ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শেষে গাজায় ‘বাফার জোন’ তৈরির পরিকল্পনা নাকচ করে দিয়েছে তুরস্ক। আজ বুধবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেন, গাজায় ‘বাফার জোন’ তৈরি ফিলিস্তিনিদের জন্য অসম্মানজনক।
গত সপ্তাহে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বেশ কয়েকটি আরব দেশ ও তুরস্ককে বাফার জোন তৈরির পরিকল্পনা সম্পর্কে জানিয়েছে ইসরায়েল। ইসরায়েলের ভাষ্যমতে, উত্তর থেকে দক্ষিণে বিস্তৃত এই বাফার জোন ভবিষ্যতে হামাস ও অন্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলা থেকে ইসরায়েলকে রক্ষা করবে।
দোহার ফ্লাইটে থাকাকালীন এরদোয়ান সাংবাদিকদের বলেন, গাজার শাসন ও যুদ্ধের পর নিজেদের ভবিষ্যৎ শুধু ফিলিস্তিনিরাই নির্ধারণ করবে।
এরদোয়ানের কার্যালয় তাঁকে উদ্ধৃত করে বলে, ‘আমি এ পরিকল্পনা নিয়ে বিতর্ক করাকেও আমার ফিলিস্তিনি ভাইবোনদের জন্য অসম্মানজনক বলে মনে করি। আমাদের কাছে এটি এমন কোনো পরিকল্পনা নয় যা নিয়ে বিতর্ক, বিবেচনা বা আলোচনা করা যেতে পারে।’
ইসরায়েলকে দখলকৃত অঞ্চলগুলো ফিরিয়ে দেওয়ার এবং ওই অঞ্চলগুলোতে বসতি স্থাপন বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে এরদোয়ান বলেন, ‘ইসরায়েলকে অবশ্যই ফিলিস্তিনের বাড়ি ও জমিগুলো থেকে সন্ত্রাসীদের সরিয়ে ফেলতে হবে—যাদের তারা বসতি স্থাপনকারী হিসেবে বিশ্বের কাছে উপস্থাপন করে। তাদের ভাবতে হবে, কীভাবে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে একটি শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা যায়।’
গাজায় ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে আঙ্কারা। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট মোকাবিলায় তুরস্ক মূলত দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান সমর্থন করে এবং দেশটি বেশ কয়েকজন হামাস নেতাদেরও আশ্রয় দিয়েছে।
এরদোয়ান বলেন, ‘ইসরায়েল পশ্চিমাদের “অবাধ্য সন্তানে” পরিণত হয়েছে।’ মধ্যপ্রাচ্যে উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য ইসরায়েলের প্রতি পশ্চিমা সমর্থনকে দায়ী করেন তিনি।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ অন্য দেশে হামাস সদস্যদের খুঁজে বের করতে চায়—এমন সংবাদ সম্পর্কে এরদোয়ানের মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তুরস্কে এমন কোনো অভিযান চালানো হলে এর পরিণাম অত্যন্ত ভয়াবহ হবে।’
তিনি বলেন, ‘যদি তারা এ ধরনের কোনো ভুল করে, তবে তাদের জানা উচিত যে এর জন্য খুব উচ্চমূল্য দিতে হবে।’
তুরস্ক ও কাতার গাজা পুনর্গঠন করতে চায় বলে জানিয়েছেন এরদোয়ান। শান্তি সম্মেলন আয়োজন করতে প্রস্তুত তুরস্ক।
ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ শেষে গাজায় ‘বাফার জোন’ তৈরির পরিকল্পনা নাকচ করে দিয়েছে তুরস্ক। আজ বুধবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেন, গাজায় ‘বাফার জোন’ তৈরি ফিলিস্তিনিদের জন্য অসম্মানজনক।
গত সপ্তাহে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বেশ কয়েকটি আরব দেশ ও তুরস্ককে বাফার জোন তৈরির পরিকল্পনা সম্পর্কে জানিয়েছে ইসরায়েল। ইসরায়েলের ভাষ্যমতে, উত্তর থেকে দক্ষিণে বিস্তৃত এই বাফার জোন ভবিষ্যতে হামাস ও অন্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলা থেকে ইসরায়েলকে রক্ষা করবে।
দোহার ফ্লাইটে থাকাকালীন এরদোয়ান সাংবাদিকদের বলেন, গাজার শাসন ও যুদ্ধের পর নিজেদের ভবিষ্যৎ শুধু ফিলিস্তিনিরাই নির্ধারণ করবে।
এরদোয়ানের কার্যালয় তাঁকে উদ্ধৃত করে বলে, ‘আমি এ পরিকল্পনা নিয়ে বিতর্ক করাকেও আমার ফিলিস্তিনি ভাইবোনদের জন্য অসম্মানজনক বলে মনে করি। আমাদের কাছে এটি এমন কোনো পরিকল্পনা নয় যা নিয়ে বিতর্ক, বিবেচনা বা আলোচনা করা যেতে পারে।’
ইসরায়েলকে দখলকৃত অঞ্চলগুলো ফিরিয়ে দেওয়ার এবং ওই অঞ্চলগুলোতে বসতি স্থাপন বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে এরদোয়ান বলেন, ‘ইসরায়েলকে অবশ্যই ফিলিস্তিনের বাড়ি ও জমিগুলো থেকে সন্ত্রাসীদের সরিয়ে ফেলতে হবে—যাদের তারা বসতি স্থাপনকারী হিসেবে বিশ্বের কাছে উপস্থাপন করে। তাদের ভাবতে হবে, কীভাবে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে একটি শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা যায়।’
গাজায় ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে আঙ্কারা। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকট মোকাবিলায় তুরস্ক মূলত দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান সমর্থন করে এবং দেশটি বেশ কয়েকজন হামাস নেতাদেরও আশ্রয় দিয়েছে।
এরদোয়ান বলেন, ‘ইসরায়েল পশ্চিমাদের “অবাধ্য সন্তানে” পরিণত হয়েছে।’ মধ্যপ্রাচ্যে উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য ইসরায়েলের প্রতি পশ্চিমা সমর্থনকে দায়ী করেন তিনি।
ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ অন্য দেশে হামাস সদস্যদের খুঁজে বের করতে চায়—এমন সংবাদ সম্পর্কে এরদোয়ানের মন্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তুরস্কে এমন কোনো অভিযান চালানো হলে এর পরিণাম অত্যন্ত ভয়াবহ হবে।’
তিনি বলেন, ‘যদি তারা এ ধরনের কোনো ভুল করে, তবে তাদের জানা উচিত যে এর জন্য খুব উচ্চমূল্য দিতে হবে।’
তুরস্ক ও কাতার গাজা পুনর্গঠন করতে চায় বলে জানিয়েছেন এরদোয়ান। শান্তি সম্মেলন আয়োজন করতে প্রস্তুত তুরস্ক।
শনিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রন্ধীর জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আলাস্কায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠককে ভারত স্বাগত জানাচ্ছে। শান্তির পথে তাঁদের নেতৃত্ব প্রশংসনীয়। তবে সমাধানের একমাত্র পথ হলো সংলাপ ও কূটনীতি। বিশ্ব চায় ইউক্রেন যুদ্ধ
৩৫ মিনিট আগেতদন্তকারীরা জানিয়েছেন, পাকিস্তানি এজেন্টরা প্রথমে জ্যোতির সঙ্গে অনলাইনে ঘনিষ্ঠতা বাড়ায়। এভাবেই পাকিস্তান হাইকমিশনে কর্মরত এহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশ নামে এক কর্মকর্তার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়। এহসানের সঙ্গে অন্তত দুবার তিনি পাকিস্তানে গিয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশভাগ কোনো একক নেতার কাজ ছিল না। তিনটি প্রধান শক্তি একত্রে কাজ করেছে—জিন্নাহ যিনি পাকিস্তানের দাবি তুলেছিলেন, কংগ্রেস যারা অবশেষে বিভাজন মেনে নিয়েছিল এবং লর্ড মাউন্টব্যাটেন যিনি তা বাস্তবায়ন করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে সহায়তা করছে চীন। এমনটাই দাবি করা হয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ইয়েদিয়োথ আরোনাথের এক প্রতিবেদনে। আর, ইরান-চীনের এই যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে উদ্বিগ্ন ইসরায়েল। যদিও ইরান বা চীনের তরফ থেকে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে