হামাসের মিত্র বলে পরিচিত লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ তখনই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামবে, যখন হামাস নিঃশেষ হয়ে যাবে। এমনটাই জানিয়েছেন, হামাসের এক জ্যেষ্ঠ মুখপাত্র। গতকাল সোমবার হামাসের নেতা আহমেদ আবদুল হাদি সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানিয়েছেন।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আহমেদ আবদুল হাদি বর্তমানে লেবাননের রাজধানী বৈরুতে অবস্থান করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, লেবাননভিত্তিক হিজবুল্লাহ এখনই ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে জড়াতে প্রস্তুত নয়। হিজবুল্লাহ তখনই লড়াইয়ে জড়াবে, যখন হামাস পুরোপুরি নির্মূল হয়ে যাবে।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আব্দুল হাদি বলেন, ‘এখন উপযুক্ত সময় নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘হিজবুল্লাহর জন্য শেষ সীমা হলো—যখন গাজায় হামাস আর প্রতিরোধ করতে সক্ষম হবে না, তখন তারা লড়াইয়ে নামবে।
এর আগে হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহ জানিয়েছিলেন, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলবে। দেশটির বিরুদ্ধে যে রণাঙ্গন চালু হয়েছে, তা সক্রিয় থাকবে। তিনি আরও বলেন, হিজবুল্লাহর সশস্ত্র শাখা নতুন অস্ত্র ব্যবহার করে ইসরায়েলের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানছে। লেবাননের একটি টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক ভাষণে হাসান নাসরুল্লাহ এ ঘোষণা দেন।
টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ওই ভাষণে নাসরুল্লাহ বলেন, ‘বিগত কয়েক বছরে হিজবুল্লাহ অস্ত্রের ধরনগত উন্নতির পাশাপাশি সংখ্যাগত উন্নতিও করেছে। পাশাপাশি বাহিনীর লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার সক্ষমতাও বেড়েছে।’ ভাষণে তিনি হিজবুল্লাহর ভান্ডারে বুরকান সিরিজের ক্ষেপণাস্ত্র যুক্ত হয়েছে বলেও জানান। তিনি বলেন, এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ৩০০ থেকে ৫০০ কেজি পর্যন্ত বিস্ফোরক বহনে সক্ষম। এ সময় তিনি হিজবুল্লাহর দখলে বিপুল পরিমাণ ড্রোন রয়েছে বলেও জানান।
নাসরুল্লাহ জানান, হিজবুল্লাহ সম্প্রতি ইসরায়েলি শহর কিরয়াতে আঘাত হেনেছে। তিনি বলেন, এই ফ্রন্ট সক্রিয় থাকবে। এর সহজ অর্থ হলো, ইসরায়েলের সঙ্গে হিজবুল্লাহর সংঘাত চলতে থাকবে। নাসরুল্লাহর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যার মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত হুমকি দিয়েছেন যে, বেশি বাড়াবাড়ি করলে লেবাননের রাজধানী বৈরুতকেও গাজার পরিণতি বরণ করবে।
গত ১১ অক্টোবর ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর ৯১ ডিভিশন পরিদর্শনকালে গ্যালান্ত এ মন্তব্য করেন। এ সময় তিনি ইসরায়েলে হামলা না চালাতে হিজবুল্লাহকে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, গোষ্ঠীটি বড় ধরনের ভুল করার খুব কাছে। তিনি আরও বলেন, হিজবুল্লাহ যদি কোনো ভুল করে, তার মূল্য চোকাতে হবে লেবাননের সাধারণ মানুষকে।
গ্যালান্ত বলেন, ‘হিজবুল্লাহ লেবাননকে একটি সম্ভাব্য যুদ্ধের দিকে টেনে আনছে এবং এটি করার মাধ্যমে তারা ভুল করছে। তারা যদি এমন কোনো ভুল করেই, তবে প্রথমেই তার মূল্য চোকাতে হবে লেবাননের সাধারণ জনগণকে।’ এ সময় তিনি লেবাননের রাজধানী বৈরুতকেও গাজার পরিণতি দেওয়া হবে উল্লেখ করে বলেন, ‘আমরা গাজায় যা করছি, আমরা জানি এই কাজগুলো কীভাবে বৈরুতে করতে হবে।’
হামাসের মিত্র বলে পরিচিত লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ তখনই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নামবে, যখন হামাস নিঃশেষ হয়ে যাবে। এমনটাই জানিয়েছেন, হামাসের এক জ্যেষ্ঠ মুখপাত্র। গতকাল সোমবার হামাসের নেতা আহমেদ আবদুল হাদি সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানিয়েছেন।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আহমেদ আবদুল হাদি বর্তমানে লেবাননের রাজধানী বৈরুতে অবস্থান করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, লেবাননভিত্তিক হিজবুল্লাহ এখনই ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে জড়াতে প্রস্তুত নয়। হিজবুল্লাহ তখনই লড়াইয়ে জড়াবে, যখন হামাস পুরোপুরি নির্মূল হয়ে যাবে।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম এনবিসি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আব্দুল হাদি বলেন, ‘এখন উপযুক্ত সময় নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘হিজবুল্লাহর জন্য শেষ সীমা হলো—যখন গাজায় হামাস আর প্রতিরোধ করতে সক্ষম হবে না, তখন তারা লড়াইয়ে নামবে।
এর আগে হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহ জানিয়েছিলেন, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলবে। দেশটির বিরুদ্ধে যে রণাঙ্গন চালু হয়েছে, তা সক্রিয় থাকবে। তিনি আরও বলেন, হিজবুল্লাহর সশস্ত্র শাখা নতুন অস্ত্র ব্যবহার করে ইসরায়েলের বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানছে। লেবাননের একটি টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক ভাষণে হাসান নাসরুল্লাহ এ ঘোষণা দেন।
টেলিভিশনে সম্প্রচারিত ওই ভাষণে নাসরুল্লাহ বলেন, ‘বিগত কয়েক বছরে হিজবুল্লাহ অস্ত্রের ধরনগত উন্নতির পাশাপাশি সংখ্যাগত উন্নতিও করেছে। পাশাপাশি বাহিনীর লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার সক্ষমতাও বেড়েছে।’ ভাষণে তিনি হিজবুল্লাহর ভান্ডারে বুরকান সিরিজের ক্ষেপণাস্ত্র যুক্ত হয়েছে বলেও জানান। তিনি বলেন, এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো ৩০০ থেকে ৫০০ কেজি পর্যন্ত বিস্ফোরক বহনে সক্ষম। এ সময় তিনি হিজবুল্লাহর দখলে বিপুল পরিমাণ ড্রোন রয়েছে বলেও জানান।
নাসরুল্লাহ জানান, হিজবুল্লাহ সম্প্রতি ইসরায়েলি শহর কিরয়াতে আঘাত হেনেছে। তিনি বলেন, এই ফ্রন্ট সক্রিয় থাকবে। এর সহজ অর্থ হলো, ইসরায়েলের সঙ্গে হিজবুল্লাহর সংঘাত চলতে থাকবে। নাসরুল্লাহর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যার মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত হুমকি দিয়েছেন যে, বেশি বাড়াবাড়ি করলে লেবাননের রাজধানী বৈরুতকেও গাজার পরিণতি বরণ করবে।
গত ১১ অক্টোবর ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর ৯১ ডিভিশন পরিদর্শনকালে গ্যালান্ত এ মন্তব্য করেন। এ সময় তিনি ইসরায়েলে হামলা না চালাতে হিজবুল্লাহকে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, গোষ্ঠীটি বড় ধরনের ভুল করার খুব কাছে। তিনি আরও বলেন, হিজবুল্লাহ যদি কোনো ভুল করে, তার মূল্য চোকাতে হবে লেবাননের সাধারণ মানুষকে।
গ্যালান্ত বলেন, ‘হিজবুল্লাহ লেবাননকে একটি সম্ভাব্য যুদ্ধের দিকে টেনে আনছে এবং এটি করার মাধ্যমে তারা ভুল করছে। তারা যদি এমন কোনো ভুল করেই, তবে প্রথমেই তার মূল্য চোকাতে হবে লেবাননের সাধারণ জনগণকে।’ এ সময় তিনি লেবাননের রাজধানী বৈরুতকেও গাজার পরিণতি দেওয়া হবে উল্লেখ করে বলেন, ‘আমরা গাজায় যা করছি, আমরা জানি এই কাজগুলো কীভাবে বৈরুতে করতে হবে।’
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৭ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৯ ঘণ্টা আগে