনে। আর, ইরান-চীনের এই যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে উদ্বিগ্ন ইসরায়েল। যদিও ইরান বা চীনের তরফ থেকে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে