মধ্যপ্রাচ্যের জলসীমায় যৌথভাবে পাহারা দেবে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক জোট। বিশেষ করে লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরীয় অঞ্চলের জলসীমায় হুতিদের আক্রমণ থেকে ইসরায়েলগামী যেকোনো জাহাজ ও মার্কিন জাহাজ রক্ষায় এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই উদ্যোগের নাম দেওয়া হয়েছে ‘প্রসপারিটি গার্ডিয়ান’। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কোন কোন দেশ এই উদ্যোগে অংশ নিচ্ছে, তা স্পষ্ট না হলেও বেশ কয়েকটি দেশের নাম জানা গেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া সম্ভাব্য দেশ হিসেবে—ব্রিটেন, কানাডা, ফ্রান্স, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, সিচেলিস ও স্পেন। মধ্যপ্রাচ্যের একমাত্র দেশ হিসেবে এই উদ্যোগে রয়েছে বাহরাইন।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বাহরাইন সফরের সময় নতুন এই আন্তর্জাতিক জোটে অংশ নেওয়া দেশগুলোকে চিহ্নিত করেন। আজ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে অস্টিন বলেন, ‘এটি একটি আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জ, যা সম্মিলিত পদক্ষেপের দাবি রাখে। তাই আজ আমি একটি গুরুত্বপূর্ণ নতুন বহুজাতিক নিরাপত্তা উদ্যোগ অপারেশন প্রসপারিটি গার্ডিয়ান প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিচ্ছি।’
এর আগে ইয়েমেনের কাছে এডেন উপসাগরে বিমানবাহী রণতরিসহ বেশ কিছু যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করে যুক্তরাষ্ট্র। মূলত লোহিত সাগরে ইসরায়েল অভিমুখী বেশ কয়েকটি জাহাজে ইয়েমেনি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতির হামলার পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
গোপনীয়তার স্বার্থে নাম প্রকাশ না করার শর্তে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের এক সূত্র পলিটিকোকে বলেছে, ‘পেন্টাগন সম্প্রতি বিমানবাহী রণতরি ডুইট ডি. আইজেনহাওয়ার ক্যারিয়ারসহ অন্যান্য একদল যুদ্ধজাহাজকে পারস্য উপসাগর থেকে ইয়েমেনের উপকূলের অদূরে এডেন উপসাগরে পাঠিয়েছে। মূলত হুতিদের আক্রমণের বিপরীতে সম্ভাব্য মার্কিন প্রতিক্রিয়ার অংশ হিসেবে এটি করা হয়েছে।’ অপর একটি সূত্রের বরাত দিয়ে পলিটিকো জানিয়েছে, মার্কিন সশস্ত্র বাহিনী ওই নৌবহরের কমান্ডারদের প্রয়োজনে ‘ইয়েমেনিদের ওপর হামলার ক্ষমতা’ দেওয়া হয়েছে।
এর আগে, গত শুক্রবার হুতি বিদ্রোহীরা হুমকি দেয়, ইসরায়েলের পথে যাওয়া সব জাহাজেই হামলা করা হবে। ইরান-সমর্থিত ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতি বলেছে, তারা জাতীয়তানির্বিশেষে ইসরায়েলে ভ্রমণকারী যেকোনো জাহাজকে লক্ষ্যবস্তু করবে। এখন প্রায় প্রতিদিনই ইসরায়েলে ভ্রমণকারী নৌযানকে লক্ষ্য করে আক্রমণ করছে হুতি বিদ্রোহীরা। তবে সেই সব আক্রমণের বেশির ভাগই ব্যর্থ হয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যের জলসীমায় যৌথভাবে পাহারা দেবে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক জোট। বিশেষ করে লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগরীয় অঞ্চলের জলসীমায় হুতিদের আক্রমণ থেকে ইসরায়েলগামী যেকোনো জাহাজ ও মার্কিন জাহাজ রক্ষায় এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই উদ্যোগের নাম দেওয়া হয়েছে ‘প্রসপারিটি গার্ডিয়ান’। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কোন কোন দেশ এই উদ্যোগে অংশ নিচ্ছে, তা স্পষ্ট না হলেও বেশ কয়েকটি দেশের নাম জানা গেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া সম্ভাব্য দেশ হিসেবে—ব্রিটেন, কানাডা, ফ্রান্স, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, নরওয়ে, সিচেলিস ও স্পেন। মধ্যপ্রাচ্যের একমাত্র দেশ হিসেবে এই উদ্যোগে রয়েছে বাহরাইন।
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বাহরাইন সফরের সময় নতুন এই আন্তর্জাতিক জোটে অংশ নেওয়া দেশগুলোকে চিহ্নিত করেন। আজ মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে অস্টিন বলেন, ‘এটি একটি আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জ, যা সম্মিলিত পদক্ষেপের দাবি রাখে। তাই আজ আমি একটি গুরুত্বপূর্ণ নতুন বহুজাতিক নিরাপত্তা উদ্যোগ অপারেশন প্রসপারিটি গার্ডিয়ান প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিচ্ছি।’
এর আগে ইয়েমেনের কাছে এডেন উপসাগরে বিমানবাহী রণতরিসহ বেশ কিছু যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করে যুক্তরাষ্ট্র। মূলত লোহিত সাগরে ইসরায়েল অভিমুখী বেশ কয়েকটি জাহাজে ইয়েমেনি বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতির হামলার পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
গোপনীয়তার স্বার্থে নাম প্রকাশ না করার শর্তে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের এক সূত্র পলিটিকোকে বলেছে, ‘পেন্টাগন সম্প্রতি বিমানবাহী রণতরি ডুইট ডি. আইজেনহাওয়ার ক্যারিয়ারসহ অন্যান্য একদল যুদ্ধজাহাজকে পারস্য উপসাগর থেকে ইয়েমেনের উপকূলের অদূরে এডেন উপসাগরে পাঠিয়েছে। মূলত হুতিদের আক্রমণের বিপরীতে সম্ভাব্য মার্কিন প্রতিক্রিয়ার অংশ হিসেবে এটি করা হয়েছে।’ অপর একটি সূত্রের বরাত দিয়ে পলিটিকো জানিয়েছে, মার্কিন সশস্ত্র বাহিনী ওই নৌবহরের কমান্ডারদের প্রয়োজনে ‘ইয়েমেনিদের ওপর হামলার ক্ষমতা’ দেওয়া হয়েছে।
এর আগে, গত শুক্রবার হুতি বিদ্রোহীরা হুমকি দেয়, ইসরায়েলের পথে যাওয়া সব জাহাজেই হামলা করা হবে। ইরান-সমর্থিত ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতি বলেছে, তারা জাতীয়তানির্বিশেষে ইসরায়েলে ভ্রমণকারী যেকোনো জাহাজকে লক্ষ্যবস্তু করবে। এখন প্রায় প্রতিদিনই ইসরায়েলে ভ্রমণকারী নৌযানকে লক্ষ্য করে আক্রমণ করছে হুতি বিদ্রোহীরা। তবে সেই সব আক্রমণের বেশির ভাগই ব্যর্থ হয়েছে।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে