ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নবগঠিত সরকারের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছেন। স্থানীয় সময় শনিবার রাজধানী তেল আবিবে এই বিক্ষোভ হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি ও কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা।
মাত্রই কয়েক দিন আগে (গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর) প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। বিক্ষোভকারীরা বলছেন, ইসরায়েলের ৭৪ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে ডানপন্থী ও ধর্মীয় রক্ষণশীল সরকার গঠিত হয়েছে। এই সরকারের বিভিন্ন নীতি-পরিকল্পনার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করছেন তাঁরা।
তেল আবিবে জড়ো হওয়া বিক্ষোভকারীদের একটি প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল—‘এই সেটেলার সরকার আমাদের বিরুদ্ধে’। অন্য একটি প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল—‘আবাসন, জীবিকা, আশা’। অনেক বিক্ষোভকারীর হাতে ছিল রংধনু পতাকা।
এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিক্ষোভের নেতৃত্বে ছিলেন বামপন্থী ও ইসরায়েলি সংসদ নেসেটের আরব সদস্যরা। তাঁদের দাবি, নেতানিয়াহুর নতুন মন্ত্রিসভার প্রস্তাবিত পরিকল্পনা বিচারব্যবস্থাকে বাধাগ্রস্ত করবে এবং সামাজিক ব্যবধান আরও বাড়াবে।
বিক্ষোভকারীরা বিচারমন্ত্রী ইয়ারিভ লেভিনের নিন্দা করেছেন। গত বুধবার তিনি বিচারব্যবস্থা সংস্কারমূলক বিল উত্থাপন করেছেন। বিক্ষোভকারীরা বলেছেন, ইয়ারিভ লেভিনের এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে দেশের সর্বোচ্চ আদালত দুর্বল হবে।
নেতানিয়াহুর সরকার আইনি ব্যবস্থার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে বলেও অভিযোগ করেছেন বিক্ষোভকারীরা। তাঁরা বলেছেন, নেতানিয়াহু যেসব পরিকল্পনা করেছেন, তা তাঁকে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা দেবে এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে দুর্বল করবে।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ড্যানি সাইমন নামের ৭৭ বছর বয়সী এক ব্যক্তি বলেছেন, ‘আমরা সত্যিই ভয় পাচ্ছি যে আমাদের দেশ গণতন্ত্র হারাতে চলেছে। আমরা স্বৈরতন্ত্রের দিকে যাচ্ছি শুধু একজন ব্যক্তির কারণে। তিনি মূলত নিজেই বিচারের হাত থেকে বাঁচতে এসব করছেন।’
বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে ২০২১ সালে দুর্নীতির অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। তিনি অবশ্য বরাবরই সেই সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
স্ট্যান্ডিং টুগেদার নামের একটি সংগঠনের নেতা রুলা দাউদ বলেছেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি সমকামীদের বিরুদ্ধে, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে, ইসরায়েলের বৃহত্তর সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে আইন করতে ওকালতি করা হচ্ছে। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, আমরা আরব, ইহুদিসহ সব সম্প্রদায়ের জন্য শান্তি, সমতা ও ন্যায়বিচার চাই।’
ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নবগঠিত সরকারের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে হাজার হাজার মানুষ বিক্ষোভ করেছেন। স্থানীয় সময় শনিবার রাজধানী তেল আবিবে এই বিক্ষোভ হয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি ও কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা।
মাত্রই কয়েক দিন আগে (গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর) প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। বিক্ষোভকারীরা বলছেন, ইসরায়েলের ৭৪ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে ডানপন্থী ও ধর্মীয় রক্ষণশীল সরকার গঠিত হয়েছে। এই সরকারের বিভিন্ন নীতি-পরিকল্পনার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করছেন তাঁরা।
তেল আবিবে জড়ো হওয়া বিক্ষোভকারীদের একটি প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল—‘এই সেটেলার সরকার আমাদের বিরুদ্ধে’। অন্য একটি প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল—‘আবাসন, জীবিকা, আশা’। অনেক বিক্ষোভকারীর হাতে ছিল রংধনু পতাকা।
এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিক্ষোভের নেতৃত্বে ছিলেন বামপন্থী ও ইসরায়েলি সংসদ নেসেটের আরব সদস্যরা। তাঁদের দাবি, নেতানিয়াহুর নতুন মন্ত্রিসভার প্রস্তাবিত পরিকল্পনা বিচারব্যবস্থাকে বাধাগ্রস্ত করবে এবং সামাজিক ব্যবধান আরও বাড়াবে।
বিক্ষোভকারীরা বিচারমন্ত্রী ইয়ারিভ লেভিনের নিন্দা করেছেন। গত বুধবার তিনি বিচারব্যবস্থা সংস্কারমূলক বিল উত্থাপন করেছেন। বিক্ষোভকারীরা বলেছেন, ইয়ারিভ লেভিনের এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে দেশের সর্বোচ্চ আদালত দুর্বল হবে।
নেতানিয়াহুর সরকার আইনি ব্যবস্থার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে বলেও অভিযোগ করেছেন বিক্ষোভকারীরা। তাঁরা বলেছেন, নেতানিয়াহু যেসব পরিকল্পনা করেছেন, তা তাঁকে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা দেবে এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে দুর্বল করবে।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ড্যানি সাইমন নামের ৭৭ বছর বয়সী এক ব্যক্তি বলেছেন, ‘আমরা সত্যিই ভয় পাচ্ছি যে আমাদের দেশ গণতন্ত্র হারাতে চলেছে। আমরা স্বৈরতন্ত্রের দিকে যাচ্ছি শুধু একজন ব্যক্তির কারণে। তিনি মূলত নিজেই বিচারের হাত থেকে বাঁচতে এসব করছেন।’
বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে ২০২১ সালে দুর্নীতির অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। তিনি অবশ্য বরাবরই সেই সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
স্ট্যান্ডিং টুগেদার নামের একটি সংগঠনের নেতা রুলা দাউদ বলেছেন, ‘আমরা দেখতে পাচ্ছি সমকামীদের বিরুদ্ধে, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে, ইসরায়েলের বৃহত্তর সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে আইন করতে ওকালতি করা হচ্ছে। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, আমরা আরব, ইহুদিসহ সব সম্প্রদায়ের জন্য শান্তি, সমতা ও ন্যায়বিচার চাই।’
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৪ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৬ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৬ ঘণ্টা আগে