ঢাকা: বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার দায়ে ২০১৫ সালের মে মাসে মুস্তফা হাশেম আল–দারবিশকে গ্রেপ্তার করেছিল সৌদি পুলিশ। মঙ্গলবার সৌদি আরবের দাম্মামে তাঁর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, দারবিশ যখন বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন, সে সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৭। তাই অপ্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে তাঁর মৃত্যুদণ্ড আইনের লঙ্ঘন।
এই মৃত্যুদণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে মানবাধিকার গ্রুপ ‘রিপ্রাইভ’ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘দারবিশের মৃত্যুদণ্ড আবারও প্রমাণ করেছে যে, অপ্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে সৌদি আরব দণ্ড মওকুফের যে দাবি করে তা সত্যি নয়।’
গত বছর সৌদি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, দেশটি কিশোর অপরাধীদের মৃত্যুদণ্ডের সাজা বাতিল করেছে। এর বদলে কিশোর অপরাধীদের সর্বোচ্চ ১০ বছর কারাদণ্ডের বিধান করা হয়েছে। এই ডিক্রি গেজেট আকারে কোথাও প্রকাশিত না হলেও সৌদি আরবের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত মানবাধিকার কমিশন জানিয়েছিল, কম অপরাধমূলক মামলাগুলোতেই এমনটি হবে। এই আইনের নাম দেওয়া হয় তা’জির। জানা গেছে, সদ্য মৃত্যুদণ্ডিত দারবিশও এই তা’জির আইনে অভিযুক্ত ছিলেন।
রয়টার্স জানিয়েছে, দারবিশের বিরুদ্ধে করা অভিযোগপত্রে উল্লেখ আছে, তিনি সশস্ত্র আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। দাঙ্গা সৃষ্টির মাধ্যমে নিরাপত্তাকর্মীদের বিপদে ফেলেছিলেন। এ ছাড়া অন্যদের মাঝে তাঁকেই সবচেয়ে বেশি বিক্ষুব্ধ দেখা গিয়েছিল। এসব অভিযোগের প্রমাণ হিসেবে একটি ছবিও ছিল, যেখানে দারবিশকে বিক্ষোভ করতে দেখা যাচ্ছে।
পরে ২০১১ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে ১০টির বেশি আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন বলে স্বীকারোক্তি দেন দারবিশ। সেই হিসাবে তিনি নাবালক অবস্থায় আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন। কিন্তু তার অভিযোগপত্রের কোথাও উল্লেখ ছিলনা ঠিক কখন তিনি অপরাধগুলো করেছিলেন।
দারবিশের পরিবার জানিয়েছে, তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আগে একবারও পরিবারের সদস্যদের জানানো হয়নি। তারা এই খবর পেয়েছে একটি অনলাইন পত্রিকার খবর দেখে।
জানা গেছে, চলতি বছর সৌদি আরবে ২৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
ঢাকা: বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার দায়ে ২০১৫ সালের মে মাসে মুস্তফা হাশেম আল–দারবিশকে গ্রেপ্তার করেছিল সৌদি পুলিশ। মঙ্গলবার সৌদি আরবের দাম্মামে তাঁর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। মানবাধিকার কর্মীরা বলছেন, দারবিশ যখন বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন, সে সময় তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৭। তাই অপ্রাপ্তবয়স্ক হিসেবে তাঁর মৃত্যুদণ্ড আইনের লঙ্ঘন।
এই মৃত্যুদণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে মানবাধিকার গ্রুপ ‘রিপ্রাইভ’ এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘দারবিশের মৃত্যুদণ্ড আবারও প্রমাণ করেছে যে, অপ্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে সৌদি আরব দণ্ড মওকুফের যে দাবি করে তা সত্যি নয়।’
গত বছর সৌদি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, দেশটি কিশোর অপরাধীদের মৃত্যুদণ্ডের সাজা বাতিল করেছে। এর বদলে কিশোর অপরাধীদের সর্বোচ্চ ১০ বছর কারাদণ্ডের বিধান করা হয়েছে। এই ডিক্রি গেজেট আকারে কোথাও প্রকাশিত না হলেও সৌদি আরবের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত মানবাধিকার কমিশন জানিয়েছিল, কম অপরাধমূলক মামলাগুলোতেই এমনটি হবে। এই আইনের নাম দেওয়া হয় তা’জির। জানা গেছে, সদ্য মৃত্যুদণ্ডিত দারবিশও এই তা’জির আইনে অভিযুক্ত ছিলেন।
রয়টার্স জানিয়েছে, দারবিশের বিরুদ্ধে করা অভিযোগপত্রে উল্লেখ আছে, তিনি সশস্ত্র আন্দোলনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। দাঙ্গা সৃষ্টির মাধ্যমে নিরাপত্তাকর্মীদের বিপদে ফেলেছিলেন। এ ছাড়া অন্যদের মাঝে তাঁকেই সবচেয়ে বেশি বিক্ষুব্ধ দেখা গিয়েছিল। এসব অভিযোগের প্রমাণ হিসেবে একটি ছবিও ছিল, যেখানে দারবিশকে বিক্ষোভ করতে দেখা যাচ্ছে।
পরে ২০১১ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে ১০টির বেশি আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন বলে স্বীকারোক্তি দেন দারবিশ। সেই হিসাবে তিনি নাবালক অবস্থায় আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন। কিন্তু তার অভিযোগপত্রের কোথাও উল্লেখ ছিলনা ঠিক কখন তিনি অপরাধগুলো করেছিলেন।
দারবিশের পরিবার জানিয়েছে, তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আগে একবারও পরিবারের সদস্যদের জানানো হয়নি। তারা এই খবর পেয়েছে একটি অনলাইন পত্রিকার খবর দেখে।
জানা গেছে, চলতি বছর সৌদি আরবে ২৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২৫ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে